কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম বহনকারী রাশিয়ার জাহাজ ‘উরসা মেজর’ শেষ পর্যন্ত ভারতের বন্দরেও মালামাল খালাস করতে পারল না। জাহাজটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় এর আগেই জাহাজটিকে বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকতে দেয়নি সরকার। কাছাকাছি ভারতের হলদিয়া বন্দরে সরঞ্জাম নামিয়ে সড়কপথে বাংলাদেশে পাঠাতে চেয়েছিল বিদ্যুৎকেন্দ্রের রাশিয়ান ঠিকাদার।
ভারত সরকার এতে রাজি না হওয়ায় ১৪ দিন দেশটির উপকূলে অপেক্ষার পর জাহাজটি আবার রাশিয়ায় ফিরে গেছে বলে আজ বৃহস্পতিবার কূটনীতিকেরা জানিয়েছেন।
রূপপুরের সরঞ্জাম নিয়ে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে গত ১৪ নভেম্বর বাংলাদেশের মোংলা বন্দরের দিকে যাত্রা করে ‘উরসা মেজর’। ‘স্পার্টা-৩’ নামের জাহাজটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে এবং এই জাহাজটিই নাম ও রং বদলে ‘উরসা মেজর’ হিসেবে চলছে, এমন তথ্য ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বাংলাদেশ সরকারের নজরে আনে। এরপর জাহাজটিকে দেশের সমুদ্রসীমায় প্রবেশ করতে দিতে অস্বীকৃতি জানায় সরকার।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মেনে জাহাজটিকে ভিড়তে না দিলে ‘বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে প্রভাব পড়বে’ এমন হুমকি দেওয়া হয়েছিল দেশটির পক্ষ থেকে। তবে সরকার শেষ পর্যন্ত রুশ হুমকি অগ্রাহ্য করে জাহাজটিকে বন্দরে ভিড়তে না দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থেকেছে বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্রগুলো।
জাহাজটিকে ভারতে ভিড়িয়ে সড়কপথে রূপপুরের সরঞ্জাম বাংলাদেশে আনার বিষয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত ২৯ ডিসেম্বর ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠক করেন।
নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজটি নিজেদের বন্দরে ভিড়লে ভারতের আপত্তি থাকবে না, এমন তথ্য ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে জানায় দেশটির কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। পরে ভারত এই অবস্থান থেকে সরে আসে বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্রগুলো।
নিষেধাজ্ঞা নেই এমন জাহাজে এর আগেও রূপপুরের সরঞ্জাম এসেছে। সেসব জাহাজের যে কোনোটিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম পাঠাতে রাশিয়াকে বলা হয়েছে বলে কূটনীতিকেরা জানিয়েছেন।
জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র যেসব জাহাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, এমন প্রায় ৯০টি দেশের একটি তালিকা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিদেশ থেকে জাহাজ আসার অনুমোদন দেওয়ার আগে ওই তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম বহনকারী রাশিয়ার জাহাজ ‘উরসা মেজর’ শেষ পর্যন্ত ভারতের বন্দরেও মালামাল খালাস করতে পারল না। জাহাজটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় এর আগেই জাহাজটিকে বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকতে দেয়নি সরকার। কাছাকাছি ভারতের হলদিয়া বন্দরে সরঞ্জাম নামিয়ে সড়কপথে বাংলাদেশে পাঠাতে চেয়েছিল বিদ্যুৎকেন্দ্রের রাশিয়ান ঠিকাদার।
ভারত সরকার এতে রাজি না হওয়ায় ১৪ দিন দেশটির উপকূলে অপেক্ষার পর জাহাজটি আবার রাশিয়ায় ফিরে গেছে বলে আজ বৃহস্পতিবার কূটনীতিকেরা জানিয়েছেন।
রূপপুরের সরঞ্জাম নিয়ে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে গত ১৪ নভেম্বর বাংলাদেশের মোংলা বন্দরের দিকে যাত্রা করে ‘উরসা মেজর’। ‘স্পার্টা-৩’ নামের জাহাজটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আছে এবং এই জাহাজটিই নাম ও রং বদলে ‘উরসা মেজর’ হিসেবে চলছে, এমন তথ্য ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বাংলাদেশ সরকারের নজরে আনে। এরপর জাহাজটিকে দেশের সমুদ্রসীমায় প্রবেশ করতে দিতে অস্বীকৃতি জানায় সরকার।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মেনে জাহাজটিকে ভিড়তে না দিলে ‘বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে প্রভাব পড়বে’ এমন হুমকি দেওয়া হয়েছিল দেশটির পক্ষ থেকে। তবে সরকার শেষ পর্যন্ত রুশ হুমকি অগ্রাহ্য করে জাহাজটিকে বন্দরে ভিড়তে না দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থেকেছে বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্রগুলো।
জাহাজটিকে ভারতে ভিড়িয়ে সড়কপথে রূপপুরের সরঞ্জাম বাংলাদেশে আনার বিষয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত ২৯ ডিসেম্বর ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠক করেন।
নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজটি নিজেদের বন্দরে ভিড়লে ভারতের আপত্তি থাকবে না, এমন তথ্য ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে জানায় দেশটির কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। পরে ভারত এই অবস্থান থেকে সরে আসে বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্রগুলো।
নিষেধাজ্ঞা নেই এমন জাহাজে এর আগেও রূপপুরের সরঞ্জাম এসেছে। সেসব জাহাজের যে কোনোটিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম পাঠাতে রাশিয়াকে বলা হয়েছে বলে কূটনীতিকেরা জানিয়েছেন।
জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র যেসব জাহাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, এমন প্রায় ৯০টি দেশের একটি তালিকা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিদেশ থেকে জাহাজ আসার অনুমোদন দেওয়ার আগে ওই তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে