দক্ষিণ মেরুর একটি বিচ্ছিন্ন গবেষণা কেন্দ্রে কর্মরত একদল বিজ্ঞানী বিপদের মুখে পড়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গবেষণা স্টেশনে প্রায় ১০ মাস ধরে অবস্থান করছে ১০ জনের ওই দলটি।
দক্ষিণ আফ্রিকার ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকার বরাত দিয়ে সোমবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য পিপল জানিয়েছে, অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থান করা ওই গবেষক দলের একজন ই-মেইলের মাধ্যমে এক সহকর্মীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ওই সহকর্মী শারীরিক ও যৌন নির্যাতন চালাচ্ছেন এবং হত্যার হুমকি দিচ্ছেন।
অভিযোগকারী তার বার্তায় উল্লেখ করেছেন—‘তার আচরণ ক্রমেই ভয়ংকর হয়ে উঠছে। আমি তার উপস্থিতিতে নিরাপদ বোধ করছি না। অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।’
তিনি আরও জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি অপর এক সদস্যকে মারধর করেছেন এবং হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
গবেষণা স্টেশনটি দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউন থেকে প্রায় ২ হাজার ৪৮৫ মাইল দূরে অবস্থিত। সেখানে পৌঁছাতে ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। ফলে জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়তা পাওয়া অত্যন্ত কঠিন।
এ অবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকার বন, মৎস্য ও পরিবেশ বিভাগ অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। সংস্থাটির মুখপাত্র পিটার মবেলেংওয়া বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখছি এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছি।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, অ্যান্টার্কটিকার চরম পরিবেশ ও দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতা মানসিক চাপ বাড়িয়ে তোলে। এটি সংঘাতের কারণ হতে পারে। ২০২৪ সালে দক্ষিণ মেরুর দিকে ৭০০ মাইল স্কিইং অভিযান সম্পন্ন করেছিলেন অভিযাত্রী অ্যালান চেম্বার্স। তিনি বলেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত নিঃসঙ্গ জায়গা। সেখানে কোনো রং বা স্বাভাবিক পরিবেশ নেই। তাই ছোটখাটো ব্যাপারও সেখানে অনেক বড় হয়ে দেখা দেয়।’
এর আগে ২০১৮ সালেও মারিয়ন দ্বীপের একটি স্টেশন থেকে এক ব্যক্তি কুঠার হাতে তাণ্ডব চালালে তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
দক্ষিণ মেরুর একটি বিচ্ছিন্ন গবেষণা কেন্দ্রে কর্মরত একদল বিজ্ঞানী বিপদের মুখে পড়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গবেষণা স্টেশনে প্রায় ১০ মাস ধরে অবস্থান করছে ১০ জনের ওই দলটি।
দক্ষিণ আফ্রিকার ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকার বরাত দিয়ে সোমবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য পিপল জানিয়েছে, অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থান করা ওই গবেষক দলের একজন ই-মেইলের মাধ্যমে এক সহকর্মীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ওই সহকর্মী শারীরিক ও যৌন নির্যাতন চালাচ্ছেন এবং হত্যার হুমকি দিচ্ছেন।
অভিযোগকারী তার বার্তায় উল্লেখ করেছেন—‘তার আচরণ ক্রমেই ভয়ংকর হয়ে উঠছে। আমি তার উপস্থিতিতে নিরাপদ বোধ করছি না। অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।’
তিনি আরও জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি অপর এক সদস্যকে মারধর করেছেন এবং হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
গবেষণা স্টেশনটি দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউন থেকে প্রায় ২ হাজার ৪৮৫ মাইল দূরে অবস্থিত। সেখানে পৌঁছাতে ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। ফলে জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়তা পাওয়া অত্যন্ত কঠিন।
এ অবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকার বন, মৎস্য ও পরিবেশ বিভাগ অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। সংস্থাটির মুখপাত্র পিটার মবেলেংওয়া বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখছি এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছি।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, অ্যান্টার্কটিকার চরম পরিবেশ ও দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতা মানসিক চাপ বাড়িয়ে তোলে। এটি সংঘাতের কারণ হতে পারে। ২০২৪ সালে দক্ষিণ মেরুর দিকে ৭০০ মাইল স্কিইং অভিযান সম্পন্ন করেছিলেন অভিযাত্রী অ্যালান চেম্বার্স। তিনি বলেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত নিঃসঙ্গ জায়গা। সেখানে কোনো রং বা স্বাভাবিক পরিবেশ নেই। তাই ছোটখাটো ব্যাপারও সেখানে অনেক বড় হয়ে দেখা দেয়।’
এর আগে ২০১৮ সালেও মারিয়ন দ্বীপের একটি স্টেশন থেকে এক ব্যক্তি কুঠার হাতে তাণ্ডব চালালে তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৬ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে