নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, ‘সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সহকারি শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা পরিচালনা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। প্রতিটি দায়িত্ব সুষ্ঠু ও সুচারুভাবে পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’ নিয়োগ পরীক্ষায় সর্বোচ্চ স্বচ্ছতায় বজায় রাখা হবে বলেও উল্লেখ করেছেন প্রতিমন্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ সময় দ্রুত লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে আগামী জুলাইয়ের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ সম্পন্ন করতে প্রতিমন্ত্রী সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম নিয়োগ বিধি অনুসরণ করে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসন বিন্যাস, প্রশ্নপত্র প্রেরণ ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল প্রস্তুতসহ যাবতীয় কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবৈধ হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।’
কেউ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখালে তাঁকে নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করা অথবা থানা বা গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানোর জন্য দেশবাসির প্রতি অনুরোধ জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রয়োজন মানসম্মত শিক্ষক। তাই বর্তমান সরকার মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছে। এবারে যেসব শিক্ষক নিয়োগ পাবেন তাঁরা আগামী প্রায় ৩৫ বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি পাঠদান পরিচালনায় নিয়োজিত থাকবেন। তাঁদের হাতেই গড়ে উঠবে ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশের কারিগর। তাই শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। অন্যথায় মানসম্মত শিক্ষক পাওয়া যাবে না এবং তাঁদের হাতে গড়ে ওঠা প্রজন্মের কাছ থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া যাবে না।’
মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম পর্যায়ে ২২টি জেলার মধ্যে ১৪ জেলার সব এবং ৮ জেলার আংশিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নিয়োগ পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন এবং পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ১ হাজার ৮১১ টি। তিন ধাপে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামীকাল (২২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, ‘সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সহকারি শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা পরিচালনা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। প্রতিটি দায়িত্ব সুষ্ঠু ও সুচারুভাবে পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’ নিয়োগ পরীক্ষায় সর্বোচ্চ স্বচ্ছতায় বজায় রাখা হবে বলেও উল্লেখ করেছেন প্রতিমন্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ সময় দ্রুত লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে আগামী জুলাইয়ের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ সম্পন্ন করতে প্রতিমন্ত্রী সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম নিয়োগ বিধি অনুসরণ করে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসন বিন্যাস, প্রশ্নপত্র প্রেরণ ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল প্রস্তুতসহ যাবতীয় কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবৈধ হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।’
কেউ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখালে তাঁকে নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করা অথবা থানা বা গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানোর জন্য দেশবাসির প্রতি অনুরোধ জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রয়োজন মানসম্মত শিক্ষক। তাই বর্তমান সরকার মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছে। এবারে যেসব শিক্ষক নিয়োগ পাবেন তাঁরা আগামী প্রায় ৩৫ বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি পাঠদান পরিচালনায় নিয়োজিত থাকবেন। তাঁদের হাতেই গড়ে উঠবে ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশের কারিগর। তাই শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। অন্যথায় মানসম্মত শিক্ষক পাওয়া যাবে না এবং তাঁদের হাতে গড়ে ওঠা প্রজন্মের কাছ থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া যাবে না।’
মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম পর্যায়ে ২২টি জেলার মধ্যে ১৪ জেলার সব এবং ৮ জেলার আংশিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নিয়োগ পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন এবং পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ১ হাজার ৮১১ টি। তিন ধাপে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামীকাল (২২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হবে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে