মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বাকি নেই দুই সপ্তাহও। এরই মধ্যে জমে ওঠেছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আগামী ৫ নভেম্বর সশরীরে গিয়ে ভোট দেবেন অনেক মার্কিনি। তবে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোট দিয়েছেন প্রায় আড়াই কোটি ভোটার।
যুক্তরাষ্ট্রের আগাম ভোট সশরীরে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে বা ডাকযোগে দেওয়া হয়ে থাকে। দেশটিতে আগাম ভোট একটি সাধারণ প্রক্রিয়া, যেখানে ভোটাররা নির্ধারিত ভোটের দিনের (যেমন ৫ নভেম্বর) আগেই ভোট দিতে পারেন।
জরুরি কাজ, স্বাস্থ্যগত সমস্যা, ভ্রমণ, বা অন্য কোনো বাধার কারণে কোনো ভোটার নির্ধারিত ভোটের দিন উপস্থিত থাকতে না পারলে তিনি আগাম ভোট দিয়ে থাকেন। নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে ভিড় এড়াতে আগাম ভোট একটি কার্যকর উপায় বলে বিবেচিত। এতে মূল ভোটের দিন চাপ কমে যায় এবং ভোট প্রক্রিয়া সহজতর হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ভোটারদের মেইল-ইন বা ডাকযোগে ভোট দিতে দেয়। বিশেষ করে মহামারির সময়ে এমন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পায়, কারণ এতে ভোটারদের ব্যক্তিগতভাবে কেন্দ্রে যেতে হয় না।
অন্যদিকে, অনেক রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থী তাদের সমর্থকদের আগাম ভোট দিতে উৎসাহিত করে, যাতে তারা আগে থেকেই নিশ্চিন্ত হতে পারেন যে তারা সুনির্দিষ্ট ভোটটি পেয়ে গেছেন।
তবে এবারের মার্কিন নির্বাচনে দুই মূল প্রতিদ্বন্দ্বীপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিসের মধ্যে এই আগাম নির্বাচনে কে এগিয়ে রয়েছেন, তা মূল নির্বাচনের আগে জানার কোনো সুযোগ নেই।
দেশটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অনেক অঙ্গরাজ্যে ভোটাররা আগাম ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারেন, যা সাধারণত সশরীরে ও ডাকযোগে দেওয়া হয়ে থাকে। নভেম্বরের নির্বাচনে আগাম ভোটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য জর্জিয়া, টেক্সাস, ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোলাইনা, মিশিগান, পেনসিলভানিয়াসহ আরও কয়েকটিতে।
টেক্সাসে অনেকে আগাম ভোট দিয়ে থাকেন, কারণ এটি একটি বড় রাজ্য যেখানে ভোটারের সংখ্যা বেশি। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার ভোটাররা আগাম ভোটে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছেন, বিশেষ করে ডাকযোগে ভোটের মাধ্যমে।
গত সপ্তাহে আগাম ভোট শুরুর পর প্রথম দিনেই উত্তর ক্যারোলিনা ও জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে রেকর্ড হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জর্জিয়ায় ১০ লাখ ভোটার এরই মধ্যে আগাম ভোট দিয়েছেন। হ্যারিকেন হেলেনের আঘাত সত্ত্বেও নর্থ ক্যারোলিনাতে ভোট দিয়েছেন ১৭ লাখ ভোটার।
এ ছাড়া, দেশটির প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই কোনো না কোনোভাবে আগাম ভোটের ব্যবস্থা রয়েছে, যদিও প্রত্যেক রাজ্যের নিয়ম ভিন্ন। কিছু রাজ্য শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ভোটারদের (যেমন, যাদের বিশেষ প্রয়োজন আছে) ডাকযোগে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেয়, আবার অন্য রাজ্যে সব ভোটারের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত থাকে।
অতীত অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আগাম ভোটের শুরুতে রেকর্ড সংখ্যক উপস্থিতি ডেমোক্র্যাটদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। যদিও দুই দলই জয়ের প্রত্যাশা করছে।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের সর্বশেষ ইপসোস জরিপে দেখা গেছে, কমলা হ্যারিস জাতীয়ভাবে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের তুলনায় অল্প ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। তিনি ৪৬ শতাংশ ভোট পেয়েছেন যেখানে ট্রাম্প পেয়েছেন ৪৩ শতাংশ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বাকি নেই দুই সপ্তাহও। এরই মধ্যে জমে ওঠেছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আগামী ৫ নভেম্বর সশরীরে গিয়ে ভোট দেবেন অনেক মার্কিনি। তবে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আগাম ভোট দিয়েছেন প্রায় আড়াই কোটি ভোটার।
যুক্তরাষ্ট্রের আগাম ভোট সশরীরে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে বা ডাকযোগে দেওয়া হয়ে থাকে। দেশটিতে আগাম ভোট একটি সাধারণ প্রক্রিয়া, যেখানে ভোটাররা নির্ধারিত ভোটের দিনের (যেমন ৫ নভেম্বর) আগেই ভোট দিতে পারেন।
জরুরি কাজ, স্বাস্থ্যগত সমস্যা, ভ্রমণ, বা অন্য কোনো বাধার কারণে কোনো ভোটার নির্ধারিত ভোটের দিন উপস্থিত থাকতে না পারলে তিনি আগাম ভোট দিয়ে থাকেন। নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে ভিড় এড়াতে আগাম ভোট একটি কার্যকর উপায় বলে বিবেচিত। এতে মূল ভোটের দিন চাপ কমে যায় এবং ভোট প্রক্রিয়া সহজতর হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ভোটারদের মেইল-ইন বা ডাকযোগে ভোট দিতে দেয়। বিশেষ করে মহামারির সময়ে এমন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পায়, কারণ এতে ভোটারদের ব্যক্তিগতভাবে কেন্দ্রে যেতে হয় না।
অন্যদিকে, অনেক রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থী তাদের সমর্থকদের আগাম ভোট দিতে উৎসাহিত করে, যাতে তারা আগে থেকেই নিশ্চিন্ত হতে পারেন যে তারা সুনির্দিষ্ট ভোটটি পেয়ে গেছেন।
তবে এবারের মার্কিন নির্বাচনে দুই মূল প্রতিদ্বন্দ্বীপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিসের মধ্যে এই আগাম নির্বাচনে কে এগিয়ে রয়েছেন, তা মূল নির্বাচনের আগে জানার কোনো সুযোগ নেই।
দেশটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অনেক অঙ্গরাজ্যে ভোটাররা আগাম ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারেন, যা সাধারণত সশরীরে ও ডাকযোগে দেওয়া হয়ে থাকে। নভেম্বরের নির্বাচনে আগাম ভোটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য জর্জিয়া, টেক্সাস, ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোলাইনা, মিশিগান, পেনসিলভানিয়াসহ আরও কয়েকটিতে।
টেক্সাসে অনেকে আগাম ভোট দিয়ে থাকেন, কারণ এটি একটি বড় রাজ্য যেখানে ভোটারের সংখ্যা বেশি। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার ভোটাররা আগাম ভোটে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছেন, বিশেষ করে ডাকযোগে ভোটের মাধ্যমে।
গত সপ্তাহে আগাম ভোট শুরুর পর প্রথম দিনেই উত্তর ক্যারোলিনা ও জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে রেকর্ড হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জর্জিয়ায় ১০ লাখ ভোটার এরই মধ্যে আগাম ভোট দিয়েছেন। হ্যারিকেন হেলেনের আঘাত সত্ত্বেও নর্থ ক্যারোলিনাতে ভোট দিয়েছেন ১৭ লাখ ভোটার।
এ ছাড়া, দেশটির প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই কোনো না কোনোভাবে আগাম ভোটের ব্যবস্থা রয়েছে, যদিও প্রত্যেক রাজ্যের নিয়ম ভিন্ন। কিছু রাজ্য শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ভোটারদের (যেমন, যাদের বিশেষ প্রয়োজন আছে) ডাকযোগে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেয়, আবার অন্য রাজ্যে সব ভোটারের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত থাকে।
অতীত অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আগাম ভোটের শুরুতে রেকর্ড সংখ্যক উপস্থিতি ডেমোক্র্যাটদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। যদিও দুই দলই জয়ের প্রত্যাশা করছে।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের সর্বশেষ ইপসোস জরিপে দেখা গেছে, কমলা হ্যারিস জাতীয়ভাবে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের তুলনায় অল্প ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। তিনি ৪৬ শতাংশ ভোট পেয়েছেন যেখানে ট্রাম্প পেয়েছেন ৪৩ শতাংশ।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
২৮ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে