আগ্নেয়াস্ত্র কেনার মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। আর জুরি বোর্ডের এই রায়কে সম্মান করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জো বাইডেন। ডেলাওয়ারে রায়ের সময় তিনি উপস্থিত না থাকলেও হাজির ছিলেন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনসহ তাঁদের পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বন্দুক কেনার সময় মাদকাসক্তির বিষয়ে মিথ্যা বলার জন্য ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যের উইলমিংটনের একটি জুরি বোর্ড হান্টারকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন।
মামলায় হান্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল—২০১৮ সালে তিনি কোল্ট রিভলবার কেনার সময় যে ফরম পূরণ করেছিলেন, তাতে দুটি মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন। এর মধ্যে প্রথমটি হলো, তিনি সেই সময় মদ্যপ ছিলেন না বলে জানিয়েছিলেন। দ্বিতীয় মিথ্যাটি হলো, তিনি ফরমে থাকা সব তথ্য সত্যি বলে দাবি করেছিলেন।
হান্টার ওই বন্দুক ১১ দিন নিজের কাছে রেখেছিলেন। পরে তার তৎকালীন প্রেমিকা বন্দুকটি ডাস্টবিনে ফেলে দেন।
সম্প্রতি ছেলে হান্টারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছিলেন, অপরাধ প্রমাণিত হলে তিনি কোনো দিনও তাঁর ছেলেকে ক্ষমা করতে পারবেন না।
রায় ঘোষণার পর ডেলাওয়ারের উইলমিংটনে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেখানে হান্টারকে আলিঙ্গন করেন জো বাইডেন। এরপর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি দেশের প্রেসিডেন্ট। কিন্তু আমি একজন বাবাও। জিল ও আমি আমাদের সন্তানকে ভালোবাসি এবং সে (হান্টার) আজ যে মানুষে পরিণত হয়েছে তাতে আমরা গর্বিত।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, তিনি এই মামলার রায়কে গ্রহণ করবেন। হান্টার বাইডেন এখন আপিলের কথা বিবেচনা করছেন। সে ক্ষেত্রে বিচারিক প্রক্রিয়াকে সম্মান করে যাবেন বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জো বাইডেন।
হান্টারকে দোষী সাব্যস্ত করার পর বিচারক এখনো তাঁর শাস্তি ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেননি। সাধারণত ১২০ দিনের মধ্যে সাজা ঘোষণা করা হয়। মার্কিন আইন অনুযায়ী, এ ধরনের অপরাধে সর্বোচ্চ ২৫ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। তবে অতীতে এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে হান্টারের জড়িত থাকার রেকর্ড না থাকায় তাঁর হালকা সাজা হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আগ্নেয়াস্ত্র কেনার মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। আর জুরি বোর্ডের এই রায়কে সম্মান করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জো বাইডেন। ডেলাওয়ারে রায়ের সময় তিনি উপস্থিত না থাকলেও হাজির ছিলেন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনসহ তাঁদের পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বন্দুক কেনার সময় মাদকাসক্তির বিষয়ে মিথ্যা বলার জন্য ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যের উইলমিংটনের একটি জুরি বোর্ড হান্টারকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন।
মামলায় হান্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল—২০১৮ সালে তিনি কোল্ট রিভলবার কেনার সময় যে ফরম পূরণ করেছিলেন, তাতে দুটি মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন। এর মধ্যে প্রথমটি হলো, তিনি সেই সময় মদ্যপ ছিলেন না বলে জানিয়েছিলেন। দ্বিতীয় মিথ্যাটি হলো, তিনি ফরমে থাকা সব তথ্য সত্যি বলে দাবি করেছিলেন।
হান্টার ওই বন্দুক ১১ দিন নিজের কাছে রেখেছিলেন। পরে তার তৎকালীন প্রেমিকা বন্দুকটি ডাস্টবিনে ফেলে দেন।
সম্প্রতি ছেলে হান্টারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছিলেন, অপরাধ প্রমাণিত হলে তিনি কোনো দিনও তাঁর ছেলেকে ক্ষমা করতে পারবেন না।
রায় ঘোষণার পর ডেলাওয়ারের উইলমিংটনে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেখানে হান্টারকে আলিঙ্গন করেন জো বাইডেন। এরপর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি দেশের প্রেসিডেন্ট। কিন্তু আমি একজন বাবাও। জিল ও আমি আমাদের সন্তানকে ভালোবাসি এবং সে (হান্টার) আজ যে মানুষে পরিণত হয়েছে তাতে আমরা গর্বিত।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, তিনি এই মামলার রায়কে গ্রহণ করবেন। হান্টার বাইডেন এখন আপিলের কথা বিবেচনা করছেন। সে ক্ষেত্রে বিচারিক প্রক্রিয়াকে সম্মান করে যাবেন বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জো বাইডেন।
হান্টারকে দোষী সাব্যস্ত করার পর বিচারক এখনো তাঁর শাস্তি ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেননি। সাধারণত ১২০ দিনের মধ্যে সাজা ঘোষণা করা হয়। মার্কিন আইন অনুযায়ী, এ ধরনের অপরাধে সর্বোচ্চ ২৫ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। তবে অতীতে এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে হান্টারের জড়িত থাকার রেকর্ড না থাকায় তাঁর হালকা সাজা হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
২৫ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৩৯ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে