নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছ থেকে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সব বিষয় জেনে গেল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির তিন যুগ্ম সচিবের সঙ্গে আড়াই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করে ইইউয়ের চার সদস্যের প্রতিনিধিদল। বৈঠকের বিষয়ে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।
বৈঠক শেষে ইসির যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান সরকার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না; আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি কী; কী অবস্থায় আছে সেই বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। আরপিও, সাংবাদিক নীতিমালা, সংবিধান, নির্বাচন প্রক্রিয়া, পর্যবেক্ষক পাঠানোর প্রক্রিয়া, পর্যবেক্ষকদের কোনো ইকুইপমেন্ট দরকার হলে সেটা আনার প্রক্রিয়া, এসব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন কতটুকু এবং কীভাবে সহযোগিতা করতে পারবে এসব বিষয়ে কথা হয়েছে।’
মাহবুবার রহমান বলেন, ‘এর আগে আরও বড় একটি প্রতিনিধিদল আসছিল। তখন কমিশনের সঙ্গে ওনাদের সভা হয়েছে। আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া তো তারা সব জানে না। সেগুলো জানার জন্যই যারা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত তাদেরকে নিয়ে বসতে চেয়েছিল। আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া কী অবস্থায় আছে, বিদেশি পর্যবেক্ষক, আমাদের গণমাধ্যমকর্মী, দেশি পর্যবেক্ষক ওনারা কীভাবে কাজ করেন, আমাদের আইন যেহেতু বাংলায় ওনারা তো বাংলা জানেন না। নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত যা কিছু আছে সেগুলোর খুঁটিনাটি বিষয় ওনারা জানতে চেয়েছে। এগুলো আমরা নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পক্ষ থেকে প্রোভাইড করার চেষ্টা করেছি।’
আরপিও সংশোধন নিয়ে ওনারা কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কি না—জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘উদ্বেগের কোনো বিষয় নয়। ওনারা প্রশ্ন করে যা জানতে চেয়েছে আমরা তার উত্তর দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘ওনারা আসলে জানতে চেয়েছে আমাদের এখানে লিগ্যাল ডিসপিউটগুলো কীভাবে হয়। নির্বাচনের আগে আমাদের মনোনয়নপত্র কীভাবে দাখিল করা হয়, বাছাই কীভাবে হয়।’
আপনাদের জবাবে ওনারা সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টির কোনো বিষয় আসে নাই। আমাদের এক্সিজটিং ল, রুলস, রেগুলেশন, নির্বাচন প্রক্রিয়াগুলো কীভাবে হয় সেগুলো জানতে চেয়েছে।’
পরবর্তী সময়ে আপনাদের সঙ্গে আবার বৈঠক করবে কি না— ‘জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, সে বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। আমাদের ফোকাল পারসনদের যাঁরা আছেন, তাঁদের সঙ্গে টাইম টু টাইম ওনারা যোগাযোগ রাখবে।’
এ ছাড়া সভায় ইসির যুগ্ম সচিব (নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-১) মো. আবদুল বাতেন এবং যুগ্ম সচিব (নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-২) ফরহাদ আহম্মদ খান উপস্থিত ছিলেন।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছ থেকে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সব বিষয় জেনে গেল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির তিন যুগ্ম সচিবের সঙ্গে আড়াই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করে ইইউয়ের চার সদস্যের প্রতিনিধিদল। বৈঠকের বিষয়ে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।
বৈঠক শেষে ইসির যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান সরকার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না; আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি কী; কী অবস্থায় আছে সেই বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। আরপিও, সাংবাদিক নীতিমালা, সংবিধান, নির্বাচন প্রক্রিয়া, পর্যবেক্ষক পাঠানোর প্রক্রিয়া, পর্যবেক্ষকদের কোনো ইকুইপমেন্ট দরকার হলে সেটা আনার প্রক্রিয়া, এসব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন কতটুকু এবং কীভাবে সহযোগিতা করতে পারবে এসব বিষয়ে কথা হয়েছে।’
মাহবুবার রহমান বলেন, ‘এর আগে আরও বড় একটি প্রতিনিধিদল আসছিল। তখন কমিশনের সঙ্গে ওনাদের সভা হয়েছে। আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া তো তারা সব জানে না। সেগুলো জানার জন্যই যারা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত তাদেরকে নিয়ে বসতে চেয়েছিল। আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া কী অবস্থায় আছে, বিদেশি পর্যবেক্ষক, আমাদের গণমাধ্যমকর্মী, দেশি পর্যবেক্ষক ওনারা কীভাবে কাজ করেন, আমাদের আইন যেহেতু বাংলায় ওনারা তো বাংলা জানেন না। নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত যা কিছু আছে সেগুলোর খুঁটিনাটি বিষয় ওনারা জানতে চেয়েছে। এগুলো আমরা নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পক্ষ থেকে প্রোভাইড করার চেষ্টা করেছি।’
আরপিও সংশোধন নিয়ে ওনারা কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কি না—জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘উদ্বেগের কোনো বিষয় নয়। ওনারা প্রশ্ন করে যা জানতে চেয়েছে আমরা তার উত্তর দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘ওনারা আসলে জানতে চেয়েছে আমাদের এখানে লিগ্যাল ডিসপিউটগুলো কীভাবে হয়। নির্বাচনের আগে আমাদের মনোনয়নপত্র কীভাবে দাখিল করা হয়, বাছাই কীভাবে হয়।’
আপনাদের জবাবে ওনারা সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, ‘সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টির কোনো বিষয় আসে নাই। আমাদের এক্সিজটিং ল, রুলস, রেগুলেশন, নির্বাচন প্রক্রিয়াগুলো কীভাবে হয় সেগুলো জানতে চেয়েছে।’
পরবর্তী সময়ে আপনাদের সঙ্গে আবার বৈঠক করবে কি না— ‘জানতে চাইলে মাহবুবার রহমান বলেন, সে বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। আমাদের ফোকাল পারসনদের যাঁরা আছেন, তাঁদের সঙ্গে টাইম টু টাইম ওনারা যোগাযোগ রাখবে।’
এ ছাড়া সভায় ইসির যুগ্ম সচিব (নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-১) মো. আবদুল বাতেন এবং যুগ্ম সচিব (নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-২) ফরহাদ আহম্মদ খান উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে এই প্রজ্ঞাপন যেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না—তা উল্লেখ করে একটি বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি এই বিধি-নিষেধ জানানো হয়েছে।
৩ মিনিট আগেনতুন সিআইডি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত আইজিপি মো. ছিবগাত উল্লাহ। সোমবার (১২ মে) সিআইডি প্রধান হিসেবে যোগদান করেন তিনি। সিআইডির ফেসবুক পেইজে প্রকাশিত এক পোস্টে এই তথ্য জানা যায়।
১২ মিনিট আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ভেঙে পৃথক্করণ খসড়া অধ্যাদেশ না জানিয়েই অনুমোদনের পরে ফুঁসে উঠেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। রাজস্ব খাতের প্রধান এ সংস্থার পৃথক্করণ চান না তাঁরা। এনবিআর বহাল রেখে সংস্কার চান কর্মকর্তারা। এর ধারাবাহিকতায় ঐক্য গঠন করে মঙ্গলবার থেকে আন্দোলনে নামছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে। এরপরই বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে কমিশন সভা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে