আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইনের দুটি বিধান অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে বন্ধ সব সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
জাতীয় ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে এবং জনগণের বৃহত্তর সুবিধা নিশ্চিতে সরকারি মালিকানাধীন পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোর পুরোপুরি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রায়ের পর ড. শাহদীন মালিক বলেন, ৬ (২) এর অধীনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে যে চুক্তিগুলো হয়েছে এগুলো সরকার পুনর্মূল্যায়ন করতে পারবে, বাতিল করতে পারবে। লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দিতেই দায় মুক্তির বিধান করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো যাতে উৎপাদনে যেতে পারে সে বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
এর আগে আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে, উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি, সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দর-কষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত’ ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীনকৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬ (২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইনের দুটি বিধান অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে বন্ধ সব সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
জাতীয় ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে এবং জনগণের বৃহত্তর সুবিধা নিশ্চিতে সরকারি মালিকানাধীন পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোর পুরোপুরি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রায়ের পর ড. শাহদীন মালিক বলেন, ৬ (২) এর অধীনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে যে চুক্তিগুলো হয়েছে এগুলো সরকার পুনর্মূল্যায়ন করতে পারবে, বাতিল করতে পারবে। লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দিতেই দায় মুক্তির বিধান করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো যাতে উৎপাদনে যেতে পারে সে বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
এর আগে আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে, উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি, সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দর-কষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত’ ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীনকৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬ (২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আহসানুল কবীর পলাশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে আবাসন প্রকল্প রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডকে প্ল্যান পাস করার অভিযোগের অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিলে গড়িমসির কারণে তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নিয়েছে কমিশন।
৫ মিনিট আগেবেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের পদ্ধতি বদলে যাচ্ছে। শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ভিত্তিতে নিয়োগের বদলে এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ হবে বিসিএসের আদলে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সরাসরি পরীক্ষার মাধ্যমে।
১১ ঘণ্টা আগেমোবাইল ফোনে রিচার্জের ওপর ১ শতাংশ হারে উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই সারচার্জ প্রত্যাহারে পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না—তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
১৩ ঘণ্টা আগে৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, তাঁর স্ত্রী ও ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৩ ঘণ্টা আগে