নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমরা অর্থমন্ত্রীকে বারবার বলেছি বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, ব্যবস্থা নিন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী বোবা মানুষ, কথাই বলেন না। অর্থ পাচার নিয়ে সংসদে বিবৃতি দেন না। সাংবাদিকদের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানান না। সে দেশ কীভাবে চলবে জানি না।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন চুন্নু। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে ভালোভাবে চলছে না। ডলারের সংকট। ব্যবসা-বাণিজ্য করতে গিয়ে সরকার আমদানি নিয়ন্ত্রণ করছেন। রিজার্ভে সমস্যা। রেমিট্যান্স কমে আসছে। আমরা পত্র-পত্রিকায় দেখি টাকা পাচার হচ্ছে।’
পত্রিকার প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বাংলাদেশের এ অবস্থার মধ্যে একজন ব্যক্তির নাম আসছে, যিনি বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়ী, কয়েকটা ব্যাংকের মালিক। তাঁর সম্পর্কে আসছে তিনি অন্য একটি দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে সিঙ্গাপুরে মার্কেট করেছেন, হোটেল করেছেন। এক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে।
চুন্নু বলেন, ‘যার বিরুদ্ধে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ এসেছে। এটা সত্য কি না জানি না, সত্য হয়ে থাকলে এটা রাষ্ট্রবিরোধী, রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। এটা নিয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। হাইকোর্টও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দায়িত্ব দিয়েছিল। পরে আবার অপিল বিভাগের আদেশে স্থগিত আছে।
সংসদ নেত্রীর উদ্দেশে চুন্নু বলেন, ‘এত বড় একটা ঘটনায় যেখানে তথ্যপ্রমাণসহ আমরা পড়েছি, যেগুলো অবিশ্বাস করাটাও সমস্যা। বিষয়টি গুরুতর, এটা রাষ্ট্রের জন্য। প্রধানমন্ত্রী আপনি অর্থমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন, বিষয়টি নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে তদন্ত করে দেখার জন্য, আসলে কোনো বাংলাদেশি গিয়ে ওখানে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছেন কি না। করলে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে কীভাবে টাকাটা পেলেন, না হয় কোন সোর্স থেকে আনলেন। বাংলাদেশ থেকে না আনলে কীভাবে আসল। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তদন্ত করতে পারে।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘একজন কৃষক ঋণ নিলে পরিশোধ না করলে ওয়ারেন্ট হয়। কৃষকের সুদ মাফ করার জন্য আমরা সুপারিশ করলেও সেটা গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু দেখলাম নাসা গ্রুপের ঋণে ২৫২ কোটি টাকার সুদ মাফ করা হয়েছে। বাংলাদেশের একজন পর্যবেক্ষকের আপত্তি সত্ত্বেও সেটা মাফ করা হয়েছে। তিনি শিল্পপতি। এ ব্যাংক সম্পর্কে আরও অনেক প্রশ্ন আছে। যেহেতু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, তারা কী করছে সেটা আমরা জানতে চাই।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমরা অর্থমন্ত্রীকে বারবার বলেছি বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, ব্যবস্থা নিন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী বোবা মানুষ, কথাই বলেন না। অর্থ পাচার নিয়ে সংসদে বিবৃতি দেন না। সাংবাদিকদের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানান না। সে দেশ কীভাবে চলবে জানি না।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন চুন্নু। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে ভালোভাবে চলছে না। ডলারের সংকট। ব্যবসা-বাণিজ্য করতে গিয়ে সরকার আমদানি নিয়ন্ত্রণ করছেন। রিজার্ভে সমস্যা। রেমিট্যান্স কমে আসছে। আমরা পত্র-পত্রিকায় দেখি টাকা পাচার হচ্ছে।’
পত্রিকার প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বাংলাদেশের এ অবস্থার মধ্যে একজন ব্যক্তির নাম আসছে, যিনি বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়ী, কয়েকটা ব্যাংকের মালিক। তাঁর সম্পর্কে আসছে তিনি অন্য একটি দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে সিঙ্গাপুরে মার্কেট করেছেন, হোটেল করেছেন। এক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে।
চুন্নু বলেন, ‘যার বিরুদ্ধে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ এসেছে। এটা সত্য কি না জানি না, সত্য হয়ে থাকলে এটা রাষ্ট্রবিরোধী, রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। এটা নিয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। হাইকোর্টও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দায়িত্ব দিয়েছিল। পরে আবার অপিল বিভাগের আদেশে স্থগিত আছে।
সংসদ নেত্রীর উদ্দেশে চুন্নু বলেন, ‘এত বড় একটা ঘটনায় যেখানে তথ্যপ্রমাণসহ আমরা পড়েছি, যেগুলো অবিশ্বাস করাটাও সমস্যা। বিষয়টি গুরুতর, এটা রাষ্ট্রের জন্য। প্রধানমন্ত্রী আপনি অর্থমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন, বিষয়টি নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে তদন্ত করে দেখার জন্য, আসলে কোনো বাংলাদেশি গিয়ে ওখানে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছেন কি না। করলে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে কীভাবে টাকাটা পেলেন, না হয় কোন সোর্স থেকে আনলেন। বাংলাদেশ থেকে না আনলে কীভাবে আসল। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তদন্ত করতে পারে।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘একজন কৃষক ঋণ নিলে পরিশোধ না করলে ওয়ারেন্ট হয়। কৃষকের সুদ মাফ করার জন্য আমরা সুপারিশ করলেও সেটা গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু দেখলাম নাসা গ্রুপের ঋণে ২৫২ কোটি টাকার সুদ মাফ করা হয়েছে। বাংলাদেশের একজন পর্যবেক্ষকের আপত্তি সত্ত্বেও সেটা মাফ করা হয়েছে। তিনি শিল্পপতি। এ ব্যাংক সম্পর্কে আরও অনেক প্রশ্ন আছে। যেহেতু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, তারা কী করছে সেটা আমরা জানতে চাই।’
শেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
১ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী ৭ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিন বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে বলে সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান রিটকারীর আইনজীবী ওমর ফারুক।
৪ ঘণ্টা আগে