সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার বিষয়ে ভারত সরকারের কিছু করার নেই। আজ শুক্রবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এমনটি জানিয়েছেন।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) বিকেল ৫টায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নুরুল ইসলামকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব প্রসঙ্গে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক, গঠনমূলক ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পর্ক চায় ভারত। সাম্প্রতিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকগুলোতেও এটি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। তবে দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের বক্তব্যে ভারতকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে এবং অভ্যন্তরীণ শাসন ব্যবস্থার জন্য ভারতকে দায়ী করা হচ্ছে। এসব মন্তব্যই মূলত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।’
রণধীর জয়সওয়াল আরও বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কিছু মন্তব্য ব্যক্তিগত পর্যায়ের, যেখানে ভারতের কোনো ভূমিকা নেই। এসব মন্তব্যের সঙ্গে ভারত সরকারের অবস্থানকে গুলিয়ে ফেলা সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারত পারস্পরিক স্বার্থে গঠনমূলক সম্পর্কের জন্য কাজ করবে, তবে আশা করি বাংলাদেশও একইভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং পরিবেশ নষ্ট করবে না।’
এর আগে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পবন বাদেকে তলব করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই বিষয়ে তাঁর কাছে ভারত সরকারের জন্য একটি কূটনৈতিকপত্র হস্তান্তর করা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলবের বিষয়ে পরে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
এতে বলা হয়, শেখ হাসিনার মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শক্ত প্রতিবাদ জানিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন উপায়ে মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য উসকানি দিচ্ছেন।
কূটনৈতিকপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রণালয় বলেছে, উসকানি দিয়ে শেখ হাসিনা যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা গভীর উদ্বেগ ও হতাশার বিষয়। বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। কারণ, তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের নাগরিকদের মনে আঘাত লেগেছে।
মন্ত্রণালয় মনে করে, বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে তাঁর তৎপরতায় দেশের প্রতি বৈরী মনোভাব প্রকাশ পায়, যা দ্বিপক্ষীয় সুস্থ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার চেষ্টার জন্য উপযোগী নয়।
ভারতে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা যাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কোনো মাধ্যমেই এসব তৎপরতা চালাতে না পারেন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দেশটির সরকারের প্রতি মন্ত্রণালয় আহ্বান জানায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার বিষয়ে ভারত সরকারের কিছু করার নেই। আজ শুক্রবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এমনটি জানিয়েছেন।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) বিকেল ৫টায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নুরুল ইসলামকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব প্রসঙ্গে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক, গঠনমূলক ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পর্ক চায় ভারত। সাম্প্রতিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকগুলোতেও এটি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। তবে দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের বক্তব্যে ভারতকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে এবং অভ্যন্তরীণ শাসন ব্যবস্থার জন্য ভারতকে দায়ী করা হচ্ছে। এসব মন্তব্যই মূলত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।’
রণধীর জয়সওয়াল আরও বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কিছু মন্তব্য ব্যক্তিগত পর্যায়ের, যেখানে ভারতের কোনো ভূমিকা নেই। এসব মন্তব্যের সঙ্গে ভারত সরকারের অবস্থানকে গুলিয়ে ফেলা সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারত পারস্পরিক স্বার্থে গঠনমূলক সম্পর্কের জন্য কাজ করবে, তবে আশা করি বাংলাদেশও একইভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং পরিবেশ নষ্ট করবে না।’
এর আগে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পবন বাদেকে তলব করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই বিষয়ে তাঁর কাছে ভারত সরকারের জন্য একটি কূটনৈতিকপত্র হস্তান্তর করা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলবের বিষয়ে পরে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
এতে বলা হয়, শেখ হাসিনার মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শক্ত প্রতিবাদ জানিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন উপায়ে মিথ্যা ও বানোয়াট বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য উসকানি দিচ্ছেন।
কূটনৈতিকপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রণালয় বলেছে, উসকানি দিয়ে শেখ হাসিনা যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা গভীর উদ্বেগ ও হতাশার বিষয়। বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। কারণ, তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের নাগরিকদের মনে আঘাত লেগেছে।
মন্ত্রণালয় মনে করে, বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে তাঁর তৎপরতায় দেশের প্রতি বৈরী মনোভাব প্রকাশ পায়, যা দ্বিপক্ষীয় সুস্থ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার চেষ্টার জন্য উপযোগী নয়।
ভারতে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা যাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কোনো মাধ্যমেই এসব তৎপরতা চালাতে না পারেন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দেশটির সরকারের প্রতি মন্ত্রণালয় আহ্বান জানায়।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে