নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুমতি লাগবে। আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
আগামী ১০ তারিখে মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। এটি তারা করতে পারেন কি না? আপনারা অনুমতি দিয়েছেন কি না, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘অনুমতির জন্য আমরা এখনো চিঠি পাইনি।’
অনুমতি না নিয়ে যদি তারা করতে চায়, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘সেক্ষেত্রে যদি কোড অব কন্ডাক্ট ভায়োলেশন হয়, তাহলে নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে।’
অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘যদি কোথাও জনসমাবেশ করে, তাহলে অনুমতি নিতে হবে।’
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে অশোক কুমার বলেন, ‘ইইউর চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আমাদের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসতে ইচ্ছা পোষণ করেছিল। মূলত তাদের কিছু জানার বিষয় ছিল। তারা আগামী ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবস্থান করে বিভিন্ন নির্বাচনী বিষয় পর্যবেক্ষণ করবেন। এ বিষয়ে আমাদের কাছে তাদের কিছু জানার ছিল। আমরা তা জানিয়েছি।’
তাঁরা কি জানতে চেয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘কোড অব কন্ডাক্টের কোনো ভায়োলেশন হচ্ছে কি না; নির্বাচন-পূর্ব ও নির্বাচন-পরবর্তী সব বিষয় তারা পর্যবেক্ষণ করবে। আমাদের যে আইনগুলো আছে, সেগুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। বাংলা আইনগুলোর ইংরেজি প্রভাইড করা যাবে কি না, কনস্টিটিউশন ওয়াইজ ভোটার সংখ্যার স্ট্যাটিস্টিক কিছু বাংলায় ছিল, সেগুলো ইংরেজি করে দিতে তারা অনুরোধ করেছে। সেগুলো অলরেডি তাদের প্রভাইড করেছি। আর যেগুলো ইংরেজিতে করতে হবে, সেগুলো পরে দেওয়া হবে। মূলত সারা দেশে তারা ঘুরবে। এর জন্য তাদের যে বিষয়গুলো লাগবে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে তাদের কিছু কুয়েরি ছিল। সেটা আামদের কাছে জানতে চেয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘প্রয়োজন হলে তারা আরও বৈঠক করবে সেই অনুরোধ আমাদের কাছে করেছেন।’
অশোক কুমার আরও বলেন, ‘তারা সারা দেশ ঘুরবে। সেখানে তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে তাদের হেল্প করব, সে বিষয়ে আমরা এনসিউর করেছি। তারা ঢাকার বাইরে গেলে নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে, সে জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে যাবে।’
হরতাল-অবরোধের বিষয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। এই মুহূর্তে তাঁরা চারজন আছেন। সদস্যসংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।
নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ করার বিষয়ে কিছু বলেছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘না, এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন হয়নি। তারা তাদের কার্যক্রমের বিষয়ে আলোচনা করেছে।’
ভোট অংশগ্রহণমূলক হবে কি না—এ বিষয়ে তারা জানতে চেয়েছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘কতজন ক্যান্ডিডেট হয়েছে, সে বিষয়ে পরিসংখ্যান জানতে চেয়েছেন। কয়টি দল অংশগ্রহণ করেছে, এটি জানতে চেয়েছেন। কতগুলো অবজারভার আসবে, কতগুলো লোকাল অবজারভার প্রতিষ্ঠান আছে—এসব বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।’
আপনাদের কথায় তারা সন্তুষ্ট হয়েছেন কি না—জবাবে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘আমরা তো মনে করি তারা কনভিনজড।’
আগামী ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুমতি লাগবে। আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
আগামী ১০ তারিখে মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। এটি তারা করতে পারেন কি না? আপনারা অনুমতি দিয়েছেন কি না, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘অনুমতির জন্য আমরা এখনো চিঠি পাইনি।’
অনুমতি না নিয়ে যদি তারা করতে চায়, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘সেক্ষেত্রে যদি কোড অব কন্ডাক্ট ভায়োলেশন হয়, তাহলে নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে।’
অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘যদি কোথাও জনসমাবেশ করে, তাহলে অনুমতি নিতে হবে।’
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে অশোক কুমার বলেন, ‘ইইউর চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আমাদের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসতে ইচ্ছা পোষণ করেছিল। মূলত তাদের কিছু জানার বিষয় ছিল। তারা আগামী ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবস্থান করে বিভিন্ন নির্বাচনী বিষয় পর্যবেক্ষণ করবেন। এ বিষয়ে আমাদের কাছে তাদের কিছু জানার ছিল। আমরা তা জানিয়েছি।’
তাঁরা কি জানতে চেয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘কোড অব কন্ডাক্টের কোনো ভায়োলেশন হচ্ছে কি না; নির্বাচন-পূর্ব ও নির্বাচন-পরবর্তী সব বিষয় তারা পর্যবেক্ষণ করবে। আমাদের যে আইনগুলো আছে, সেগুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। বাংলা আইনগুলোর ইংরেজি প্রভাইড করা যাবে কি না, কনস্টিটিউশন ওয়াইজ ভোটার সংখ্যার স্ট্যাটিস্টিক কিছু বাংলায় ছিল, সেগুলো ইংরেজি করে দিতে তারা অনুরোধ করেছে। সেগুলো অলরেডি তাদের প্রভাইড করেছি। আর যেগুলো ইংরেজিতে করতে হবে, সেগুলো পরে দেওয়া হবে। মূলত সারা দেশে তারা ঘুরবে। এর জন্য তাদের যে বিষয়গুলো লাগবে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে তাদের কিছু কুয়েরি ছিল। সেটা আামদের কাছে জানতে চেয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘প্রয়োজন হলে তারা আরও বৈঠক করবে সেই অনুরোধ আমাদের কাছে করেছেন।’
অশোক কুমার আরও বলেন, ‘তারা সারা দেশ ঘুরবে। সেখানে তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে তাদের হেল্প করব, সে বিষয়ে আমরা এনসিউর করেছি। তারা ঢাকার বাইরে গেলে নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে, সে জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে যাবে।’
হরতাল-অবরোধের বিষয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। এই মুহূর্তে তাঁরা চারজন আছেন। সদস্যসংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।
নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ করার বিষয়ে কিছু বলেছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘না, এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন হয়নি। তারা তাদের কার্যক্রমের বিষয়ে আলোচনা করেছে।’
ভোট অংশগ্রহণমূলক হবে কি না—এ বিষয়ে তারা জানতে চেয়েছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘কতজন ক্যান্ডিডেট হয়েছে, সে বিষয়ে পরিসংখ্যান জানতে চেয়েছেন। কয়টি দল অংশগ্রহণ করেছে, এটি জানতে চেয়েছেন। কতগুলো অবজারভার আসবে, কতগুলো লোকাল অবজারভার প্রতিষ্ঠান আছে—এসব বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।’
আপনাদের কথায় তারা সন্তুষ্ট হয়েছেন কি না—জবাবে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘আমরা তো মনে করি তারা কনভিনজড।’
স্বাস্থ্যের দুটি বড় প্রকল্প; বাস্তবায়ন কাল ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৯ সালের জুন। বিস্তারিত প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুযায়ী, মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ১৯ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। এত বড় প্রকল্প গ্রহণের আগে চালানো হয়নি কোনো প্রকার সমীক্ষা, এমনকি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই পর্যন্ত করা হয়নি। শুধু তা-ই নয়,
১১ মিনিট আগেশর্ত সাপেক্ষে এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দলটির শর্ত—সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি করা যাবে না। তাই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণে অধিকাংশ দল একমত হলেও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গেল ঝুলে। আবার জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের
১ ঘণ্টা আগেসরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, থ্রেডস, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান মেটাকে সামাজিক সম্প্রীতি ব্যাহত করে এবং ঘৃণা ছড়ায় এমন অপতথ্যের মোকাবিলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
৬ ঘণ্টা আগে