নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবেশ রক্ষায় সারা দেশের গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পর্যায়ে কমিটি গঠনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রুলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব, প্রধান বন সংরক্ষক এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ২৬ এপ্রিল ‘গরমে পিচ গললেও মন গলছে না’ ও ১ মে ‘শুধু কাটে, লাগায় না একটিও’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ওই প্রতিবেদন দুটি যুক্ত করে পরিবেশ রক্ষায় ঢাকাসহ সারা দেশের গাছ কাটা বন্ধে জনস্বার্থে রিট দায়ের করা হয়। ৫ মে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ওই রিট করা হয়।
শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষায় যত্রতত্র গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। গণমাধ্যমে যেভাবে রিপোর্ট প্রকাশিত হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে গাছ কাটার মহোৎসব চলছে। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ঢাকা শহরে যে পরিমাণ গাছপালা থাকা দরকার তা দিন দিন কমছে। সম্প্রতি তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মানুষের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে সামাজিক বনায়ন চুক্তিতে সারা দেশে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলার কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে। যা বন্ধ না হলে বাংলাদেশে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে ও মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, আদালত সাতটি বিষয়ের ওপর রুল জারি করেছেন। এর মধ্যে সারা দেশে গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, সামাজিক বনায়ন বিধিমালা-২০০৪ এর বিধানে গাছ লাগানোর চুক্তিভুক্ত পক্ষকে অর্থ প্রদানের বিধান সংযুক্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। এ ছাড়া গাছ কাটা বন্ধে বিভিন্ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং কমিটি গঠন হওয়ার আগ পর্যন্ত যাতে কোনো গাছ কাটা না হয় সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।
পরিবেশ রক্ষায় সারা দেশের গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পর্যায়ে কমিটি গঠনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রুলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব, প্রধান বন সংরক্ষক এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ২৬ এপ্রিল ‘গরমে পিচ গললেও মন গলছে না’ ও ১ মে ‘শুধু কাটে, লাগায় না একটিও’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ওই প্রতিবেদন দুটি যুক্ত করে পরিবেশ রক্ষায় ঢাকাসহ সারা দেশের গাছ কাটা বন্ধে জনস্বার্থে রিট দায়ের করা হয়। ৫ মে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ওই রিট করা হয়।
শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষায় যত্রতত্র গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। গণমাধ্যমে যেভাবে রিপোর্ট প্রকাশিত হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে গাছ কাটার মহোৎসব চলছে। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ঢাকা শহরে যে পরিমাণ গাছপালা থাকা দরকার তা দিন দিন কমছে। সম্প্রতি তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মানুষের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে সামাজিক বনায়ন চুক্তিতে সারা দেশে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলার কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে। যা বন্ধ না হলে বাংলাদেশে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে ও মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, আদালত সাতটি বিষয়ের ওপর রুল জারি করেছেন। এর মধ্যে সারা দেশে গাছ কাটা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, সামাজিক বনায়ন বিধিমালা-২০০৪ এর বিধানে গাছ লাগানোর চুক্তিভুক্ত পক্ষকে অর্থ প্রদানের বিধান সংযুক্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। এ ছাড়া গাছ কাটা বন্ধে বিভিন্ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং কমিটি গঠন হওয়ার আগ পর্যন্ত যাতে কোনো গাছ কাটা না হয় সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।
দেশের স্থানীয় পর্যায়ে গ্রামীণ, পানিসম্পদ ও নগর অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এসব অবকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে বিভিন্ন বিষয়ে কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে সেটি ভারত পছন্দ করেনি। এ কারণে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেশাকসবজি ও ফল সংরক্ষণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব সৌর প্রযুক্তির সহায়তায় ১০০টি ‘ফারমার্স মিনি কোল্ডস্টোরেজ’ স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। চলতি বছরে এগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের র্যাপিড পাস কার্ড এবার থেকে অনলাইনেই রিচার্জ করতে পারবে যাত্রীরা। তারা ঘরে বসেই র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে সহজে রিচার্জ করতে পারবে। ফলে যাত্রীদের আর স্টেশনে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে রিচার্জ করার ধকল পোহাতে হবে না।
৯ ঘণ্টা আগে