ভারতে অনুপ্রবেশ ও মানবপাচারের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১২ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট বা অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। গত সোমবার দেশটির ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালতে এই চার্জশিট দাখিল করে।
চার্জশিটে মামলার আসামি হিসেবে একজন মিয়ানমারের নাগরিক ও ১৯ ভারতীয়সহ মোট ৩৬ জনের নাম রয়েছে। ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকেরা হলেন—ফেরদৌস ব্যাপারী, মোহাম্মদ অলি উল্লাহ, অমল দাস, মাসুদ সরদার, সোহাগ গাজী, সুমন শাইক, মো. বেল্লাল, মো. মিরাজুল ইসলাম, জাকির খান, মো. বাদল হাওলাদার, মো. কবির তালুকদার, ঘরামী মোহাম্মদ বশির হোসেন ও সৌদি জাকির।
তাঁরা সবাই বৈধ ভ্রমণ নথি ছাড়াই অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন এবং জালিয়াতি করে ভারতীয় পরিচয়পত্র করিয়েছিলেন বলে এনআইএ জানিয়েছে।
এনআইএর তদন্তে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা পশ্চিমবঙ্গের কাছে বেনাপোল, যশোর এবং ত্রিপুরা ও আখাউড়ার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে প্রবেশ করেছিলেন।
তদন্তে আরও জানা গেছে, তাঁদের মধ্যে আটজন পরবর্তী সময়ে একইভাবে আরও বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নাগরিককে পাচার করেন। এনআইএ এখন পর্যন্ত মোট ২২ জনের মতো ভুক্তভোগীকে শনাক্ত করতে পেরেছে।
এনআইএ জানিয়েছে, জীবিকা ও উন্নত জীবনের লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে বাংলাদিশের স্বল্প পয়সার মজুরিতে কাজ করাতে বাধ্য করা হতো। এ ছাড়া অল্প বয়সী বাংলাদেশি নারীদের ভারতে পাচার করে বেশি বয়সের পুরুষের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হতো। এর জন্য পাচারকারীরা মোটা অর্থ পেত। ভারতে প্রবেশের পর ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করে তাঁদের স্থায়ীভাবে ভারতে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া হতো।
এর আগে এনআইএ তদন্ত করে ওই ১২ বাংলাদেশি ও দুই পলাতক অভিযুক্ত মো. শাহজলাল হালদার এবং ইদ্রিসের কাছ থেকে উদ্ধার করা নকল ভারতীয় পরিচয়পত্রসহ ৬১টি আধার কার্ড বাজেয়াপ্ত করেছিল।
জাল ভারতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহের রহস্য উদঘাটনের জন্য তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। আর পলাতক দুই আসামির খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছেন এনআইয়ের একজন মুখপাত্র।
ভারতে অনুপ্রবেশ ও মানবপাচারের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১২ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট বা অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। গত সোমবার দেশটির ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালতে এই চার্জশিট দাখিল করে।
চার্জশিটে মামলার আসামি হিসেবে একজন মিয়ানমারের নাগরিক ও ১৯ ভারতীয়সহ মোট ৩৬ জনের নাম রয়েছে। ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকেরা হলেন—ফেরদৌস ব্যাপারী, মোহাম্মদ অলি উল্লাহ, অমল দাস, মাসুদ সরদার, সোহাগ গাজী, সুমন শাইক, মো. বেল্লাল, মো. মিরাজুল ইসলাম, জাকির খান, মো. বাদল হাওলাদার, মো. কবির তালুকদার, ঘরামী মোহাম্মদ বশির হোসেন ও সৌদি জাকির।
তাঁরা সবাই বৈধ ভ্রমণ নথি ছাড়াই অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন এবং জালিয়াতি করে ভারতীয় পরিচয়পত্র করিয়েছিলেন বলে এনআইএ জানিয়েছে।
এনআইএর তদন্তে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা পশ্চিমবঙ্গের কাছে বেনাপোল, যশোর এবং ত্রিপুরা ও আখাউড়ার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে প্রবেশ করেছিলেন।
তদন্তে আরও জানা গেছে, তাঁদের মধ্যে আটজন পরবর্তী সময়ে একইভাবে আরও বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নাগরিককে পাচার করেন। এনআইএ এখন পর্যন্ত মোট ২২ জনের মতো ভুক্তভোগীকে শনাক্ত করতে পেরেছে।
এনআইএ জানিয়েছে, জীবিকা ও উন্নত জীবনের লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে বাংলাদিশের স্বল্প পয়সার মজুরিতে কাজ করাতে বাধ্য করা হতো। এ ছাড়া অল্প বয়সী বাংলাদেশি নারীদের ভারতে পাচার করে বেশি বয়সের পুরুষের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হতো। এর জন্য পাচারকারীরা মোটা অর্থ পেত। ভারতে প্রবেশের পর ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করে তাঁদের স্থায়ীভাবে ভারতে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া হতো।
এর আগে এনআইএ তদন্ত করে ওই ১২ বাংলাদেশি ও দুই পলাতক অভিযুক্ত মো. শাহজলাল হালদার এবং ইদ্রিসের কাছ থেকে উদ্ধার করা নকল ভারতীয় পরিচয়পত্রসহ ৬১টি আধার কার্ড বাজেয়াপ্ত করেছিল।
জাল ভারতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহের রহস্য উদঘাটনের জন্য তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। আর পলাতক দুই আসামির খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছেন এনআইয়ের একজন মুখপাত্র।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪০ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৮ ঘণ্টা আগে