যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ বন্ধের এখনই সময়। দ্রুতই গাজার মানুষের অবর্ণনীয় দুর্দশা শেষ না হলে তিনি চুপ করে বসে থাকবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকেই বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধ বন্ধে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু বাইডেন কখনোই এতটা কড়া ভাষায় ইসরায়েলকে ধমক দেননি, যতটা দিলেন কমলা হ্যারিস। তিনি বলেছেন, ‘এই যুদ্ধ শেষ করার এখনই সময়।’
গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকের পর টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক বিবৃতিতে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘গাজার মানুষের অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে আমরা আমাদের বিবেককে অবশ হতে দিতে পারি না এবং আমি দৃঢ়ভাবে বলতে চাই (যুদ্ধ শেষ না হলে), আমি চুপ করে বসে থাকব না।’
গাজায় ৯ মাসের বেশি সময় ধরে চলছে ইসরায়েলি আগ্রাসন। এই সময়ের মধ্যে একবারও কমলা হ্যারিস ইসরায়েলের সমালোচনা করেননি বা দেশটির নেতৃত্বকে যুদ্ধ বন্ধে কোনো প্রকার চাপও দেননি। তাই বাইডেন সরে যাওয়ার পর ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মনোনীত হওয়ার দৌড়ে থাকা কমলার এমন কঠোর মন্তব্য বিশ্লেষকদের মাঝে গুঞ্জনের জন্ম দিয়েছে যে, কমলা হয়তো ইসরায়েলকে ডিল করার ক্ষেত্রে বাইডেনের চেয়েও বেশি কঠোর অবস্থান নেবেন। তবে একদল বিশ্লেষক মনে করেন, কমলা প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেও ইসরায়েল ও মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি খুব একটা বদলাবে না।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের অপর প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েলকে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ শিগগির শেষ করতে হবে। কারণ, এ ধরনের যুদ্ধ জনমনে ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির জন্য ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিচ্ছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘যুদ্ধ দ্রুত শেষ হওয়া উচিত। কারণ এসংক্রান্ত প্রচারণার কারণে তারা (ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল) ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এবং আপনারা জানেন, ইসরায়েল জনসংযোগে খুব একটা ভালো নয়।’ ট্রাম্প এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যার মাত্র এক দিন পরই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বৈঠক আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ বন্ধের এখনই সময়। দ্রুতই গাজার মানুষের অবর্ণনীয় দুর্দশা শেষ না হলে তিনি চুপ করে বসে থাকবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকেই বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধ বন্ধে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু বাইডেন কখনোই এতটা কড়া ভাষায় ইসরায়েলকে ধমক দেননি, যতটা দিলেন কমলা হ্যারিস। তিনি বলেছেন, ‘এই যুদ্ধ শেষ করার এখনই সময়।’
গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকের পর টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক বিবৃতিতে কমলা হ্যারিস বলেন, ‘গাজার মানুষের অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে আমরা আমাদের বিবেককে অবশ হতে দিতে পারি না এবং আমি দৃঢ়ভাবে বলতে চাই (যুদ্ধ শেষ না হলে), আমি চুপ করে বসে থাকব না।’
গাজায় ৯ মাসের বেশি সময় ধরে চলছে ইসরায়েলি আগ্রাসন। এই সময়ের মধ্যে একবারও কমলা হ্যারিস ইসরায়েলের সমালোচনা করেননি বা দেশটির নেতৃত্বকে যুদ্ধ বন্ধে কোনো প্রকার চাপও দেননি। তাই বাইডেন সরে যাওয়ার পর ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মনোনীত হওয়ার দৌড়ে থাকা কমলার এমন কঠোর মন্তব্য বিশ্লেষকদের মাঝে গুঞ্জনের জন্ম দিয়েছে যে, কমলা হয়তো ইসরায়েলকে ডিল করার ক্ষেত্রে বাইডেনের চেয়েও বেশি কঠোর অবস্থান নেবেন। তবে একদল বিশ্লেষক মনে করেন, কমলা প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেও ইসরায়েল ও মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি খুব একটা বদলাবে না।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের অপর প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েলকে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ শিগগির শেষ করতে হবে। কারণ, এ ধরনের যুদ্ধ জনমনে ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির জন্য ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিচ্ছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘যুদ্ধ দ্রুত শেষ হওয়া উচিত। কারণ এসংক্রান্ত প্রচারণার কারণে তারা (ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল) ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এবং আপনারা জানেন, ইসরায়েল জনসংযোগে খুব একটা ভালো নয়।’ ট্রাম্প এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যার মাত্র এক দিন পরই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বৈঠক আছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে