নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন এক আইনজীবী। কিন্তু তৎকালীন অন্তত তিনটি বেঞ্চে চেষ্টা করেও শুনানি করাতে পারেননি রিটকারী। বারবারই বিচারকেরা বিব্রত হয়েছেন। অবশেষে সেই রিটের শুনানি হলো।
শুনানির পর আবরার ফাহাদের পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
শাহীন আলম নামে এক আইনজীবীর রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব মোর্শেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
আদেশের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব বলেন, বুয়েটসহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ পরিবেশের নিশ্চয়তা দিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং আবরারের পরিবারকে কেন ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না এ মর্মে রুল জারি করেছেন। আর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে একটি তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন যে, আবরারের ঘটনার সময় কার কার ব্যর্থতা ছিল সেগুলো দেখার জন্য।
মাহবুব মোর্শেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আবরার নিহতের পর ২০১৯ সালের ৮ অক্টোবর জনস্বার্থে রিটটি করা হয়েছিল। আবেদনে ছাত্রলীগের নির্যাতনের কথা ছিল। ওইসময় তিনটি বেঞ্চে শুনানির চেষ্টা করেছিলাম। সবগুলো বেঞ্চ বিব্রত বোধ করেছেন। কেউ শুনতে রাজি হননি। যার কারণে এত দিন শুনানি করা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন, তদন্ত করে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আমরা চেয়েছিলাম হাইকোর্টে কর্মরত কোনো বিচারপতির নেতৃত্বে কমিশন গঠন করে দিতে। আদালত মন্ত্রী পরিষদ সচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন কমিশন গঠন করতে। সেখানে কর্মরত বা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি থাকতে পারেন। মন্ত্রী পরিষদ সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব, বুয়েটের উপাচার্য, ডিএমপি কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্র লীগের নেতা–কর্মীরা। ওই ঘটনায় পরদিন ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা বরকত উল্লাহ। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে এ মামলার ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন এক আইনজীবী। কিন্তু তৎকালীন অন্তত তিনটি বেঞ্চে চেষ্টা করেও শুনানি করাতে পারেননি রিটকারী। বারবারই বিচারকেরা বিব্রত হয়েছেন। অবশেষে সেই রিটের শুনানি হলো।
শুনানির পর আবরার ফাহাদের পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
শাহীন আলম নামে এক আইনজীবীর রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব মোর্শেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
আদেশের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব বলেন, বুয়েটসহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ পরিবেশের নিশ্চয়তা দিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং আবরারের পরিবারকে কেন ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না এ মর্মে রুল জারি করেছেন। আর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে একটি তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন যে, আবরারের ঘটনার সময় কার কার ব্যর্থতা ছিল সেগুলো দেখার জন্য।
মাহবুব মোর্শেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আবরার নিহতের পর ২০১৯ সালের ৮ অক্টোবর জনস্বার্থে রিটটি করা হয়েছিল। আবেদনে ছাত্রলীগের নির্যাতনের কথা ছিল। ওইসময় তিনটি বেঞ্চে শুনানির চেষ্টা করেছিলাম। সবগুলো বেঞ্চ বিব্রত বোধ করেছেন। কেউ শুনতে রাজি হননি। যার কারণে এত দিন শুনানি করা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন, তদন্ত করে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আমরা চেয়েছিলাম হাইকোর্টে কর্মরত কোনো বিচারপতির নেতৃত্বে কমিশন গঠন করে দিতে। আদালত মন্ত্রী পরিষদ সচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন কমিশন গঠন করতে। সেখানে কর্মরত বা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি থাকতে পারেন। মন্ত্রী পরিষদ সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব, বুয়েটের উপাচার্য, ডিএমপি কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্র লীগের নেতা–কর্মীরা। ওই ঘটনায় পরদিন ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা বরকত উল্লাহ। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে এ মামলার ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগে