যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং আসন্ন নির্বাচনের জন্য রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি হোয়াইট হাউসে থাকাকালীন বন্দুকের অধিকার দৃঢ়ভাবে রক্ষা করেছিলেন। জো বাইডেন অস্ত্রের ব্যাপারে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন, আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে সেগুলো প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার ন্যাশনাল রাইফেল অ্যাসোসিয়েশন (এনআরএ) দ্বারা আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ট্রাম্প। ‘পিস্তল ব্রেস’ হিসেবে পরিচিত অস্ত্রের আনুষঙ্গিক বিক্রি বন্ধ করতে প্রণীত একটি নিয়মসহ বাইডেন প্রশাসনের নেওয়া অন্যান্য নিয়মও প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
পেনসিলভানিয়ার রাজধানী হ্যারিসবার্গে গ্রেট আমেরিকান আউটডোর শোতে দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, ‘আমার অফিসে (প্রেসিডেন্ট হিসেবে) ফেরার প্রথম সপ্তাহ বা প্রথম দিনেই বন্দুকের মালিক এবং নির্মাতাদের প্রতি বাইডেনের করা আক্রমণগুলো বন্ধ করা হবে। অস্ত্রের ব্যাপারে আমার চার বছরের শাসনামলে অনেক চাপ ছিল। কিন্তু আমরা কিছুই বাদ দিইনি।’
২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারণার সময় এবং প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুরো মেয়াদেই ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়ে গেছে এনআরএ। সুপ্রিম কোর্টে ট্রাম্পের তিনজন রক্ষণশীল বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া এবং প্রভাবশালী লবি দ্বারা অস্ত্রের অধিকারের পক্ষে একাধিক পদক্ষেপেরও প্রশংসা করেছিল এনআরএ। এর মধ্যে ছিল—করোনা মহামারির সময় আগ্নেয়াস্ত্রের দোকানগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবসা হিসেবে মনোনীত করে সেগুলো খোলা থাকার অনুমতি দেওয়া।
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার জন্য আগ্নেয়াস্ত্রের মালিকদের সমর্থনকে জরুরি ভিত্তিতেই পর্যালোচনা করেছেন ট্রাম্প। তাদের প্রতি খোলামেলা সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রেখেছেন তিনি। শুক্রবার বলেছেন, তিনি পুনর্নির্বাচিত হলে কেউ আগ্নেয়াস্ত্রের মালিকদের দিকে আঙুল তুলতে পারবে না।
এনআরএ এবং অন্যান্য অস্ত্র অধিকারবিষয়ক গ্রুপগুলোকে সমর্থন দেয় রিপাবলিকান পার্টি। সেই সঙ্গে, মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রতিষ্ঠিত অস্ত্র বহন করার অধিকারের কথা বলেন তারা। সেদিক থেকেই, অস্ত্র বহনের বিরুদ্ধে কঠোর আইনের বিরোধিতাও করে রিপাবলিকানরা।
গত জানুয়ারিতে আইওয়াতে একটি স্কুলে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণের ঘটনার পর ট্রাম্প যে মন্তব্য করেছিলেন তা উল্লেখ করে হ্যারিসবার্গে একটি বিলবোর্ড লাগিয়েছিল ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটি। ট্রাম্প তখন নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে এই শোক কাটিয়ে ওঠা এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছিলেন। বিলবোর্ডে লেখা ছিল, ‘বন্দুক সহিংসতার শিকারদের প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প: এসব কাটিয়ে উঠুন’।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং আসন্ন নির্বাচনের জন্য রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি হোয়াইট হাউসে থাকাকালীন বন্দুকের অধিকার দৃঢ়ভাবে রক্ষা করেছিলেন। জো বাইডেন অস্ত্রের ব্যাপারে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন, আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে সেগুলো প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার ন্যাশনাল রাইফেল অ্যাসোসিয়েশন (এনআরএ) দ্বারা আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ট্রাম্প। ‘পিস্তল ব্রেস’ হিসেবে পরিচিত অস্ত্রের আনুষঙ্গিক বিক্রি বন্ধ করতে প্রণীত একটি নিয়মসহ বাইডেন প্রশাসনের নেওয়া অন্যান্য নিয়মও প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
পেনসিলভানিয়ার রাজধানী হ্যারিসবার্গে গ্রেট আমেরিকান আউটডোর শোতে দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, ‘আমার অফিসে (প্রেসিডেন্ট হিসেবে) ফেরার প্রথম সপ্তাহ বা প্রথম দিনেই বন্দুকের মালিক এবং নির্মাতাদের প্রতি বাইডেনের করা আক্রমণগুলো বন্ধ করা হবে। অস্ত্রের ব্যাপারে আমার চার বছরের শাসনামলে অনেক চাপ ছিল। কিন্তু আমরা কিছুই বাদ দিইনি।’
২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারণার সময় এবং প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুরো মেয়াদেই ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়ে গেছে এনআরএ। সুপ্রিম কোর্টে ট্রাম্পের তিনজন রক্ষণশীল বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া এবং প্রভাবশালী লবি দ্বারা অস্ত্রের অধিকারের পক্ষে একাধিক পদক্ষেপেরও প্রশংসা করেছিল এনআরএ। এর মধ্যে ছিল—করোনা মহামারির সময় আগ্নেয়াস্ত্রের দোকানগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবসা হিসেবে মনোনীত করে সেগুলো খোলা থাকার অনুমতি দেওয়া।
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার জন্য আগ্নেয়াস্ত্রের মালিকদের সমর্থনকে জরুরি ভিত্তিতেই পর্যালোচনা করেছেন ট্রাম্প। তাদের প্রতি খোলামেলা সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রেখেছেন তিনি। শুক্রবার বলেছেন, তিনি পুনর্নির্বাচিত হলে কেউ আগ্নেয়াস্ত্রের মালিকদের দিকে আঙুল তুলতে পারবে না।
এনআরএ এবং অন্যান্য অস্ত্র অধিকারবিষয়ক গ্রুপগুলোকে সমর্থন দেয় রিপাবলিকান পার্টি। সেই সঙ্গে, মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রতিষ্ঠিত অস্ত্র বহন করার অধিকারের কথা বলেন তারা। সেদিক থেকেই, অস্ত্র বহনের বিরুদ্ধে কঠোর আইনের বিরোধিতাও করে রিপাবলিকানরা।
গত জানুয়ারিতে আইওয়াতে একটি স্কুলে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণের ঘটনার পর ট্রাম্প যে মন্তব্য করেছিলেন তা উল্লেখ করে হ্যারিসবার্গে একটি বিলবোর্ড লাগিয়েছিল ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটি। ট্রাম্প তখন নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে এই শোক কাটিয়ে ওঠা এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেছিলেন। বিলবোর্ডে লেখা ছিল, ‘বন্দুক সহিংসতার শিকারদের প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প: এসব কাটিয়ে উঠুন’।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগে