চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক। তাঁর সম্পত্তির চেয়ে স্ত্রী হনুফা আক্তারের অর্থ-সম্পত্তি বেশি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলা রিটার্নিং কার্যালয়ে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
হলফনামায় বলা হয়েছে, মুজিবুল হকের বার্ষিক আয় ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৩০০ টাকা। এর মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে সম্মানী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এবং আয়কর আইনজীবী হিসেবে প্রাপ্ত পেশাগত আয় ১৪ লাখ ১১ হাজার ৩০০ টাকা। বাসাভাড়া ২ লাখ টাকা, কৃষি খাত থেকে আয় ৬ হাজার টাকা।
এ ছাড়া অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ৪ লাখ ৩২ হাজার ৮১০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৯০ টাকা। ৭২ লাখ ৩২ হাজার ৭৫৩ মূল্যের একটি প্রাডো গাড়ি আছে। স্বর্ণসহ অন্য মূল্যবান জিনিস আছে ৯৩ হাজার টাকার।
স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে কৃষিজমি রয়েছে ১ দশমিক ৩৩ একর। যার মূল্য লেখা হয়েছে ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯৬৪ টাকা। অকৃষিজমি রয়েছে দশমিক ১৬ একর। তার দাম ধরা হয়েছে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪০০ টাকা। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫৪২ টাকার দুটি আবাসিক দোতলা ভবন ও একটি বাণিজ্যিক ছয়তলা ভবন রয়েছে। এ ছাড়া ১ কোটি ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
অপর দিকে হলফনামায় স্ত্রী হনুফা আক্তারের নামে থাকা সম্পত্তি বিবরণীতে দেখা গেছে, মুজিবুল হকের থেকে তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ বেশি। তাঁর নগদ রয়েছে ২০ লাখ ৫৪ হাজার ৬৬৮ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৪ টাকা। সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্সে শেয়ার ক্রয় ও জীবন বিমায় ৬৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। স্থায়ী আমানত ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৮৩৭ টাকা। স্বর্ণ রয়েছে ৮৭ ভরি। ক্রোকারিজ সামগ্রী রয়েছে ২০ হাজার টাকার।
সম্পত্তি রয়েছে দশমিক ৫০১ একর। যার মূল্য ১৯ লাখ ২২ হাজার ৪৫৮ টাকা। ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ১৫৮ টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। এ ছাড়া ছেলে-মেয়েদের নামে ২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সম্পত্তি হলফনামায় উল্লেখ করেছেন নৌকার এ প্রার্থী।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে ১৯৮৬ সাল থেকে টানা অষ্টমবারের মতো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন মুজিবুল হক। এর মধ্যে ১৯৯৬ সালে তিনি প্রথমবারের মতো জয়ের স্বাদ গ্রহণ করেন। নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদের হুইপ মনোনীত হন।
২০০৮ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে আবারও জাতীয় সংসদের হুইপ মনোনীত হন। ২০১২ সালে তিনি রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালে নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় রেল মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের মন্ত্রিসভা থেকে তিনি বাদ পড়েন।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক। তাঁর সম্পত্তির চেয়ে স্ত্রী হনুফা আক্তারের অর্থ-সম্পত্তি বেশি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলা রিটার্নিং কার্যালয়ে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
হলফনামায় বলা হয়েছে, মুজিবুল হকের বার্ষিক আয় ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৩০০ টাকা। এর মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে সম্মানী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এবং আয়কর আইনজীবী হিসেবে প্রাপ্ত পেশাগত আয় ১৪ লাখ ১১ হাজার ৩০০ টাকা। বাসাভাড়া ২ লাখ টাকা, কৃষি খাত থেকে আয় ৬ হাজার টাকা।
এ ছাড়া অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ৪ লাখ ৩২ হাজার ৮১০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৯০ টাকা। ৭২ লাখ ৩২ হাজার ৭৫৩ মূল্যের একটি প্রাডো গাড়ি আছে। স্বর্ণসহ অন্য মূল্যবান জিনিস আছে ৯৩ হাজার টাকার।
স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে কৃষিজমি রয়েছে ১ দশমিক ৩৩ একর। যার মূল্য লেখা হয়েছে ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯৬৪ টাকা। অকৃষিজমি রয়েছে দশমিক ১৬ একর। তার দাম ধরা হয়েছে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪০০ টাকা। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫৪২ টাকার দুটি আবাসিক দোতলা ভবন ও একটি বাণিজ্যিক ছয়তলা ভবন রয়েছে। এ ছাড়া ১ কোটি ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
অপর দিকে হলফনামায় স্ত্রী হনুফা আক্তারের নামে থাকা সম্পত্তি বিবরণীতে দেখা গেছে, মুজিবুল হকের থেকে তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ বেশি। তাঁর নগদ রয়েছে ২০ লাখ ৫৪ হাজার ৬৬৮ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৪ টাকা। সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্সে শেয়ার ক্রয় ও জীবন বিমায় ৬৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। স্থায়ী আমানত ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৮৩৭ টাকা। স্বর্ণ রয়েছে ৮৭ ভরি। ক্রোকারিজ সামগ্রী রয়েছে ২০ হাজার টাকার।
সম্পত্তি রয়েছে দশমিক ৫০১ একর। যার মূল্য ১৯ লাখ ২২ হাজার ৪৫৮ টাকা। ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ১৫৮ টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। এ ছাড়া ছেলে-মেয়েদের নামে ২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সম্পত্তি হলফনামায় উল্লেখ করেছেন নৌকার এ প্রার্থী।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে ১৯৮৬ সাল থেকে টানা অষ্টমবারের মতো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন মুজিবুল হক। এর মধ্যে ১৯৯৬ সালে তিনি প্রথমবারের মতো জয়ের স্বাদ গ্রহণ করেন। নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদের হুইপ মনোনীত হন।
২০০৮ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে আবারও জাতীয় সংসদের হুইপ মনোনীত হন। ২০১২ সালে তিনি রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালে নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় রেল মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের মন্ত্রিসভা থেকে তিনি বাদ পড়েন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
১ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল ১০ বছরের বিষয়ে জামায়াত, এনসিপিসহ অধিকাংশ দল একমত হলেও বিএনপিসহ তিনটি দল দ্বিমত পোষণ করেছ বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের পঞ্চম দিনের মুলতবি শেষে
৩ ঘণ্টা আগে