বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নবম বার্ষিক দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৫ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই সংলাপ হয়। সংলাপে মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কার্যক্রম বাড়ানো, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য এবং সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর জোর আরোপ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে এই সংলাপে নেতৃত্ব দেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক ও সামরিকবিষয়ক ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেজনিক।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকা এই দ্বিপক্ষীয় সংলাপ বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা খাতে আমাদের ক্রমবর্ধমান সম্পর্কই প্রতিফলিত করে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতি আমাদের সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুই দেশের প্রতিনিধিদলের বৈঠকে মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কার্যক্রম বাড়ানো, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য, শান্তিরক্ষা মিশন, সামরিক সহযোগিতা বাড়ানো, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি দুই দেশের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা সামুদ্রিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ইস্যু নিয়েও কথা বলেছেন।
বৈঠকের আগে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের তরফ থেকে বলা হয়—ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ রাখা এবং এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নিয়ে একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের। নবম বার্ষিক দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা সংলাপ প্রসঙ্গে দূতাবাস জানায়, এই বার্ষিক, বেসামরিক আয়োজনে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, নিরাপত্তা সহায়তা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ বিষয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নবম বার্ষিক দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৫ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই সংলাপ হয়। সংলাপে মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কার্যক্রম বাড়ানো, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য এবং সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর জোর আরোপ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে এই সংলাপে নেতৃত্ব দেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক ও সামরিকবিষয়ক ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেজনিক।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকা এই দ্বিপক্ষীয় সংলাপ বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা খাতে আমাদের ক্রমবর্ধমান সম্পর্কই প্রতিফলিত করে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতি আমাদের সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুই দেশের প্রতিনিধিদলের বৈঠকে মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কার্যক্রম বাড়ানো, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য, শান্তিরক্ষা মিশন, সামরিক সহযোগিতা বাড়ানো, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি দুই দেশের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা সামুদ্রিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ইস্যু নিয়েও কথা বলেছেন।
বৈঠকের আগে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের তরফ থেকে বলা হয়—ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ রাখা এবং এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নিয়ে একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের। নবম বার্ষিক দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা সংলাপ প্রসঙ্গে দূতাবাস জানায়, এই বার্ষিক, বেসামরিক আয়োজনে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, নিরাপত্তা সহায়তা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ বিষয়ে আলোচনা হবে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে