কক্সবাজার প্রতিনিধি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্ব হওয়ায় ক্যাম্পে অস্থিরতা রয়েছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘এখানে অস্ত্র মজুত, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদের হাব, অস্ত্রের ঝনঝনানি হয়ে যেতে পারে। অনেক কিছুই হতে পারে। সেই হতে পারার মধ্যে কিছু কিছু আলামত আমরা দেখছি। এখানে গুটিকয়েক লোক যারা মিয়ানমারে যুদ্ধ করছে, নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তাদেরও আনাগোনা দেখছি।’
আজ শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের ১৯ নম্বর ক্যাম্প পরিদর্শন ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের স্বদেশে ফেরত নেওয়ার বিষয়ে মিয়ানমার সহযোগিতা করছে না জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গারা মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়েছে, সবকিছু ছেড়ে এসেছে। এতে তাদের ভবিষ্যৎ কী সেটি তাদের কাছে অদৃশ্য। তাই আমরা অনেক আগে থেকেই বলছিলাম, তাদের পাঠিয়ে দিতে। এ ক্ষেত্রে মিয়ানমার সমন্বিতভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চুক্তি করেছে, কিন্তু চুক্তি পর্যন্তই শেষ। কোনো কাজ হয়নি।’
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নিজেদের মধ্যে নানা ঝামেলা আছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘২০১৭ সালের পরপরই রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। আমরা মনে করি, তাদের (রোহিঙ্গাদের) ফেরত নেবে। তা যত দ্রুত হয়, তা আমাদের জন্য মঙ্গল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো, যেটাকে আমরা সব সময় ভয় পেয়ে আসছি। আমাদের দেশে কোনো ড্রাগ তৈরি হচ্ছে না। সেখান (মিয়ানমার) থেকে ড্রাগ আসছে। ক্যাম্পের কিছুসংখ্যক লোক এর সঙ্গে জড়িত। আমরা তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যারা ক্যাম্পে অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করে, রক্তপাতে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সবাই কাজ করছে।’
বেলা ১১টায় উখিয়ার ১৯ নম্বর ঘোনার পাড়া ক্যাম্পে এপিবিএনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে সোয়া ১২টায় ক্যাম্পটির এ-৭ ব্লকের পাহাড়ি এলাকা পরিদর্শন করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, তারা রাত–দিন ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে। তাদেরও অনেক অসুবিধা সামাল দিতে হয়। এসব সুবিধা-অসুবিধা দেখার জন্য এপিবিএন ক্যাম্পে এসেছেন বলে জানান তিনি।
এ সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেনসহ পুলিশ ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজার শহরের হিলটপ সার্কিট হাউসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্ব হওয়ায় ক্যাম্পে অস্থিরতা রয়েছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘এখানে অস্ত্র মজুত, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীদের হাব, অস্ত্রের ঝনঝনানি হয়ে যেতে পারে। অনেক কিছুই হতে পারে। সেই হতে পারার মধ্যে কিছু কিছু আলামত আমরা দেখছি। এখানে গুটিকয়েক লোক যারা মিয়ানমারে যুদ্ধ করছে, নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তাদেরও আনাগোনা দেখছি।’
আজ শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের ১৯ নম্বর ক্যাম্প পরিদর্শন ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের স্বদেশে ফেরত নেওয়ার বিষয়ে মিয়ানমার সহযোগিতা করছে না জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গারা মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়েছে, সবকিছু ছেড়ে এসেছে। এতে তাদের ভবিষ্যৎ কী সেটি তাদের কাছে অদৃশ্য। তাই আমরা অনেক আগে থেকেই বলছিলাম, তাদের পাঠিয়ে দিতে। এ ক্ষেত্রে মিয়ানমার সমন্বিতভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চুক্তি করেছে, কিন্তু চুক্তি পর্যন্তই শেষ। কোনো কাজ হয়নি।’
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নিজেদের মধ্যে নানা ঝামেলা আছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘২০১৭ সালের পরপরই রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। আমরা মনে করি, তাদের (রোহিঙ্গাদের) ফেরত নেবে। তা যত দ্রুত হয়, তা আমাদের জন্য মঙ্গল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো, যেটাকে আমরা সব সময় ভয় পেয়ে আসছি। আমাদের দেশে কোনো ড্রাগ তৈরি হচ্ছে না। সেখান (মিয়ানমার) থেকে ড্রাগ আসছে। ক্যাম্পের কিছুসংখ্যক লোক এর সঙ্গে জড়িত। আমরা তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যারা ক্যাম্পে অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করে, রক্তপাতে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সবাই কাজ করছে।’
বেলা ১১টায় উখিয়ার ১৯ নম্বর ঘোনার পাড়া ক্যাম্পে এপিবিএনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে সোয়া ১২টায় ক্যাম্পটির এ-৭ ব্লকের পাহাড়ি এলাকা পরিদর্শন করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, তারা রাত–দিন ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে। তাদেরও অনেক অসুবিধা সামাল দিতে হয়। এসব সুবিধা-অসুবিধা দেখার জন্য এপিবিএন ক্যাম্পে এসেছেন বলে জানান তিনি।
এ সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেনসহ পুলিশ ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কক্সবাজার শহরের হিলটপ সার্কিট হাউসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে