যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ডেমোক্রেটিক পার্টিকে সমর্থন দেবেন না। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।
রিপাবলিকান পার্টি মনোনীত প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ফক্স নিউজের উপস্থাপিকা মারিয়া বার্তিরোমোকে বলেছেন, তিনি হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে যাওয়ায় মার্ক জাকারবার্গ তাঁকে ফোন করেছিলেন। সে সময় তিনি জানিয়েছেন, জাকারবার্গ মনে করেন না, ডেমোক্রেটিক পার্টিকে সমর্থন দেওয়া ঠিক হবে বলে মনে করেন না তিনি। এ সময় ট্রাম্প জানান, সেই ফোনকলের পরও তাঁরা একাধিকবার কথা বলেছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘মার্ক জাকারবার্গ আমাকে ফোন করেছিলেন। প্রথমত, তিনি আমাকে কয়েকবার ফোন করেছিলেন। তিনি আমাকে সেই ঘটনার (হত্যাচেষ্টার) পর ফোন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন, “এটি সত্যিই আশ্চর্যজনক এবং খুবই সাহসী ঘটনা ছিল।’
এ সময় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এবং তিনি (জাকারবার্গ) আসলে বলেছিলেন যে, তিনি ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন করবেন না এবং তা তিনি করতে পারবেন না। কারণ আমি সেদিন (হত্যাচেষ্টার দিন) যা করেছি, তার জন্য তিনি আমাকে সম্মান করেছেন।’ এ সময় ট্রাম্প জানান, তাদের আলাপের সময় জাকারবার্গ গত ১৩ জুলাই তাঁর ওপর গুলির পর ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম তাঁর একটি ছবি সেন্সর করায় ক্ষমা চেয়েছেন।
এদিকে, মেটার মুখপাত্র দানি লিভার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে ভুল সেন্সরিংয়ের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি একটি ভুল ছিল। এই ফ্যাক্ট চেকটি প্রাথমিকভাবে একটি জালিয়াতি করা ছবিতে প্রয়োগ করা হয়েছিল। যে ছবিটিতে সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টদের হাসতে দেখা গেছে।’ তিনি বলেন, ‘কিছু ক্ষেত্রে আমাদের সিস্টেম ভুলভাবে সেই ফ্যাক্ট চেক আসল ফটোতে প্রয়োগ করে। এটি ঠিক করা হয়েছে এবং আমরা ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ডেমোক্রেটিক পার্টিকে সমর্থন দেবেন না। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।
রিপাবলিকান পার্টি মনোনীত প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ফক্স নিউজের উপস্থাপিকা মারিয়া বার্তিরোমোকে বলেছেন, তিনি হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে যাওয়ায় মার্ক জাকারবার্গ তাঁকে ফোন করেছিলেন। সে সময় তিনি জানিয়েছেন, জাকারবার্গ মনে করেন না, ডেমোক্রেটিক পার্টিকে সমর্থন দেওয়া ঠিক হবে বলে মনে করেন না তিনি। এ সময় ট্রাম্প জানান, সেই ফোনকলের পরও তাঁরা একাধিকবার কথা বলেছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘মার্ক জাকারবার্গ আমাকে ফোন করেছিলেন। প্রথমত, তিনি আমাকে কয়েকবার ফোন করেছিলেন। তিনি আমাকে সেই ঘটনার (হত্যাচেষ্টার) পর ফোন করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন, “এটি সত্যিই আশ্চর্যজনক এবং খুবই সাহসী ঘটনা ছিল।’
এ সময় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এবং তিনি (জাকারবার্গ) আসলে বলেছিলেন যে, তিনি ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন করবেন না এবং তা তিনি করতে পারবেন না। কারণ আমি সেদিন (হত্যাচেষ্টার দিন) যা করেছি, তার জন্য তিনি আমাকে সম্মান করেছেন।’ এ সময় ট্রাম্প জানান, তাদের আলাপের সময় জাকারবার্গ গত ১৩ জুলাই তাঁর ওপর গুলির পর ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম তাঁর একটি ছবি সেন্সর করায় ক্ষমা চেয়েছেন।
এদিকে, মেটার মুখপাত্র দানি লিভার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে ভুল সেন্সরিংয়ের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি একটি ভুল ছিল। এই ফ্যাক্ট চেকটি প্রাথমিকভাবে একটি জালিয়াতি করা ছবিতে প্রয়োগ করা হয়েছিল। যে ছবিটিতে সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টদের হাসতে দেখা গেছে।’ তিনি বলেন, ‘কিছু ক্ষেত্রে আমাদের সিস্টেম ভুলভাবে সেই ফ্যাক্ট চেক আসল ফটোতে প্রয়োগ করে। এটি ঠিক করা হয়েছে এবং আমরা ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।’
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২২ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে