নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যানবাহনে পেট্রল, ডিজেল ও অকটেন সরবরাহের ক্ষেত্রে সীমা বেঁধে দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
ওই পোস্টে গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়, জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার অকটেন ও ডিজেল নেওয়া যাবে।
নাজমুল হক বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের কোটা নির্ধারণের কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। আমিও পোস্টটি দেখেছি। এটা ছড়িয়ে পড়লে সকাল থেকে অনেকেই আমাকে ফোন দিচ্ছে জানতে।’ কিছু পেট্রল পাম্পের অতি উৎসাহী মালিক জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য এই ভুয়া জিনিসটি ছড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জ্বালানি পণ্যের রেশনিংয়ের ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে কোনো বৈঠক হয়েছে কি না জানতে চাইলে নাজমুল হক বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে এখনো কোনো বৈঠক হয়নি। সরকার শিগগিরই আমাদের সঙ্গে বসতে পারে। তেলের কোনো সংকট দেশে নেই। বহির্নোঙরে চারটি জাহাজ তেল নিয়ে অপেক্ষা করছে।’
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া পোস্টারের ব্যাপারে ঢাকা-মাওয়া রোডের কেরানীগঞ্জে অবস্থিত শামসু ফিলিং স্টেশনের মালিক হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমি বলতে পারব না। আমার জানা মতে তেলের কোটা নির্ধারণে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
চলতি মাসের ১৮ তারিখে সরকার জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমাতে ডিজেল সাশ্রয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তখন বলা হয় পরিবহন খাতে জ্বালানির রেশনিং করা হবে। একই সঙ্গে দেশব্যাপী সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ে ডিজেল চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র এরই মধ্যে বন্ধ রেখেছে। সারা দেশে শিডিউল মেনে দেওয়া হচ্ছে লোডশেডিং।

যানবাহনে পেট্রল, ডিজেল ও অকটেন সরবরাহের ক্ষেত্রে সীমা বেঁধে দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
ওই পোস্টে গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়, জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার অকটেন ও ডিজেল নেওয়া যাবে।
নাজমুল হক বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের কোটা নির্ধারণের কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। আমিও পোস্টটি দেখেছি। এটা ছড়িয়ে পড়লে সকাল থেকে অনেকেই আমাকে ফোন দিচ্ছে জানতে।’ কিছু পেট্রল পাম্পের অতি উৎসাহী মালিক জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য এই ভুয়া জিনিসটি ছড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জ্বালানি পণ্যের রেশনিংয়ের ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে কোনো বৈঠক হয়েছে কি না জানতে চাইলে নাজমুল হক বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে এখনো কোনো বৈঠক হয়নি। সরকার শিগগিরই আমাদের সঙ্গে বসতে পারে। তেলের কোনো সংকট দেশে নেই। বহির্নোঙরে চারটি জাহাজ তেল নিয়ে অপেক্ষা করছে।’
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া পোস্টারের ব্যাপারে ঢাকা-মাওয়া রোডের কেরানীগঞ্জে অবস্থিত শামসু ফিলিং স্টেশনের মালিক হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমি বলতে পারব না। আমার জানা মতে তেলের কোটা নির্ধারণে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
চলতি মাসের ১৮ তারিখে সরকার জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমাতে ডিজেল সাশ্রয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তখন বলা হয় পরিবহন খাতে জ্বালানির রেশনিং করা হবে। একই সঙ্গে দেশব্যাপী সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ে ডিজেল চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র এরই মধ্যে বন্ধ রেখেছে। সারা দেশে শিডিউল মেনে দেওয়া হচ্ছে লোডশেডিং।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যানবাহনে পেট্রল, ডিজেল ও অকটেন সরবরাহের ক্ষেত্রে সীমা বেঁধে দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
ওই পোস্টে গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়, জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার অকটেন ও ডিজেল নেওয়া যাবে।
নাজমুল হক বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের কোটা নির্ধারণের কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। আমিও পোস্টটি দেখেছি। এটা ছড়িয়ে পড়লে সকাল থেকে অনেকেই আমাকে ফোন দিচ্ছে জানতে।’ কিছু পেট্রল পাম্পের অতি উৎসাহী মালিক জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য এই ভুয়া জিনিসটি ছড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জ্বালানি পণ্যের রেশনিংয়ের ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে কোনো বৈঠক হয়েছে কি না জানতে চাইলে নাজমুল হক বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে এখনো কোনো বৈঠক হয়নি। সরকার শিগগিরই আমাদের সঙ্গে বসতে পারে। তেলের কোনো সংকট দেশে নেই। বহির্নোঙরে চারটি জাহাজ তেল নিয়ে অপেক্ষা করছে।’
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া পোস্টারের ব্যাপারে ঢাকা-মাওয়া রোডের কেরানীগঞ্জে অবস্থিত শামসু ফিলিং স্টেশনের মালিক হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমি বলতে পারব না। আমার জানা মতে তেলের কোটা নির্ধারণে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
চলতি মাসের ১৮ তারিখে সরকার জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমাতে ডিজেল সাশ্রয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তখন বলা হয় পরিবহন খাতে জ্বালানির রেশনিং করা হবে। একই সঙ্গে দেশব্যাপী সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ে ডিজেল চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র এরই মধ্যে বন্ধ রেখেছে। সারা দেশে শিডিউল মেনে দেওয়া হচ্ছে লোডশেডিং।

যানবাহনে পেট্রল, ডিজেল ও অকটেন সরবরাহের ক্ষেত্রে সীমা বেঁধে দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
ওই পোস্টে গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়, জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার অকটেন ও ডিজেল নেওয়া যাবে।
নাজমুল হক বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের কোটা নির্ধারণের কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। আমিও পোস্টটি দেখেছি। এটা ছড়িয়ে পড়লে সকাল থেকে অনেকেই আমাকে ফোন দিচ্ছে জানতে।’ কিছু পেট্রল পাম্পের অতি উৎসাহী মালিক জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য এই ভুয়া জিনিসটি ছড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জ্বালানি পণ্যের রেশনিংয়ের ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে কোনো বৈঠক হয়েছে কি না জানতে চাইলে নাজমুল হক বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে এখনো কোনো বৈঠক হয়নি। সরকার শিগগিরই আমাদের সঙ্গে বসতে পারে। তেলের কোনো সংকট দেশে নেই। বহির্নোঙরে চারটি জাহাজ তেল নিয়ে অপেক্ষা করছে।’
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া পোস্টারের ব্যাপারে ঢাকা-মাওয়া রোডের কেরানীগঞ্জে অবস্থিত শামসু ফিলিং স্টেশনের মালিক হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমি বলতে পারব না। আমার জানা মতে তেলের কোটা নির্ধারণে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
চলতি মাসের ১৮ তারিখে সরকার জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমাতে ডিজেল সাশ্রয়ের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তখন বলা হয় পরিবহন খাতে জ্বালানির রেশনিং করা হবে। একই সঙ্গে দেশব্যাপী সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ে ডিজেল চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র এরই মধ্যে বন্ধ রেখেছে। সারা দেশে শিডিউল মেনে দেওয়া হচ্ছে লোডশেডিং।

বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
৯ মিনিট আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৪০ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত, নির্বাচনী প্রচারে ধর্মের ব্যবহার বন্ধ ও নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে সাত দফা দাবি তুলে ধরেন মহাজোটের নেতারা।
বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার পর এসে দেখলাম বাসাবাড়ি, মঠ-মন্দির ভাঙচুর হয়েছে—এ ধরনের পরিস্থিতি যেন না হয়, সে বিষয়ে সিইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। সিইসি নিশ্চয়তা দিয়ে বলেছেন, “এবার কেউ অত্যাচার করতে পারবে না। আমরা শক্তভাবে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।”’
হিন্দু মহাজোটের শঙ্কা কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমাদের ভয়ের জায়গাটা অমূলক নয়। দুইটা সময় আমরা খুব উদ্বিগ্ন থাকি—দুর্গাপূজা আর নির্বাচন। নির্বাচন কখনো হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য সুখকর ছিল না। স্থানীয় সরকার ও সংসদের প্রতিটি নির্বাচনের আগে-পরে, প্রত্যেকটা সরকারের সময় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আঘাত হানা নিয়মিত ব্যাপার। কমিশন বলেছে, অপরাধীরা এবার পার পাবে না।’
হিন্দু মহাজোটের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—ভোটের ১০ দিন আগে ও ভোটের ১০ দিন পর পর্যন্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাসাবাড়ি ও মঠ-মন্দিরের নিরাপত্তা জোরদার; ভোটে সেনা মোতায়েন; হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রচার ও সমাবেশ না করা; ভোটে ধর্মের ব্যবহার না করা; হামলা হলে সেই আসনের ভোট স্থগিত ও তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া; সংখ্যালঘু ও নারী ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল করা এবং ভোটকেন্দ্রে যাওয়া-আসার নির্বিঘ্ন ব্যবস্থা করা।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত, নির্বাচনী প্রচারে ধর্মের ব্যবহার বন্ধ ও নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে সাত দফা দাবি তুলে ধরেন মহাজোটের নেতারা।
বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার পর এসে দেখলাম বাসাবাড়ি, মঠ-মন্দির ভাঙচুর হয়েছে—এ ধরনের পরিস্থিতি যেন না হয়, সে বিষয়ে সিইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। সিইসি নিশ্চয়তা দিয়ে বলেছেন, “এবার কেউ অত্যাচার করতে পারবে না। আমরা শক্তভাবে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।”’
হিন্দু মহাজোটের শঙ্কা কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমাদের ভয়ের জায়গাটা অমূলক নয়। দুইটা সময় আমরা খুব উদ্বিগ্ন থাকি—দুর্গাপূজা আর নির্বাচন। নির্বাচন কখনো হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য সুখকর ছিল না। স্থানীয় সরকার ও সংসদের প্রতিটি নির্বাচনের আগে-পরে, প্রত্যেকটা সরকারের সময় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আঘাত হানা নিয়মিত ব্যাপার। কমিশন বলেছে, অপরাধীরা এবার পার পাবে না।’
হিন্দু মহাজোটের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—ভোটের ১০ দিন আগে ও ভোটের ১০ দিন পর পর্যন্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাসাবাড়ি ও মঠ-মন্দিরের নিরাপত্তা জোরদার; ভোটে সেনা মোতায়েন; হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রচার ও সমাবেশ না করা; ভোটে ধর্মের ব্যবহার না করা; হামলা হলে সেই আসনের ভোট স্থগিত ও তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া; সংখ্যালঘু ও নারী ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল করা এবং ভোটকেন্দ্রে যাওয়া-আসার নির্বিঘ্ন ব্যবস্থা করা।

মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
২৬ জুলাই ২০২২
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৪০ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
২৬ জুলাই ২০২২
বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
৯ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
২৬ জুলাই ২০২২
বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
৯ মিনিট আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৪০ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

মঙ্গলবার সকাল থেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে ডিজেল ও অকটেন ক্রয়ের সীমা নির্ধারণ সংবলিত একটি পোস্টার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, পোস্টটি ভুয়া।
২৬ জুলাই ২০২২
বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’
৯ মিনিট আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৪০ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
১ ঘণ্টা আগে