নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আলোচনায় এসে অধিকাংশ দল বলেছে তারা ভোটের পরিবেশ নিয়ে এখনো সন্তুষ্ট নয়। দলগুলো চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভোটের পরিবেশ নিয়ে শঙ্কাও প্রকাশ করেছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনে ইসির কার্যকর ভূমিকা চেয়েছে বেশির ভাগ দল। পরিবেশ অনুকূলে না আসা পর্যন্ত তফসিল স্থগিত রাখা, ভোটে সেনা মোতায়েনও চেয়েছে কোনো কোনো দল। ৪৪টি নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানালেও ইসি আলোচনায় অংশ নিয়েছে ২৬টি দল। বিএনপিসহ ১৮টি দল আলোচনায় অংশ নেয়নি।
আজ শনিবার সকাল ও বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে আলোচনা শেষে দলের প্রতিনিধিরা গণমাধ্যমে ব্রিফিং করেন।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা মনে করি, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ আছে। আগামীতে এটা আরও ভালো হবে।’
ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচন করতে হবে, সংবিধানের কোথাও এ কথা লেখা নেই। পৃথিবীর কোনো আইনেও লেখা নেই।’
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোমিনুল আলম বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আয়োজনে সিইসি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর যেভাবে দায়িত্ব চাপিয়েছেন, তাতে ফেরেশতারা ছাড়া আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী মোকাবিলা করে নির্বাচনে টিকে থাকা সম্ভব না। রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এবং নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থার দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তফসিল ঘোষণা স্থগিতের দাবি জানিয়েছি।
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে ব্রিফিং করা হয়নি। জানতে চাইলে বৈঠকে উপস্থিত প্রতিনিধি প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, পোলিং, প্রিসাইডিং অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা একটি পক্ষের হয়ে ভোটের দিন কাজ করলে আস্থাহীনতা তৈরি হয়। গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছিলাম আমরা। তবে কমিশন এ নিয়ে কোনো কিছু জানায়নি।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘যেহেতু একটা রাজনৈতিক অস্থিরতা আছে সেই অস্থিরতা নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা শঙ্কা আছে। আমরা চাই, এই শঙ্কা থেকে দেশবাসী যেন মুক্তি পায়।’
জাতীয় পার্টি (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখানে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছি যে, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারা কীভাবে অব্যাহত রাখা যায়। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের সকল রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করতে পারে।’
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচন আর দেখতে চায় না।
ইনসানিয়াত বিপ্লবের মহাসচিব রায়হান রাহবার বলেন, সেনা বাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই নির্বাচন পরিচালনা করা হোক। নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হোক।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো পরিবেশ দেশে নেই।
বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সভাপতি আইভি আহমেদ বলেন, ‘আগামী নির্বাচনের দিকে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি রয়েছে। কমিশন জানিয়েছে-নির্বাচনে পুরোপুরি অনুকূল পরিবেশ তেমন নেই। তবে সব সময় সম্পূর্ণ অনুকূল পরিবেশ থাকেও না। অনুকূল পরিবেশ না থাকলেও আমাদের নির্বাচন করতে হবে।’
বিকল্পধারার মহাসচিব আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা চেয়েছি যেন সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হয়। এখানে কোনো কোনো দলের অংশগ্রহণ যদি না হয় তাহলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আলোচনায় এসে অধিকাংশ দল বলেছে তারা ভোটের পরিবেশ নিয়ে এখনো সন্তুষ্ট নয়। দলগুলো চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভোটের পরিবেশ নিয়ে শঙ্কাও প্রকাশ করেছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনে ইসির কার্যকর ভূমিকা চেয়েছে বেশির ভাগ দল। পরিবেশ অনুকূলে না আসা পর্যন্ত তফসিল স্থগিত রাখা, ভোটে সেনা মোতায়েনও চেয়েছে কোনো কোনো দল। ৪৪টি নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানালেও ইসি আলোচনায় অংশ নিয়েছে ২৬টি দল। বিএনপিসহ ১৮টি দল আলোচনায় অংশ নেয়নি।
