নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রচলিত ধারায় আমলা এবং বিচার বিভাগের বাইরে গিয়ে সুশীল সমাজের ওপর জোর দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। নারী এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপরও গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে সার্চ কমিটির সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন মুনতাসীর মামুন। নির্বাচন কমিশন গঠনে নাম চেয়ে রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আজ সার্চ কমিটির তৃতীয় সেশনের বৈঠক ছিল। সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে বিকেল ৪টার পর শুরু হয়। তবে মুনতাসীর মামুন বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই বের হয়ে যান।
বৈঠক থেকে বেরিয়ে মুনতাসীর মামুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বলব আমরা একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক ইসি চেয়েছি। যেখানে প্রচলিত ধারায় আমলাতন্ত্র, বিচার বিভাগের বাইরে গিয়ে সুশীল সমাজের ওপর জোর দিতে হবে। নারী এবং সংখ্যালঘুর ওপর জোর দিতে হবে।’
গতকাল শনিবারের বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘সবাই বলছেন, বিশ্বাসযোগ্য, আস্থাভাজন ইত্যাদি। বাংলাদেশে কখনো গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি পাওয়া যাবে না। বঙ্গবন্ধুও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ছিলেন না। তাঁর মতো ব্যক্তি যদি গ্রহণযোগ্য না হন, এখানে আমরা এসব কথা বলি, এটা কল্পনার রাজ্য হয়ে যাবে!’
তিনি বলেন, ‘কেউ নিরপেক্ষ নন। মুক্তিযুদ্ধ বিশ্বাস করে না, এমন লোক কেউ চাইবে না।’
নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনে অনেক অংশীজন রয়েছেন, সেটা রাজনৈতিক দল, প্রশাসন, স্থানীয় ভোটার আর নির্বাচন কমিশন সেটা পরিচালনা করতে পারে। সবকিছু ইসির একার ওপরে চাপিয়ে দিলে হবে না।’
সার্চ কমিটির ক্ষমতা সীমিত বলে উল্লেখ করে ঢাবির সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘সরকার যে আইন করেছে সে অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ইসি নিয়োগ দিবেন। যিনি সৎ এবং সাহস করে কাজ করতে পারেন এমন লোকের নাম প্রস্তাব করার জন্য বলেছি। আমরা কোনো নাম প্রস্তাব করি নাই, রূপরেখা দিয়েছি।’
এর আগে সার্চ কমিটির চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, তাঁরা প্রস্তাবিত সব নাম প্রকাশ করবেন। মজুমদার সাহেব (সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার) সাহেব বলেছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলো কার কার নাম প্রস্তাব করেছেন, সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করতে। কিন্তু আমরা সেটার বিরোধিতা করেছি, বলেছি সবার নাম যাক, তবে কে কোন নাম প্রস্তাব করেছে, সেটা বলা বাঞ্ছনীয় নয়। তাহলে একটা মার্কা হয়ে যাবে।’
নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রচলিত ধারায় আমলা এবং বিচার বিভাগের বাইরে গিয়ে সুশীল সমাজের ওপর জোর দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। নারী এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপরও গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে সার্চ কমিটির সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন মুনতাসীর মামুন। নির্বাচন কমিশন গঠনে নাম চেয়ে রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আজ সার্চ কমিটির তৃতীয় সেশনের বৈঠক ছিল। সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে বিকেল ৪টার পর শুরু হয়। তবে মুনতাসীর মামুন বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই বের হয়ে যান।
বৈঠক থেকে বেরিয়ে মুনতাসীর মামুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বলব আমরা একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক ইসি চেয়েছি। যেখানে প্রচলিত ধারায় আমলাতন্ত্র, বিচার বিভাগের বাইরে গিয়ে সুশীল সমাজের ওপর জোর দিতে হবে। নারী এবং সংখ্যালঘুর ওপর জোর দিতে হবে।’
গতকাল শনিবারের বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘সবাই বলছেন, বিশ্বাসযোগ্য, আস্থাভাজন ইত্যাদি। বাংলাদেশে কখনো গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি পাওয়া যাবে না। বঙ্গবন্ধুও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ছিলেন না। তাঁর মতো ব্যক্তি যদি গ্রহণযোগ্য না হন, এখানে আমরা এসব কথা বলি, এটা কল্পনার রাজ্য হয়ে যাবে!’
তিনি বলেন, ‘কেউ নিরপেক্ষ নন। মুক্তিযুদ্ধ বিশ্বাস করে না, এমন লোক কেউ চাইবে না।’
নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনে অনেক অংশীজন রয়েছেন, সেটা রাজনৈতিক দল, প্রশাসন, স্থানীয় ভোটার আর নির্বাচন কমিশন সেটা পরিচালনা করতে পারে। সবকিছু ইসির একার ওপরে চাপিয়ে দিলে হবে না।’
সার্চ কমিটির ক্ষমতা সীমিত বলে উল্লেখ করে ঢাবির সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘সরকার যে আইন করেছে সে অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ইসি নিয়োগ দিবেন। যিনি সৎ এবং সাহস করে কাজ করতে পারেন এমন লোকের নাম প্রস্তাব করার জন্য বলেছি। আমরা কোনো নাম প্রস্তাব করি নাই, রূপরেখা দিয়েছি।’
এর আগে সার্চ কমিটির চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, তাঁরা প্রস্তাবিত সব নাম প্রকাশ করবেন। মজুমদার সাহেব (সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার) সাহেব বলেছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলো কার কার নাম প্রস্তাব করেছেন, সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করতে। কিন্তু আমরা সেটার বিরোধিতা করেছি, বলেছি সবার নাম যাক, তবে কে কোন নাম প্রস্তাব করেছে, সেটা বলা বাঞ্ছনীয় নয়। তাহলে একটা মার্কা হয়ে যাবে।’
বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের পদ্ধতি বদলে যাচ্ছে। শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ভিত্তিতে নিয়োগের বদলে এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ হবে বিসিএসের আদলে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সরাসরি পরীক্ষার মাধ্যমে।
৯ ঘণ্টা আগেমোবাইল ফোনে রিচার্জের ওপর ১ শতাংশ হারে উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই সারচার্জ প্রত্যাহারে পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না—তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
১১ ঘণ্টা আগে৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, তাঁর স্ত্রী ও ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন শহীদ আস-সাবুরের বাবা মো. এনাব নাজেজ জাকি, শহীদ ইমাম হাসান তায়িমের ভাই রবিউল আউয়াল ও রাজশাহীর
১১ ঘণ্টা আগে