নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধুমপায়ীদের বেপরোয়া ধূমপানের কারণে মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অধূমপায়ীরা। পরোক্ষ ধূমপানের কারণে বাড়িতেও শিশুরাও নিরাপদ নয়। গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে–২০১৭ অনুসারে বাংলাদেশে ৪ কোটি ১০ লাখ মানুষ বাড়িতে এবং ৩ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ গণপরিবহন ও জনসমাগমস্থলে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়ে মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির মুখোমুখি হয়। রোববার বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে আয়োজিত এক সেমিনারে এ তথ্য উঠে এসেছে।
পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে নারী ও শিশুদের সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করে মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস)।
সেমিনারে বক্তারা জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত গ্লোবাল স্কুল বেজড স্টুডেন্ট হেলথ সার্ভে–২০১৪ এর তথ্য অনুসারে বাংলাদেশে ৯ দশমিক ২ শতাংশ উঠতি বয়সী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে তামাক ব্যবহার করেন। এর প্রধান কারণ, তামাক কোম্পানিগুলোর তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা, সহজলভ্য ও সহজপ্রাপ্যতা।
বক্তারা আরও জানান, গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে–২০১৭ অনুসারে, বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ অর্থাৎ ৩৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ—৪৬ শতাংশ পুরুষ ও ২৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী—তামাক সেবন করে। মোট জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ ১ কোটি ৯২ লাখ মানুষ ধূমপান করেন এবং এর মধ্য পুরুষ ৩৬ দশমিক ২ শতাংশ ও নারী ০ দশমিক ৮ শতাংশ। এবং ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার ২০ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ ধোঁয়াবিহীন তামাক সেবন করে।
এ সময়, তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে, সকল জনসমাগমস্থলে এবং গণপরিবহন ধূমপানমুক্ত নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সুতরাং, পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে শিশুদের সুরক্ষায় আইনটি বাস্তবায়নের গুরুত্ব অপরিসীম বলে উল্লেখ করেন সেমিনারে উপস্থিত বক্তারা।
বাংলাদেশে বছরে ১ লাখ ৬১ হাজারের অধিক মানুষ তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে মারা যায়। এসব রোগাক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় ব্যয় হয় ৩০ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা যা তামাক খাত থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের চাইতে বেশি বলে উল্লেখ করেন সেমিনারের প্রধান অতিথি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেন, ‘নারীদের মধ্যে ধূমপায়ীর হার কম হলেও ধোঁয়াবিহীন তামাক (জর্দা, গুল, সাদা পাতা, খৈনী) সেবনের হার পুরুষদের তুলনায় বেশি। ফলে নারীদের মধ্যে বৃহত্তর একটি জনগোষ্ঠী তামাকের কারণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাবলিক প্লেসে ধূমপানের কারণে অধূমপায়ী নারী ও শিশুরাও মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির শিকার হচ্ছে। তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা নিষিদ্ধ করায় ২০০৯ সালের (৪৩.৩ শতাংশ) তুলনায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০১৭ (৩৫.৩ শতাংশ) সালে আট শতাংশ কমেছে।’
এ সময়, সরকার ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ধূমপান মুক্ত দেশ তৈরিতে জনগণ ও বিভিন্ন সচেতন সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
ক্যানসার ঝুঁকির প্রধান কারণ তামাক উল্লেখ করেন সেমিনারের মুখ্য আলোচক, মানস–এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অরুপরতন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক পাতা, গুল, বাহারী জর্দার কারণে অকালে দাঁত ফেলে দিতে হয়। মুখ ও জিহ্বা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমনকি ক্যানসারও হয়ে যায়। গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে ২০১৭ অনুযায়ী, ৩০ শতাংশ নারী কর্মস্থলে ও ২১ শতাংশ নারী পাবলিক প্লেসে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন। অর্থাৎ ধূমপান না করেও বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি নারী ধূমপানের শিকার হন।’ তামাক নিয়ন্ত্রণে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন সকল অফিস ধূমপানমুক্ত এলাকা ঘোষণা ও নির্দেশ দেওয়াসহ ছয়টি সুপারিশ প্রস্তাব করেন অরুপরতন চৌধুরী।
এ ছাড়া আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেন উপস্থিত আলোচকেরা। এর মধ্যে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তামাক পণ্যের বিজ্ঞাপন বন্ধ করা, সিগারেট বা তামাক পণ্যের কারখানায় শিশু শ্রম বন্ধ, রেস্টুরেন্টগুলোতে আলাদা ধূমপানের স্থান তৈরিতে নিরুৎসাহিত করা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া বিশেষ সুবিধাগুলো পেতে হলে অধূমপায়ী হতে হবে এমন শর্ত উল্লেখ করে ধূমপানকে নিরুৎসাহিত করা উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনামের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান প্রফেসর সোহেল রেজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অসংক্রামক রোগে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন। বাংলাদেশ ৬৭ শতাংশ মানুষ অসংক্রামক রোগে মারা যান। ২৫ শতাংশ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে যার মধ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধূমপান অনেক বড় একটি কারণ।’ তামাক জাত পণ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে এই আইন বাস্তবায়ন করতে পারলে অকাল মৃত্যুর হার কমে আসবে বলে মনে করেন তিনি।
ধুমপায়ীদের বেপরোয়া ধূমপানের কারণে মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অধূমপায়ীরা। পরোক্ষ ধূমপানের কারণে বাড়িতেও শিশুরাও নিরাপদ নয়। গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে–২০১৭ অনুসারে বাংলাদেশে ৪ কোটি ১০ লাখ মানুষ বাড়িতে এবং ৩ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ গণপরিবহন ও জনসমাগমস্থলে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়ে মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির মুখোমুখি হয়। রোববার বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে আয়োজিত এক সেমিনারে এ তথ্য উঠে এসেছে।
পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে নারী ও শিশুদের সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একটি সেমিনারের আয়োজন করে মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস)।
সেমিনারে বক্তারা জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালিত গ্লোবাল স্কুল বেজড স্টুডেন্ট হেলথ সার্ভে–২০১৪ এর তথ্য অনুসারে বাংলাদেশে ৯ দশমিক ২ শতাংশ উঠতি বয়সী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে তামাক ব্যবহার করেন। এর প্রধান কারণ, তামাক কোম্পানিগুলোর তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা, সহজলভ্য ও সহজপ্রাপ্যতা।
বক্তারা আরও জানান, গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে–২০১৭ অনুসারে, বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ অর্থাৎ ৩৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ—৪৬ শতাংশ পুরুষ ও ২৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী—তামাক সেবন করে। মোট জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ ১ কোটি ৯২ লাখ মানুষ ধূমপান করেন এবং এর মধ্য পুরুষ ৩৬ দশমিক ২ শতাংশ ও নারী ০ দশমিক ৮ শতাংশ। এবং ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার ২০ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ ধোঁয়াবিহীন তামাক সেবন করে।
এ সময়, তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে, সকল জনসমাগমস্থলে এবং গণপরিবহন ধূমপানমুক্ত নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সুতরাং, পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে শিশুদের সুরক্ষায় আইনটি বাস্তবায়নের গুরুত্ব অপরিসীম বলে উল্লেখ করেন সেমিনারে উপস্থিত বক্তারা।
বাংলাদেশে বছরে ১ লাখ ৬১ হাজারের অধিক মানুষ তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে মারা যায়। এসব রোগাক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় ব্যয় হয় ৩০ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা যা তামাক খাত থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের চাইতে বেশি বলে উল্লেখ করেন সেমিনারের প্রধান অতিথি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেন, ‘নারীদের মধ্যে ধূমপায়ীর হার কম হলেও ধোঁয়াবিহীন তামাক (জর্দা, গুল, সাদা পাতা, খৈনী) সেবনের হার পুরুষদের তুলনায় বেশি। ফলে নারীদের মধ্যে বৃহত্তর একটি জনগোষ্ঠী তামাকের কারণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাবলিক প্লেসে ধূমপানের কারণে অধূমপায়ী নারী ও শিশুরাও মারাত্মক স্বাস্থ্যগত ক্ষতির শিকার হচ্ছে। তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা নিষিদ্ধ করায় ২০০৯ সালের (৪৩.৩ শতাংশ) তুলনায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০১৭ (৩৫.৩ শতাংশ) সালে আট শতাংশ কমেছে।’
এ সময়, সরকার ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ধূমপান মুক্ত দেশ তৈরিতে জনগণ ও বিভিন্ন সচেতন সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
ক্যানসার ঝুঁকির প্রধান কারণ তামাক উল্লেখ করেন সেমিনারের মুখ্য আলোচক, মানস–এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অরুপরতন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক পাতা, গুল, বাহারী জর্দার কারণে অকালে দাঁত ফেলে দিতে হয়। মুখ ও জিহ্বা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমনকি ক্যানসারও হয়ে যায়। গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে ২০১৭ অনুযায়ী, ৩০ শতাংশ নারী কর্মস্থলে ও ২১ শতাংশ নারী পাবলিক প্লেসে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন। অর্থাৎ ধূমপান না করেও বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি নারী ধূমপানের শিকার হন।’ তামাক নিয়ন্ত্রণে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন সকল অফিস ধূমপানমুক্ত এলাকা ঘোষণা ও নির্দেশ দেওয়াসহ ছয়টি সুপারিশ প্রস্তাব করেন অরুপরতন চৌধুরী।
এ ছাড়া আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেন উপস্থিত আলোচকেরা। এর মধ্যে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তামাক পণ্যের বিজ্ঞাপন বন্ধ করা, সিগারেট বা তামাক পণ্যের কারখানায় শিশু শ্রম বন্ধ, রেস্টুরেন্টগুলোতে আলাদা ধূমপানের স্থান তৈরিতে নিরুৎসাহিত করা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া বিশেষ সুবিধাগুলো পেতে হলে অধূমপায়ী হতে হবে এমন শর্ত উল্লেখ করে ধূমপানকে নিরুৎসাহিত করা উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনামের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান প্রফেসর সোহেল রেজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অসংক্রামক রোগে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন। বাংলাদেশ ৬৭ শতাংশ মানুষ অসংক্রামক রোগে মারা যান। ২৫ শতাংশ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে যার মধ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধূমপান অনেক বড় একটি কারণ।’ তামাক জাত পণ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে এই আইন বাস্তবায়ন করতে পারলে অকাল মৃত্যুর হার কমে আসবে বলে মনে করেন তিনি।
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৮ ঘণ্টা আগে