আজ শনিবার সকাল ও বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সঙ্গে আলোচনা শেষে দলের প্রতিনিধিরা গণমাধ্যমে ব্রিফিং করেন।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা মনে করি, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ আছে। আগামীতে এটা আরও ভালো হবে।’
ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচন করতে হবে, সংবিধানের কোথাও এ কথা লেখা নেই। পৃথিবীর কোনো আইনেও লেখা নেই।’
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোমিনুল আলম বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আয়োজনে সিইসি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর যেভাবে দায়িত্ব চাপিয়েছেন, তাতে ফেরেশতারা ছাড়া আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী মোকাবিলা করে নির্বাচনে টিকে থাকা সম্ভব না। রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এবং নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থার দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তফসিল ঘোষণা স্থগিতের দাবি জানিয়েছি।
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে ব্রিফিং করা হয়নি। জানতে চাইলে বৈঠকে উপস্থিত প্রতিনিধি প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, পোলিং, প্রিসাইডিং অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা একটি পক্ষের হয়ে ভোটের দিন কাজ করলে আস্থাহীনতা তৈরি হয়। গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছিলাম আমরা। তবে কমিশন এ নিয়ে কোনো কিছু জানায়নি।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘যেহেতু একটা রাজনৈতিক অস্থিরতা আছে সেই অস্থিরতা নিয়ে মানুষের মধ্যে কিছুটা শঙ্কা আছে। আমরা চাই, এই শঙ্কা থেকে দেশবাসী যেন মুক্তি পায়।’
জাতীয় পার্টি (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখানে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছি যে, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারা কীভাবে অব্যাহত রাখা যায়। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের সকল রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করতে পারে।’
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচন আর দেখতে চায় না।
ইনসানিয়াত বিপ্লবের মহাসচিব রায়হান রাহবার বলেন, সেনা বাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই নির্বাচন পরিচালনা করা হোক। নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হোক।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো পরিবেশ দেশে নেই।
বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সভাপতি আইভি আহমেদ বলেন, ‘আগামী নির্বাচনের দিকে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি রয়েছে। কমিশন জানিয়েছে-নির্বাচনে পুরোপুরি অনুকূল পরিবেশ তেমন নেই। তবে সব সময় সম্পূর্ণ অনুকূল পরিবেশ থাকেও না। অনুকূল পরিবেশ না থাকলেও আমাদের নির্বাচন করতে হবে।’
বিকল্পধারার মহাসচিব আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা চেয়েছি যেন সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হয়। এখানে কোনো কোনো দলের অংশগ্রহণ যদি না হয় তাহলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না।’
ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের সুখবর। আগামী জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সাপ্তাহিক দুদিন ছুটি মিলিয়ে টানা তিন দিনের ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাচ্ছেন চাকরিজীবীরা। কারণ আগামী ৬ জুলাই রোববার পবিত্র আশুরা পালিত হবে। এদিন সরকারি ছুটি। আর আগের দুদিন অর্থাৎ ৪ ও ৫ জুলাই শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি।
১ ঘণ্টা আগেমহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারী ও শিশুরা পরিবার, কর্মক্ষেত্র, পাবলিক স্পেস, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনলাইন, সাইবার স্পেসসহ বিভিন্ন মাধ্যমে নানা ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নারীর প্রতি সহিংসতার ধরনের ক্ষেত্র ও মাত্রা...
২ ঘণ্টা আগেরায় বা আদেশ হওয়ার পর মামলার নথি সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন করে যথাসময়ে অধস্তন আদালতে পাঠাতে নির্দেশনা জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত হওয়া তিনটি জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রশাসনের ভূমিকাকে ঘিরে ওঠা অভিযোগ তদন্তে ৫ সদস্যদের কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) জাহেদা পারভীন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন
২ ঘণ্টা আগে