নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’
প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ভবন নির্মাণে অনিয়ম পেয়েছে শিক্ষা অডিট অধিদপ্তর। ১৬০ কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে এসব ভবন নির্মাণে কোনো প্রকল্প করা হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্রও নেওয়া হয়নি। খরচ করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের ‘ইচ্ছেমতো’।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারকে আর্থিক সুবিধা প্রদান এবং আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে অন্তর্বর্তী সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে অধ্যাদেশ হচ্ছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তরকে এই আইনের আওতায় আনা হবে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমেই শহীদদের পরিবারকে
১০ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তা দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি-নিয়ন্ত্রিত রাখাইনে বাংলাদেশ হয়ে মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর কোনো ধরনের ব্যবস্থা চায় না। আবার অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আগামী সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে যে আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে চায়, তাতেও জান্তার আপত্তি আছে।
১০ ঘণ্টা আগেহেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা ২০৩টি মামলা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পুলিশের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য থানাগুলোতে তদন্ত শুরু হয়েছে, দেওয়া হবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন। যেসব মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেওয়া হয়ে
১০ ঘণ্টা আগে