আবরার নাঈম
মৃত্যু এক অনিবার্য সত্য। তা অবশ্যই আসবে। জন্মগ্রহণ করা প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুবরণ করবে। মৃত্যুকে অস্বীকার করে ভূপৃষ্ঠে এমন কেউ নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে। এরপর আমারই কাছে তোমাদের ফিরিয়ে আনা হবে।’
(সুরা আনকাবুত: ৫৭) আল্লাহ তাআলা নবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেন, ‘বলো, যে মৃত্যু থেকে তোমরা পলায়ন করছ, তা অবশ্যই তোমাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুরা জুমুআ: ৮) অন্যত্র এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, মৃত্যু তোমাদের নাগাল পেয়ে যাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান করো।’ (সুরা নিসা: ৭৮)
মৃত্যু তো অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু থেকে পালিয়ে বেড়ানো বোকামি। মুমিনের জন্য মৃত্যু সবসময় কল্যাণকর। তবে মৃত্যু যেন হয় ইমান নিয়ে। আকস্মিক মৃত্যু পৃথিবীর কারও কাম্য নয়। যেমন আগুনে পুড়ে, পানিতে ডুবে, মাটিচাপা পড়ে বা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া দুঃখজনক ব্যাপার। মহানবী (সা.) এমন মৃত্যু থেকে পানাহ চেয়েছেন। এমন মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে আকুতি জানিয়েছেন। তিনি দোয়াও শিখিয়ে দিয়েছেন উম্মতকে।
হজরত আবুল ইয়াসার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে চাপা পড়ে মৃত্যুবরণ থেকে আশ্রয় চাই, আশ্রয় চাই গহ্বরে পতিত হয়ে মৃত্যুবরণ থেকে, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই পানিতে ডুবে ও আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণ থেকে এবং অতিবার্ধক্য থেকে। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই মৃত্যুকালে শয়তানের প্রভাব থেকে, আমি আশ্রয় চাই আপনার পথে যুদ্ধ থেকে পলায়নপর অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা থেকে এবং আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে মৃত্যুবরণ থেকে।’ (আবু দাউদ: ১৫৫২)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
মৃত্যু এক অনিবার্য সত্য। তা অবশ্যই আসবে। জন্মগ্রহণ করা প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুবরণ করবে। মৃত্যুকে অস্বীকার করে ভূপৃষ্ঠে এমন কেউ নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে। এরপর আমারই কাছে তোমাদের ফিরিয়ে আনা হবে।’
(সুরা আনকাবুত: ৫৭) আল্লাহ তাআলা নবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেন, ‘বলো, যে মৃত্যু থেকে তোমরা পলায়ন করছ, তা অবশ্যই তোমাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুরা জুমুআ: ৮) অন্যত্র এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, মৃত্যু তোমাদের নাগাল পেয়ে যাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান করো।’ (সুরা নিসা: ৭৮)
মৃত্যু তো অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু থেকে পালিয়ে বেড়ানো বোকামি। মুমিনের জন্য মৃত্যু সবসময় কল্যাণকর। তবে মৃত্যু যেন হয় ইমান নিয়ে। আকস্মিক মৃত্যু পৃথিবীর কারও কাম্য নয়। যেমন আগুনে পুড়ে, পানিতে ডুবে, মাটিচাপা পড়ে বা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া দুঃখজনক ব্যাপার। মহানবী (সা.) এমন মৃত্যু থেকে পানাহ চেয়েছেন। এমন মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে আকুতি জানিয়েছেন। তিনি দোয়াও শিখিয়ে দিয়েছেন উম্মতকে।
হজরত আবুল ইয়াসার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে চাপা পড়ে মৃত্যুবরণ থেকে আশ্রয় চাই, আশ্রয় চাই গহ্বরে পতিত হয়ে মৃত্যুবরণ থেকে, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই পানিতে ডুবে ও আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণ থেকে এবং অতিবার্ধক্য থেকে। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই মৃত্যুকালে শয়তানের প্রভাব থেকে, আমি আশ্রয় চাই আপনার পথে যুদ্ধ থেকে পলায়নপর অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা থেকে এবং আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে মৃত্যুবরণ থেকে।’ (আবু দাউদ: ১৫৫২)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১৩ মিনিট আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১৭ ঘণ্টা আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
২ দিন আগে