নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফোনে আড়িপাতা যেমন ঠিক না, তেমনি এ নিয়ে মিডিয়া যেভাবে প্রচার করে, তা-ও ঠিক না। এসব বিষয়ে সবার সজাগ থাকা দরকার। আড়িপাতা প্রতিরোধ ও ফাঁস হওয়া ফোনালাপের ঘটনায় কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের ওপর শুনানির সময় এ কথা বলেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটের শুনানি হয়। শুনানি শেষে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
শুনানিকালে আদালত বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা একটি বিষয়। আর ব্যক্তিগত বিষয়ে আড়িপাতা আরেকটি দিক। কেউ না কেউ আড়ি পেতেছে, রেকর্ড করেছে। কে রেকর্ড করেছে—তা চিহ্নিত করার বিষয় আছে। এখন তৃতীয় ব্যক্তি যদি রেকর্ড করে বিভিন্ন মিডিয়ায় দেয়, আর মিডিয়া যদি সেটি প্রচার করে, সেখানে মিডিয়ার কিন্তু ভূমিকা আছে। বলা হয়, মিডিয়ায় পাবলিকলি চলে যায়, ব্যক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, এটি ঠিক।
আড়িপাতা প্রতিরোধ ও ফাঁস হওয়া ফোনালাপের ২০টির বেশি ঘটনায় কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে গত ১০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী ওই রিট করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
শুনানিতে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, আড়িপাতা ও ব্যক্তিগত ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এসব রোধে বিটিআরসির নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। ঘটনাগুলোর তদন্ত চাওয়া হয়েছে। বেআইনিভাবে কারা এসব করছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার।
অন্যদিকে শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন বলেন, রিটকারীরা কেউ ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। আইন অনুসারে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির প্রতিকার চাওয়ার সুযোগ আছে। তিনি মামলা করতে পারেন। বিটিআরসির কাছে তাঁর অভিযোগ করার সুযোগ আছে। এখানে সুনির্দিষ্ট বিকল্প প্রতিকারের ব্যবস্থা আছে। আর বিকল্প প্রতিকার থাকলে সে ক্ষেত্রে রিট চলে না। রিট আবেদনকারীদের কেউই সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি নন। তাঁদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়নি। তাই রিট গ্রহণযোগ্য নয়। অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্য সমর্থন করে শুনানিতে অংশ নেন বিটিআরসির আইনজীবী খন্দকার রেজা–ই–রাকিব।
ফোনে আড়িপাতা যেমন ঠিক না, তেমনি এ নিয়ে মিডিয়া যেভাবে প্রচার করে, তা-ও ঠিক না। এসব বিষয়ে সবার সজাগ থাকা দরকার। আড়িপাতা প্রতিরোধ ও ফাঁস হওয়া ফোনালাপের ঘটনায় কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের ওপর শুনানির সময় এ কথা বলেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটের শুনানি হয়। শুনানি শেষে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
শুনানিকালে আদালত বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা একটি বিষয়। আর ব্যক্তিগত বিষয়ে আড়িপাতা আরেকটি দিক। কেউ না কেউ আড়ি পেতেছে, রেকর্ড করেছে। কে রেকর্ড করেছে—তা চিহ্নিত করার বিষয় আছে। এখন তৃতীয় ব্যক্তি যদি রেকর্ড করে বিভিন্ন মিডিয়ায় দেয়, আর মিডিয়া যদি সেটি প্রচার করে, সেখানে মিডিয়ার কিন্তু ভূমিকা আছে। বলা হয়, মিডিয়ায় পাবলিকলি চলে যায়, ব্যক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, এটি ঠিক।
আড়িপাতা প্রতিরোধ ও ফাঁস হওয়া ফোনালাপের ২০টির বেশি ঘটনায় কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে গত ১০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী ওই রিট করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
শুনানিতে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, আড়িপাতা ও ব্যক্তিগত ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এসব রোধে বিটিআরসির নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। ঘটনাগুলোর তদন্ত চাওয়া হয়েছে। বেআইনিভাবে কারা এসব করছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার।
অন্যদিকে শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন বলেন, রিটকারীরা কেউ ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। আইন অনুসারে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির প্রতিকার চাওয়ার সুযোগ আছে। তিনি মামলা করতে পারেন। বিটিআরসির কাছে তাঁর অভিযোগ করার সুযোগ আছে। এখানে সুনির্দিষ্ট বিকল্প প্রতিকারের ব্যবস্থা আছে। আর বিকল্প প্রতিকার থাকলে সে ক্ষেত্রে রিট চলে না। রিট আবেদনকারীদের কেউই সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি নন। তাঁদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়নি। তাই রিট গ্রহণযোগ্য নয়। অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্য সমর্থন করে শুনানিতে অংশ নেন বিটিআরসির আইনজীবী খন্দকার রেজা–ই–রাকিব।
ভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৩ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে