নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমের মেয়াদ বাড়তে পারে—এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল বেশ কয়েক দিন ধরে। অবশেষে তাই সত্যি হলো। মহাপরিচালক পদে খুরশীদ আলমের সঙ্গে করা চুক্তির মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব মোহা. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ধারা-৪৯ অনুযায়ী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে ইতিপূর্বে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে (কোড নম্বর ৩৮০১৩) যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এতে আরও বলা হয়, পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্বের চুক্তিপত্রের শর্তাবলি অপরিবর্তিত রেখে পুনরায় সরকারের সঙ্গে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
এর আগে করোনা অতিমারিতে অনুমোদনহীন রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে করোনা পরীক্ষার চুক্তিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে ২০২০ সালে সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদকে অপসারণ করে সরকার। এরপর একই বছরের ২৬ জুলাই এই পদে বসানো হয় খুরশীদ আলমকে।
ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তাঁর স্বাভাবিক চাকরির মেয়াদ শেষ হলে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। গত ৩১ ডিসেম্বর সেই চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। এরপর নতুন করে কে মহাপরিচালক হচ্ছেন তা নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়।
এ তালিকায় ছিলেন অধিদপ্তরের দুই অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর (প্রশাসন) ও অধ্যাপক ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ অধ্যাপক। তবে সব কানাঘুষার অবসান ঘটিয়ে আবারও খুরশীদ আলমের মেয়াদ বাড়াল সরকার।
নতুন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমের মেয়াদ বাড়তে পারে—এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল বেশ কয়েক দিন ধরে। অবশেষে তাই সত্যি হলো। মহাপরিচালক পদে খুরশীদ আলমের সঙ্গে করা চুক্তির মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব মোহা. রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ধারা-৪৯ অনুযায়ী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে ইতিপূর্বে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে (কোড নম্বর ৩৮০১৩) যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এতে আরও বলা হয়, পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে পূর্বের চুক্তিপত্রের শর্তাবলি অপরিবর্তিত রেখে পুনরায় সরকারের সঙ্গে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
এর আগে করোনা অতিমারিতে অনুমোদনহীন রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে করোনা পরীক্ষার চুক্তিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে ২০২০ সালে সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদকে অপসারণ করে সরকার। এরপর একই বছরের ২৬ জুলাই এই পদে বসানো হয় খুরশীদ আলমকে।
ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তাঁর স্বাভাবিক চাকরির মেয়াদ শেষ হলে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। গত ৩১ ডিসেম্বর সেই চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। এরপর নতুন করে কে মহাপরিচালক হচ্ছেন তা নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়।
এ তালিকায় ছিলেন অধিদপ্তরের দুই অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর (প্রশাসন) ও অধ্যাপক ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ অধ্যাপক। তবে সব কানাঘুষার অবসান ঘটিয়ে আবারও খুরশীদ আলমের মেয়াদ বাড়াল সরকার।
মোবাইল ফোনে রিচার্জের ওপর ১ শতাংশ হারে উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই সারচার্জ প্রত্যাহারে পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না—তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
৩৫ মিনিট আগে৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, তাঁর স্ত্রী ও ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩৯ মিনিট আগেজুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও তিনজন। তারা হলেন— শহীদ আস-সাবুরের বাবা মো. এনাব নাজেজ জাকি, শহীদ ইমাম হাসান তাইমের ভাই রবিউল আউয়াল এবং রাজশাহীর প্রত্যক্ষদর্
৪৪ মিনিট আগেসাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান শুরু করেছে। গতকাল রোববার থেকে এই অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
১ ঘণ্টা আগে