নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি।
আদালত ওসিকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। একই সঙ্গে এ ধরনের কাজ না করতে সতর্ক করেন।
গত ৮ জুন একটি মামলার শুনানির সময় আদালত তাঁকে তলব করেন। ১৪ জুন সশরীরে হাজির হয়ে আদালতের নির্দেশ কেন অমান্য করা হয়েছে, সে বিষয়ে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন।
ডাকাতি মামলার এক আসামির জামিন শুনানিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে ডাকাতির মামলায় মোহাম্মদ ইউসুফ নামে এক আসামি জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন জানান। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ৯ মার্চ ডাকাতি মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানাতে সিলেটের শাহপরান থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
পরবর্তী সময়ে ওসিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি এক দিনের মধ্যেই তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমানকে জানাবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু এর পর থেকে ফোন এবং ই-মেইল করেও জবাব না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আদালত এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে ওসিকে তলব করেন।
ওসি আদালতে হাজির হয়ে বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রতিবেদন দাখিল করতে দেরি হয়েছে।

ঢাকা: সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি।
আদালত ওসিকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। একই সঙ্গে এ ধরনের কাজ না করতে সতর্ক করেন।
গত ৮ জুন একটি মামলার শুনানির সময় আদালত তাঁকে তলব করেন। ১৪ জুন সশরীরে হাজির হয়ে আদালতের নির্দেশ কেন অমান্য করা হয়েছে, সে বিষয়ে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন।
ডাকাতি মামলার এক আসামির জামিন শুনানিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে ডাকাতির মামলায় মোহাম্মদ ইউসুফ নামে এক আসামি জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন জানান। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ৯ মার্চ ডাকাতি মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানাতে সিলেটের শাহপরান থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
পরবর্তী সময়ে ওসিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি এক দিনের মধ্যেই তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমানকে জানাবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু এর পর থেকে ফোন এবং ই-মেইল করেও জবাব না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আদালত এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে ওসিকে তলব করেন।
ওসি আদালতে হাজির হয়ে বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রতিবেদন দাখিল করতে দেরি হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি।
আদালত ওসিকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। একই সঙ্গে এ ধরনের কাজ না করতে সতর্ক করেন।
গত ৮ জুন একটি মামলার শুনানির সময় আদালত তাঁকে তলব করেন। ১৪ জুন সশরীরে হাজির হয়ে আদালতের নির্দেশ কেন অমান্য করা হয়েছে, সে বিষয়ে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন।
ডাকাতি মামলার এক আসামির জামিন শুনানিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে ডাকাতির মামলায় মোহাম্মদ ইউসুফ নামে এক আসামি জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন জানান। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ৯ মার্চ ডাকাতি মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানাতে সিলেটের শাহপরান থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
পরবর্তী সময়ে ওসিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি এক দিনের মধ্যেই তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমানকে জানাবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু এর পর থেকে ফোন এবং ই-মেইল করেও জবাব না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আদালত এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে ওসিকে তলব করেন।
ওসি আদালতে হাজির হয়ে বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রতিবেদন দাখিল করতে দেরি হয়েছে।

ঢাকা: সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি।
আদালত ওসিকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। একই সঙ্গে এ ধরনের কাজ না করতে সতর্ক করেন।
গত ৮ জুন একটি মামলার শুনানির সময় আদালত তাঁকে তলব করেন। ১৪ জুন সশরীরে হাজির হয়ে আদালতের নির্দেশ কেন অমান্য করা হয়েছে, সে বিষয়ে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন।
ডাকাতি মামলার এক আসামির জামিন শুনানিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে ডাকাতির মামলায় মোহাম্মদ ইউসুফ নামে এক আসামি জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন জানান। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ৯ মার্চ ডাকাতি মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানাতে সিলেটের শাহপরান থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
পরবর্তী সময়ে ওসিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি এক দিনের মধ্যেই তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমানকে জানাবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু এর পর থেকে ফোন এবং ই-মেইল করেও জবাব না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আদালত এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে ওসিকে তলব করেন।
ওসি আদালতে হাজির হয়ে বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রতিবেদন দাখিল করতে দেরি হয়েছে।

ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছ
২৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির...
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) এই আদেশ জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা, নীতি ও লক্ষ্য নিয়ে কারও মধ্যে মতভেদ নেই।
এসব বিবেচনায় রেখে এবং রাজনৈতিক দলগুলো কর্তৃক স্বাক্ষরিত জুলাই সনদকে মূল দলিল হিসেবে ধরে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টামণ্ডলীর সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ অনুমোদন করেছে। এরই মধ্যে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর শেষে গেজেট জারি করা হয়েছে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে সরকার গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধান বিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবের ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা সব বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একইদিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে। গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপযুক্ত সময়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা হবে।
এই দাবি ছিল বিএনপির। জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামি দলের দাবি ছিল, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। এই দাবিতে তারা লাগার কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান শিথিল। তারা বলেছে, গণভোট সংসদ নির্বাচনের দিন বা আগে অনুষ্ঠান নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
জুলাই সনদের আলোকে গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্নও নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রশ্নটি হবে এ রকম:
‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
ক) নির্বাচনকালীন সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।
খ) আগামী সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার-সহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।
ঘ) জুলাই সনদে বর্ণিত অন্যান্য সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।”
গণভোটের দিন এই চারটি বিষয়ের ওপর একটিমাত্র প্রশ্নে আপনি ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিয়ে নাগরিকদের মতামত জানাতে হবে।
গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট ‘হ্যাঁ’ সূচক হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি নিয়ে একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠিত হবে। এই প্রতিনিধিরা একই সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। পরিষদ তার প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করবে। সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সংসদ নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যানুপাতে উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে। এর মেয়াদ হবে নিম্নকক্ষের শেষ কার্যদিবস পর্যন্ত।
তবে এর আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশে বলা হয়েছিল, প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ কার্যদিবসের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করার বাধ্যবাধকতা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এই সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংবিধানে যুক্ত হবে। তবে চূড়ান্ত প্রস্তাবে সেই বাধ্যবাধকতা থাকছে না।
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তি) রয়েছে। বাছাই প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত ধাপে ঐকমত্য কমিশন ‘র্যাংকড চয়েস’ পদ্ধতির কথা বলেছে। তবে বিএনপি এই পর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বাছাইয়ের দায়িত্ব সংসদকে দেওয়ার পক্ষে। যদিও অন্যান্য দল ‘র্যাংকড চয়েস’ পদ্ধতির পক্ষে। অবশেষে বিষয়টিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গণভোটে দিয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চকক্ষে ভোটের অনুপাতে দলগুলোর প্রতিনিধি পাঠানোর বিষয়ে বিএনপি ছাড়া প্রায় সব দলেরই ঐকমত্য ছিল। সে ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না দিয়ে প্রস্তাবটি গণভোটে দেওয়া হয়েছে।
আজ ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা অনুসারে সংবিধানে জুলাই জাতীয় সনদ অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এটিও আজকে অনুমোদিত আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা, নীতি ও লক্ষ্য নিয়ে কারও মধ্যে মতভেদ নেই।
এসব বিবেচনায় রেখে এবং রাজনৈতিক দলগুলো কর্তৃক স্বাক্ষরিত জুলাই সনদকে মূল দলিল হিসেবে ধরে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টামণ্ডলীর সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ অনুমোদন করেছে। এরই মধ্যে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর শেষে গেজেট জারি করা হয়েছে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে সরকার গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধান বিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবের ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা সব বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একইদিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে। গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপযুক্ত সময়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা হবে।
এই দাবি ছিল বিএনপির। জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামি দলের দাবি ছিল, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। এই দাবিতে তারা লাগার কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান শিথিল। তারা বলেছে, গণভোট সংসদ নির্বাচনের দিন বা আগে অনুষ্ঠান নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
জুলাই সনদের আলোকে গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্নও নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রশ্নটি হবে এ রকম:
‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
ক) নির্বাচনকালীন সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।
খ) আগামী সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার-সহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।
ঘ) জুলাই সনদে বর্ণিত অন্যান্য সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।”
গণভোটের দিন এই চারটি বিষয়ের ওপর একটিমাত্র প্রশ্নে আপনি ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিয়ে নাগরিকদের মতামত জানাতে হবে।
গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট ‘হ্যাঁ’ সূচক হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি নিয়ে একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠিত হবে। এই প্রতিনিধিরা একই সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। পরিষদ তার প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করবে। সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সংসদ নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যানুপাতে উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে। এর মেয়াদ হবে নিম্নকক্ষের শেষ কার্যদিবস পর্যন্ত।
তবে এর আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশে বলা হয়েছিল, প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ কার্যদিবসের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করার বাধ্যবাধকতা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এই সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংবিধানে যুক্ত হবে। তবে চূড়ান্ত প্রস্তাবে সেই বাধ্যবাধকতা থাকছে না।
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তি) রয়েছে। বাছাই প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত ধাপে ঐকমত্য কমিশন ‘র্যাংকড চয়েস’ পদ্ধতির কথা বলেছে। তবে বিএনপি এই পর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বাছাইয়ের দায়িত্ব সংসদকে দেওয়ার পক্ষে। যদিও অন্যান্য দল ‘র্যাংকড চয়েস’ পদ্ধতির পক্ষে। অবশেষে বিষয়টিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গণভোটে দিয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চকক্ষে ভোটের অনুপাতে দলগুলোর প্রতিনিধি পাঠানোর বিষয়ে বিএনপি ছাড়া প্রায় সব দলেরই ঐকমত্য ছিল। সে ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না দিয়ে প্রস্তাবটি গণভোটে দেওয়া হয়েছে।
আজ ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা অনুসারে সংবিধানে জুলাই জাতীয় সনদ অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এটিও আজকে অনুমোদিত আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি
১৪ জুন ২০২১
বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির...
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) এই আদেশ জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সেমিনারের বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘সংবিধান, সাংবিধানিক উপাদান এবং দক্ষিণ এশিয়ায় গঠিত’ (Constitutions, Constituents, and the Constituted in South Asia)’ শিরোনামে সেমিনারটির আয়োজন করেছেন টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ডোনাল্ড ডেভিস।
সেখানে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীগুলোর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত ও পুনঃসংজ্ঞায়িত করেছে এবং কীভাবে এটি রাজনীতি ও সমাজে একটি বিভেদ রেখা তৈরি করেছে, তা নিয়ে আলোচনা হবে।
স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যার পরিচিতি হিসেবে জাতীয়তাকে ‘বাঙালি’ বলে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয় ওয়েবসাইটে। গণপরিষদের বিতর্কে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগত বাঙালি সদস্যরা আদিবাসী অবাঙালি জনগণের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয়তার সংজ্ঞা চাওয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেন।
১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংবিধান সংশোধন করে নাগরিকদের জাতীয়তা পুনঃসংজ্ঞায়িত করা হয়। সংশোধিত সংস্করণটি পরে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়। নাগরিকদের জাতীয়তাকে ‘বাংলাদেশি’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, যা জাতীয়তার জাতিগত উপাদানকে আঞ্চলিকতার চিহ্নিতকারী হিসেবে প্রতিস্থাপিত করে।
পতিত আওয়ামী লীগ সরকার সংবিধান ২০১১ সালে এক সংশোধনীর মাধ্যমে ‘বাঙালি’ ও ‘বাংলাদেশি’কে একত্র করার চেষ্টা করে। সেখানে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের জনগণ জাতিগতভাবে বাঙালি হিসেবে পরিচিত হবেন এবং বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশি বলিয়া পরিচিত হইবেন।’ কিন্তু এই শর্তটি সুস্পষ্টভাবে জাতিগত পরিচিতিকে প্রাধান্য দিয়েছে বলে টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বলা হয়।
অধ্যাপক রীয়াজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতির দায়িত্ব পালনের পর পেশাগত কাজে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। ১৮ নভেম্বর তাঁর দেশে ফেরার কথা।

বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সেমিনারের বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘সংবিধান, সাংবিধানিক উপাদান এবং দক্ষিণ এশিয়ায় গঠিত’ (Constitutions, Constituents, and the Constituted in South Asia)’ শিরোনামে সেমিনারটির আয়োজন করেছেন টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ডোনাল্ড ডেভিস।
সেখানে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীগুলোর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত ও পুনঃসংজ্ঞায়িত করেছে এবং কীভাবে এটি রাজনীতি ও সমাজে একটি বিভেদ রেখা তৈরি করেছে, তা নিয়ে আলোচনা হবে।
স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যার পরিচিতি হিসেবে জাতীয়তাকে ‘বাঙালি’ বলে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয় ওয়েবসাইটে। গণপরিষদের বিতর্কে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগত বাঙালি সদস্যরা আদিবাসী অবাঙালি জনগণের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয়তার সংজ্ঞা চাওয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেন।
১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংবিধান সংশোধন করে নাগরিকদের জাতীয়তা পুনঃসংজ্ঞায়িত করা হয়। সংশোধিত সংস্করণটি পরে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়। নাগরিকদের জাতীয়তাকে ‘বাংলাদেশি’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, যা জাতীয়তার জাতিগত উপাদানকে আঞ্চলিকতার চিহ্নিতকারী হিসেবে প্রতিস্থাপিত করে।
পতিত আওয়ামী লীগ সরকার সংবিধান ২০১১ সালে এক সংশোধনীর মাধ্যমে ‘বাঙালি’ ও ‘বাংলাদেশি’কে একত্র করার চেষ্টা করে। সেখানে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের জনগণ জাতিগতভাবে বাঙালি হিসেবে পরিচিত হবেন এবং বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশি বলিয়া পরিচিত হইবেন।’ কিন্তু এই শর্তটি সুস্পষ্টভাবে জাতিগত পরিচিতিকে প্রাধান্য দিয়েছে বলে টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বলা হয়।
অধ্যাপক রীয়াজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতির দায়িত্ব পালনের পর পেশাগত কাজে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। ১৮ নভেম্বর তাঁর দেশে ফেরার কথা।

সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি
১৪ জুন ২০২১
ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছ
২৪ মিনিট আগে
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) এই আদেশ জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ এই আদেশ জারি করেছে।
এর আগে দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ প্রেরণের আগে আদেশের সারসংক্ষেপে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
এই আদেশের তফসিল-১-এ সংবিধান সংস্কার পরিষদ সদস্যদের শপথ ফরম জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ অনুমোদন দেওয়া হয়।

উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ এই আদেশ জারি করেছে।
এর আগে দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ প্রেরণের আগে আদেশের সারসংক্ষেপে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
এই আদেশের তফসিল-১-এ সংবিধান সংস্কার পরিষদ সদস্যদের শপথ ফরম জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ অনুমোদন দেওয়া হয়।

সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি
১৪ জুন ২০২১
ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছ
২৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির...
১ ঘণ্টা আগে
আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধানবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবণার ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে।’
গণভোটের চারটি প্রশ্নের মধ্যে একটি উচ্চকক্ষ-সংক্রান্ত। প্রশ্নটি হবে সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্যবিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
এ বিষয়ে হ্যাঁ/না ভোট দেবেন নাগরিকেরা।

আগামী সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষে সদস্যসংখ্যা হবে ১০০ জন এবং তাঁরা নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে (পিআর পদ্ধতি)—এ বিষয়টি নির্ধারিত হবে গণভোটে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধানবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবণার ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে।’
গণভোটের চারটি প্রশ্নের মধ্যে একটি উচ্চকক্ষ-সংক্রান্ত। প্রশ্নটি হবে সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্যবিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
এ বিষয়ে হ্যাঁ/না ভোট দেবেন নাগরিকেরা।

সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান হাইকোর্টের নির্দেশনা না মানায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে সশরীরে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমা চান তিনি
১৪ জুন ২০২১
ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রে মতভিন্নতা খুব গভীর নয় বলে মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার। কেউ সংস্কার সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছ
২৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের মূল সংবিধান এবং পরে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতি ও জাতীয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে রাজনীতি ও সমাজে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই সেমিনারে বক্তব্য দেবেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির...
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) এই আদেশ জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে