নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশেষণ কমিয়ে শুধু নাম ঘোষণা করার জন্য আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপকে বললেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিশেষণ কমাও, খালি নাম বলো।’ আজ সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এই কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। গণভবন থেকেই সভাটি সঞ্চালনা করছিলেন আবদুস সোবহান গোলাপ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্য শেষে সঞ্চালক আবদুস সোবহান গোলাপ সভার সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দেবেন এমন ঘোষণা করেন। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর নামের আগে কয়েকটি বিশেষণ যুক্ত করেন।
দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, ‘এবার আমাদের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, এবার আপনাদের সামনে দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ প্রদান করছেন, আজকের সভার সভাপতি, আমাদের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সর্বশেষ আশা-আকাঙ্ক্ষার ঠিকানা, চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ...।’ এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে বিশেষণ কমাতে বলেন।
এরপরও গোলাপ বিশেষণ উল্লেখ করে বলেন, ‘প্ল্যানেট ফিফটি-ফিফটি চ্যাম্পিয়ন, সুপার হিউম্যান, স্টেট অব দ্য ইস্ট, আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ববরেণ্য সফল রাষ্ট্রনায়ক, বঙ্গবন্ধু কন্যা ও জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই রাখো না। খালি নাম বলো।’
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, শ্রম ও জনশক্তি সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ প্রমুখ।
বিশেষণ কমিয়ে শুধু নাম ঘোষণা করার জন্য আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপকে বললেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিশেষণ কমাও, খালি নাম বলো।’ আজ সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এই কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। গণভবন থেকেই সভাটি সঞ্চালনা করছিলেন আবদুস সোবহান গোলাপ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্য শেষে সঞ্চালক আবদুস সোবহান গোলাপ সভার সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দেবেন এমন ঘোষণা করেন। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর নামের আগে কয়েকটি বিশেষণ যুক্ত করেন।
দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, ‘এবার আমাদের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, এবার আপনাদের সামনে দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ প্রদান করছেন, আজকের সভার সভাপতি, আমাদের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সর্বশেষ আশা-আকাঙ্ক্ষার ঠিকানা, চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ...।’ এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে বিশেষণ কমাতে বলেন।
এরপরও গোলাপ বিশেষণ উল্লেখ করে বলেন, ‘প্ল্যানেট ফিফটি-ফিফটি চ্যাম্পিয়ন, সুপার হিউম্যান, স্টেট অব দ্য ইস্ট, আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ববরেণ্য সফল রাষ্ট্রনায়ক, বঙ্গবন্ধু কন্যা ও জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই রাখো না। খালি নাম বলো।’
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, শ্রম ও জনশক্তি সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ প্রমুখ।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১১ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩৮ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে