অনলাইন ডেস্ক
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নয়টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার আদালত সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পসিকিউশন দপ্তরের সহকারী আদালত পরিদর্শক আক্কাস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গতকাল সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
নয়টি ব্যাংক হিসাবে আসাদুজ্জামান কামালের ১২ কোটি ১১ লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা রয়েছে। কামালের অবরুদ্ধ হওয়া ব্যাংক হিসাবের মধ্যে জনতা ব্যাংক পিএলসিতে পাঁচ কোটি ৪৪ লাখ ৮২ হাজার ৫১২ টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির তিনটা হিসাবে তিন কোটি ৬১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৯৪ টাকা, সীমান্ত ব্যাংক পিএলসিতে এক কোটি ৩৭ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯৬ টাকা, সিটি ব্যাংক পিএলসির তিনটা হিসাবে এক কোটি ৫৯ লাখ ৫২ হাজার ৪২৬ টাকা ও সোনালী ব্যাংক পিএলসিতে ৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকা রয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা, ২০০৭ এর বিধি ১৮ মোতাবেক আসাদুজ্জামান খান কামালের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন করা হয়।
আবেদনে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭৪ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রেখে এবং নয়টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৫৫ কোটি ৯২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩৬ টাকা লেনদেন করেন। যা মানিলন্ডারিং-এর সম্পৃক্ত অপরাধ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন। তিনি অবৈধ পন্থায় অর্জিত সম্পদ অন্যত্র বিক্রি/হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার প্রচেষ্টায় রয়েছেন। এ কারণে নয়টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
তার ব্যাংক হিসাবসমূহ অবরুদ্ধ করা না গেলে বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এর আগে, ১ সেপ্টেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান ও কন্যা সাফিয়া তাসনিম খানসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। যদিও ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আসাদুজ্জামান খান পলাতক রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন।
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নয়টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার আদালত সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পসিকিউশন দপ্তরের সহকারী আদালত পরিদর্শক আক্কাস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গতকাল সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
নয়টি ব্যাংক হিসাবে আসাদুজ্জামান কামালের ১২ কোটি ১১ লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা রয়েছে। কামালের অবরুদ্ধ হওয়া ব্যাংক হিসাবের মধ্যে জনতা ব্যাংক পিএলসিতে পাঁচ কোটি ৪৪ লাখ ৮২ হাজার ৫১২ টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির তিনটা হিসাবে তিন কোটি ৬১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৯৪ টাকা, সীমান্ত ব্যাংক পিএলসিতে এক কোটি ৩৭ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯৬ টাকা, সিটি ব্যাংক পিএলসির তিনটা হিসাবে এক কোটি ৫৯ লাখ ৫২ হাজার ৪২৬ টাকা ও সোনালী ব্যাংক পিএলসিতে ৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকা রয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা, ২০০৭ এর বিধি ১৮ মোতাবেক আসাদুজ্জামান খান কামালের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন করা হয়।
আবেদনে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭৪ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রেখে এবং নয়টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৫৫ কোটি ৯২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩৬ টাকা লেনদেন করেন। যা মানিলন্ডারিং-এর সম্পৃক্ত অপরাধ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন। তিনি অবৈধ পন্থায় অর্জিত সম্পদ অন্যত্র বিক্রি/হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার প্রচেষ্টায় রয়েছেন। এ কারণে নয়টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
তার ব্যাংক হিসাবসমূহ অবরুদ্ধ করা না গেলে বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এর আগে, ১ সেপ্টেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান ও কন্যা সাফিয়া তাসনিম খানসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। যদিও ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আসাদুজ্জামান খান পলাতক রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে