আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রতি চার বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ঘিরে স্বভাবতই বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। এবারের নির্বাচনের আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকি থাকায় শেষ মুহূর্তে জোর প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রতিদ্বন্দ্বী দুই শিবিরের প্রার্থীরা। দুই প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে যুক্ত হয়েছে ধর্মের খেলা। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ও ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভ পরিচালিত জরিপে বেশির ভাগ আরব-আমেরিকান ভোটার ট্রাম্পের প্রতি তাঁদের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
গত সোমবার যখন এ জরিপের ফল প্রকাশিত হয়, তখন নর্থ ক্যারোলাইনায় এক অনুষ্ঠানে খ্রিষ্টান ভোটারদের সমর্থন চেয়েছেন ট্রাম্প। নিজেকে খ্রিষ্টানদের রক্ষাকারী দাবি করে তিনি বলেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ক্ষমতায় এলে তাঁর প্রশাসন ধর্মীয় স্বাধীনতা সীমিত করে দেবে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ও ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভ পরিচালিত পৃথক জরিপে দেখা গেছে, আরব-আমেরিকান ভোটারদের মধ্যে ৪৫ শতাংশ ভোটার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন। বিপরীতে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন ৪৩ শতাংশ। এই ফলাফল থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, গাজা ইস্যু ডেমোক্রেটিক পার্টির ওপর বেশ নেতিবাচক প্রভাবই ফেলেছে। সামান্য ব্যবধানে হলেও কমলার চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত সমাধানে সফল হওয়ার সম্ভাবনার ক্ষেত্রেও ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছেন। এই বিষয়ে ৩৯ শতাংশ ট্রাম্প এবং ৩৩ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে এগিয়ে রেখেছেন। ‘সাধারণভাবে’ মধ্যপ্রাচ্যের জন্য কে ভালো হবেন—এই প্রশ্নে অবশ্য ট্রাম্প ও হ্যারিস উভয়েই ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছেন।
দৃশ্যত ভোটের মাঠের ধর্মীয় মেরুকরণের ওপর জোর দিচ্ছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত সোমবার ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারকদের এক সমাবেশে তিনি বলেন, ‘আমি এখন বুঝতে পারছি, আজ যেখানে আছি, ঈশ্বরই আমাকে পথ দেখিয়ে সেখানে নিয়ে এসেছেন।’
প্রতি চার বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ঘিরে স্বভাবতই বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। এবারের নির্বাচনের আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকি থাকায় শেষ মুহূর্তে জোর প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রতিদ্বন্দ্বী দুই শিবিরের প্রার্থীরা। দুই প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে যুক্ত হয়েছে ধর্মের খেলা। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ও ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভ পরিচালিত জরিপে বেশির ভাগ আরব-আমেরিকান ভোটার ট্রাম্পের প্রতি তাঁদের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
গত সোমবার যখন এ জরিপের ফল প্রকাশিত হয়, তখন নর্থ ক্যারোলাইনায় এক অনুষ্ঠানে খ্রিষ্টান ভোটারদের সমর্থন চেয়েছেন ট্রাম্প। নিজেকে খ্রিষ্টানদের রক্ষাকারী দাবি করে তিনি বলেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ক্ষমতায় এলে তাঁর প্রশাসন ধর্মীয় স্বাধীনতা সীমিত করে দেবে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ও ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভ পরিচালিত পৃথক জরিপে দেখা গেছে, আরব-আমেরিকান ভোটারদের মধ্যে ৪৫ শতাংশ ভোটার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন। বিপরীতে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন ৪৩ শতাংশ। এই ফলাফল থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, গাজা ইস্যু ডেমোক্রেটিক পার্টির ওপর বেশ নেতিবাচক প্রভাবই ফেলেছে। সামান্য ব্যবধানে হলেও কমলার চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত সমাধানে সফল হওয়ার সম্ভাবনার ক্ষেত্রেও ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছেন। এই বিষয়ে ৩৯ শতাংশ ট্রাম্প এবং ৩৩ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে এগিয়ে রেখেছেন। ‘সাধারণভাবে’ মধ্যপ্রাচ্যের জন্য কে ভালো হবেন—এই প্রশ্নে অবশ্য ট্রাম্প ও হ্যারিস উভয়েই ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছেন।
দৃশ্যত ভোটের মাঠের ধর্মীয় মেরুকরণের ওপর জোর দিচ্ছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত সোমবার ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারকদের এক সমাবেশে তিনি বলেন, ‘আমি এখন বুঝতে পারছি, আজ যেখানে আছি, ঈশ্বরই আমাকে পথ দেখিয়ে সেখানে নিয়ে এসেছেন।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে