যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘটনায় এক বছরে প্রায় ৫ হাজার শিশু নিহত হয়েছে। দেশটির সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তথ্য ব্যবহার করে করা এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গত সোমবার গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকসের (এএপি) জার্নালে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গবেষণাটি পরিচালনাও করেছে আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকস। এএপি জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্র থেকে দেখা গেছে, ২০২১ সালের যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় ৪ হাজার ৭৫২ জন শিশু নিহত হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৪ শ বেশি।
গবেষণায় প্রকাশিত তথ্য বলছে, ২০২০ সালে এক বছরে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় ৪ হাজার ৩৬৮ জন নিহত হয়েছিল। যা আবার ২০১৯ সালের তুলনায় প্রায় ১ হাজার জন বেশি। মূলত ২০২০ সালের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতায় শিশু নিহত হওয়ার সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় নিহত হয়েছিল ৩ হাজার ৩৯০ জন শিশু।
বন্দুক সহিংসতায় শিশু মৃত্যুর হার বাড়া নিয়ে আতঙ্কিত শিশু চিকিৎসকেরা। তাদেরই একজন অ্যানি অ্যান্ড্রুস। তিনি বলেন, ‘আমি যখন চিকিৎসক হই তখনো ভাবিনি বিপুলসংখ্যক শিশু গায়ে বুলেটের ক্ষত নিয়ে আসবে এবং আমাকে তাদের চিকিৎসা করতে হবে।’
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, বন্দুক সংশ্লিষ্ট ঘটনায় যে পরিমাণ কৃষ্ণাঙ্গ শিশু নিহত হয়েছে তার মধ্যে ৬৭ শতাংশই হত্যাকাণ্ডের শিকার। বিপরীতে যত শ্বেতাঙ্গ শিশু নিহত হয়েছে তাদের মধ্যে ৭৮ শতাংশ বন্দুকের সহায়তায় আত্মহত্যা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘটনায় এক বছরে প্রায় ৫ হাজার শিশু নিহত হয়েছে। দেশটির সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তথ্য ব্যবহার করে করা এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গত সোমবার গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকসের (এএপি) জার্নালে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গবেষণাটি পরিচালনাও করেছে আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকস। এএপি জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্র থেকে দেখা গেছে, ২০২১ সালের যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় ৪ হাজার ৭৫২ জন শিশু নিহত হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৪ শ বেশি।
গবেষণায় প্রকাশিত তথ্য বলছে, ২০২০ সালে এক বছরে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় ৪ হাজার ৩৬৮ জন নিহত হয়েছিল। যা আবার ২০১৯ সালের তুলনায় প্রায় ১ হাজার জন বেশি। মূলত ২০২০ সালের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতায় শিশু নিহত হওয়ার সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বন্দুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আঘাত এবং ঘটনায় নিহত হয়েছিল ৩ হাজার ৩৯০ জন শিশু।
বন্দুক সহিংসতায় শিশু মৃত্যুর হার বাড়া নিয়ে আতঙ্কিত শিশু চিকিৎসকেরা। তাদেরই একজন অ্যানি অ্যান্ড্রুস। তিনি বলেন, ‘আমি যখন চিকিৎসক হই তখনো ভাবিনি বিপুলসংখ্যক শিশু গায়ে বুলেটের ক্ষত নিয়ে আসবে এবং আমাকে তাদের চিকিৎসা করতে হবে।’
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, বন্দুক সংশ্লিষ্ট ঘটনায় যে পরিমাণ কৃষ্ণাঙ্গ শিশু নিহত হয়েছে তার মধ্যে ৬৭ শতাংশই হত্যাকাণ্ডের শিকার। বিপরীতে যত শ্বেতাঙ্গ শিশু নিহত হয়েছে তাদের মধ্যে ৭৮ শতাংশ বন্দুকের সহায়তায় আত্মহত্যা করেছে।
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১৯ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৩৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৪২ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে