যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডের তালিকায় থাকা ৪০ জনের মধ্যে ৩৭ জনেরই মৃত্যুদণ্ড বাতিল করেছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মৃত্যুদণ্ড বাতিল করা হয়নি তিনজনের। এই তিনজন হলেন—ডাইলান রুফ, জোখার সারনায়েভ এবং রবার্ট বাউয়ার্স।
সোমবার নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে দক্ষিণ ক্যারোলিনার চার্লস্টনে মাদার ইমানুয়েল এএমই চার্চে বর্ণবাদী হামলা চালিয়ে ৯ কৃষ্ণাঙ্গকে হত্যা করেন ডাইলান রুফ। পরে আদালতে তিনি স্বীকার করেছিলেন, একটি বর্ণযুদ্ধ শুরু করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য।
২০১৬ সালে একটি জুরি রুফকে ৩৩টি ফেডারেল অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে এবং ২০১৭ সালে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।
জোখার সারনায়েভকেও ক্ষমা করেননি বাইডেন। ২০১৩ সালে বোস্টন ম্যারাথনে বোমা হামলায় তিনজন নিহত এবং ২৬৪ জন আহত হয়েছিলেন। এই হামলাটি সারনায়েভ এবং তার ভাই তামারলান চালিয়েছিলেন। তামারলান পরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। আর জোখার সারনায়েভকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়।
এদিকে ২০১৮ সালে পিটসবার্গের ট্রি অব লাইফ সিনাগগে বন্দুক হামলায় ১১ জন উপাসককে হত্যা করেছিলেন রবার্ট বাউয়ার্স। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ইহুদি-বিদ্বেষী হামলা।
২০২৩ সালে আদালত বাউয়ার্সকে ৬৩টি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে জো বাইডেন ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ জারি করেছিলেন। নতুন সিদ্ধান্তকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুদণ্ড বন্ধ করার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তবে সন্ত্রাস ও ঘৃণাত্মক অপরাধে জড়িত গণহত্যার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়।
বাইডেন বলেছেন, ‘এই ঘৃণ্য অপরাধীদের প্রতি আমার ঘৃণা রয়েছে। তবে আমি আমার অন্তরে শান্তি নিয়ে এই দণ্ড মওকুফ করতে চাই। কারণ আমি চাই না পরবর্তী প্রশাসন এই মৃত্যুদণ্ডগুলো পুনরায় কার্যকর করুক।’
যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ পেনাল্টি অ্যাকশনের নির্বাহী পরিচালক আব্রাহাম বোনোভিটজ মন্তব্য করেছেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন মৃত্যুদণ্ডকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারেন, সে জন্য বাইডেনের উচিত মৃত্যুদণ্ড সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা।’
জো বাইডেনের সিদ্ধান্ত ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিতর্ক উসকে দিয়েছে। কিছু মানুষ এই সিদ্ধান্তকে মানবিকতার উদাহরণ হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে অসম্পূর্ণ কাজ হিসেবে সমালোচনা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডের তালিকায় থাকা ৪০ জনের মধ্যে ৩৭ জনেরই মৃত্যুদণ্ড বাতিল করেছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মৃত্যুদণ্ড বাতিল করা হয়নি তিনজনের। এই তিনজন হলেন—ডাইলান রুফ, জোখার সারনায়েভ এবং রবার্ট বাউয়ার্স।
সোমবার নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে দক্ষিণ ক্যারোলিনার চার্লস্টনে মাদার ইমানুয়েল এএমই চার্চে বর্ণবাদী হামলা চালিয়ে ৯ কৃষ্ণাঙ্গকে হত্যা করেন ডাইলান রুফ। পরে আদালতে তিনি স্বীকার করেছিলেন, একটি বর্ণযুদ্ধ শুরু করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য।
২০১৬ সালে একটি জুরি রুফকে ৩৩টি ফেডারেল অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে এবং ২০১৭ সালে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।
জোখার সারনায়েভকেও ক্ষমা করেননি বাইডেন। ২০১৩ সালে বোস্টন ম্যারাথনে বোমা হামলায় তিনজন নিহত এবং ২৬৪ জন আহত হয়েছিলেন। এই হামলাটি সারনায়েভ এবং তার ভাই তামারলান চালিয়েছিলেন। তামারলান পরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। আর জোখার সারনায়েভকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়।
এদিকে ২০১৮ সালে পিটসবার্গের ট্রি অব লাইফ সিনাগগে বন্দুক হামলায় ১১ জন উপাসককে হত্যা করেছিলেন রবার্ট বাউয়ার্স। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ইহুদি-বিদ্বেষী হামলা।
২০২৩ সালে আদালত বাউয়ার্সকে ৬৩টি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে জো বাইডেন ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ জারি করেছিলেন। নতুন সিদ্ধান্তকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুদণ্ড বন্ধ করার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তবে সন্ত্রাস ও ঘৃণাত্মক অপরাধে জড়িত গণহত্যার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়।
বাইডেন বলেছেন, ‘এই ঘৃণ্য অপরাধীদের প্রতি আমার ঘৃণা রয়েছে। তবে আমি আমার অন্তরে শান্তি নিয়ে এই দণ্ড মওকুফ করতে চাই। কারণ আমি চাই না পরবর্তী প্রশাসন এই মৃত্যুদণ্ডগুলো পুনরায় কার্যকর করুক।’
যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ পেনাল্টি অ্যাকশনের নির্বাহী পরিচালক আব্রাহাম বোনোভিটজ মন্তব্য করেছেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন মৃত্যুদণ্ডকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারেন, সে জন্য বাইডেনের উচিত মৃত্যুদণ্ড সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা।’
জো বাইডেনের সিদ্ধান্ত ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিতর্ক উসকে দিয়েছে। কিছু মানুষ এই সিদ্ধান্তকে মানবিকতার উদাহরণ হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে অসম্পূর্ণ কাজ হিসেবে সমালোচনা করছেন।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
৩ ঘণ্টা আগে