আবরার নাঈম
ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তি ঘৃণিত ও লজ্জাজনক পেশা। ইসলাম কখনো ভিক্ষা করতে উৎসাহিত করে না। হাদিসে এসেছে, ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) একদিন মিম্বরের ওপর দাঁড়িয়ে বললেন, ‘ওপরের হাত নিচের হাতের চেয়ে উত্তম।’ (বুখারি: ১৪২৯) অর্থাৎ ভিক্ষা করার চেয়ে দান করা উত্তম।
আমাদের সমাজে ভিক্ষাবৃত্তি এখন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। সুস্থ-সবল, সুঠাম দেহের অধিকারী মানুষও লজ্জাহীনভাবে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে। মানুষের সরলতাকে পুঁজি করে এবং ধর্মকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে মানুষের কাছে হাত পাতছে। একটু পরিশ্রম করে উপার্জন করতে চায় না তারা। এসব ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয়। তবে একান্ত অপারগ হলে এবং উপার্জনের সামর্থ্য না থাকলে মানুষের কাছে চাইতে নিষেধ করে না ইসলাম।
ইসলাম বৈধ ও সম্মানজনক যেকোনো পেশাকে সমর্থন করে। পরের কাছে হাত না পেতে নিজে উপার্জন করাই ইসলামের দৃষ্টিতে সম্মানজনক। নিজের হাতের কামাইকে ইসলাম সর্বশ্রেষ্ঠ পেশা বলেছে। আল্লাহর বিধান পালনের পর রিজিক তালাশ করা এবং পরিশ্রম করে উপার্জন করাই মহান আল্লাহর নির্দেশ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এরপর যখন নামাজ শেষ হয়, তখন পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো। আর আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা জুমুআ: ১০)
এক হাদিসে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘অন্যান্য ফরজ আদায়ের পর হালাল উপার্জন করাও একটি ফরজ কাজ।’ (সুনানুল কুবরা: ৬/১২৮) আরেক হাদিসে রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, ‘কোন উপার্জন সর্বোৎকৃষ্ট।’ তিনি বললেন, ‘কোনো ব্যক্তির তার নিজ হাতের উপার্জন এবং প্রতিটি বৈধ বেচাকেনা।’ (সুনানুল কুবরা: ৫/২৬৩)
ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তি ঘৃণিত ও লজ্জাজনক পেশা। ইসলাম কখনো ভিক্ষা করতে উৎসাহিত করে না। হাদিসে এসেছে, ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) একদিন মিম্বরের ওপর দাঁড়িয়ে বললেন, ‘ওপরের হাত নিচের হাতের চেয়ে উত্তম।’ (বুখারি: ১৪২৯) অর্থাৎ ভিক্ষা করার চেয়ে দান করা উত্তম।
আমাদের সমাজে ভিক্ষাবৃত্তি এখন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। সুস্থ-সবল, সুঠাম দেহের অধিকারী মানুষও লজ্জাহীনভাবে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে। মানুষের সরলতাকে পুঁজি করে এবং ধর্মকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে মানুষের কাছে হাত পাতছে। একটু পরিশ্রম করে উপার্জন করতে চায় না তারা। এসব ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয়। তবে একান্ত অপারগ হলে এবং উপার্জনের সামর্থ্য না থাকলে মানুষের কাছে চাইতে নিষেধ করে না ইসলাম।
ইসলাম বৈধ ও সম্মানজনক যেকোনো পেশাকে সমর্থন করে। পরের কাছে হাত না পেতে নিজে উপার্জন করাই ইসলামের দৃষ্টিতে সম্মানজনক। নিজের হাতের কামাইকে ইসলাম সর্বশ্রেষ্ঠ পেশা বলেছে। আল্লাহর বিধান পালনের পর রিজিক তালাশ করা এবং পরিশ্রম করে উপার্জন করাই মহান আল্লাহর নির্দেশ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এরপর যখন নামাজ শেষ হয়, তখন পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো। আর আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা জুমুআ: ১০)
এক হাদিসে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘অন্যান্য ফরজ আদায়ের পর হালাল উপার্জন করাও একটি ফরজ কাজ।’ (সুনানুল কুবরা: ৬/১২৮) আরেক হাদিসে রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, ‘কোন উপার্জন সর্বোৎকৃষ্ট।’ তিনি বললেন, ‘কোনো ব্যক্তির তার নিজ হাতের উপার্জন এবং প্রতিটি বৈধ বেচাকেনা।’ (সুনানুল কুবরা: ৫/২৬৩)
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
৩৪ মিনিট আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
৬ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
৭ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১২ ঘণ্টা আগে