যুক্তরাষ্ট্রের ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে নিজ নিজ দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিতের লড়াইয়ে রয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই দুজন নিজেদের মনোনয়নের ব্যাপারে নিশ্চিত থাকলেও অধিকাংশ মার্কিন নাগরিকই মনে করেন—প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্প অসৎ ও দুর্নীতিবাজ এবং জো বাইডেন বুড়ো ও দিশেহারা।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাশনাল ওপিনিয়ন রিসার্চ সেন্টার এবং বার্তা সংস্থা এপির যৌথ জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। মোটাদাগে মার্কিনিদের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তারা ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বাইডেন ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পকে চিহ্নিত করতে তারা কোন ধরনের শব্দ ব্যবহার করবেন। এমন প্রশ্নের জবাবেই উঠে আসে প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্প অসৎ ও দুর্নীতিবাজ এবং জো বাইডেন বুড়ো ও দিশেহারা।
জরিপে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের সমর্থকেরা মনে করেন, ৮০ বছর বয়সী বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে মাত্র তিন বছরের বড় হলেও তাঁর প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রকৃত সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
বিপরীতে মোট ৯১টি মামলার মধ্যে ৪টি মামলায় অভিযুক্ত ট্রাম্প ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ও ‘অসৎ’। আবার উত্তরদাতাদের ১৫ শতাংশ ট্রাম্পকে ‘কুটিল’ বলে অভিহিত করেছেন। ‘খারাপ লোক’সহ অন্যান্য নেতিবাচক বিশেষণে অভিহিত করেছেন আরও ১১ শতাংশ উত্তরদাতা। আরও ৮ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে মিথ্যাবাদী ও ‘অসৎ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। মাত্র ৮ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে ভালো লোক বলেছেন।
ট্রাম্প বাইডেনের চেয়ে মাত্র তিন বছরের ছোট হলেও কেউই তাঁর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। তবে অধিকাংশ উত্তরদাতাই তাঁর নৈতিক অবস্থান ও যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। যেমন ৬ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে বাগাড়ম্বরকারী এবং রাগী বলে মত দিয়েছেন। আরও ৬ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, ট্রাম্প উন্মাদ ও বিপজ্জনক। এমনকি তাঁকে নার্সিসিস্টও বলেছেন ৬ শতাংশ উত্তরদাতা। বিপরীতে মাত্র ৫ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের সক্ষমতায় আস্থা রেখেছেন। তাঁরা ট্রাম্পকে শক্তিশালী ও সক্ষম বলে মত দিয়েছেন।
এদিকে, জরিপে ২৬ শতাংশ উত্তরদাতা একবাক্যে বাইডেনকে বুড়ো ও সেকেলে বলে মত দিয়েছেন। আরও ১৫ শতাংশ উত্তরদাতা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ধীর ও দিশেহারা বলে আখ্যা দিয়েছেন। আবার ১০ শতাংশ লোক নির্দিষ্ট কোনো শব্দ উল্লেখ করা ছাড়াই বাইডেনের বিষয়ে নিজেদের নেতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। আবার ৬ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের মতো বাইডেনকেও দুর্নীতিগ্রস্ত ও কুটিল বলে মত দিয়েছেন। মাত্র ৬ শতাংশ উত্তরদাতা বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট ও নেতা বলে উল্লেখ করেছেন এবং ৫ শতাংশ উত্তরদাতা বাইডেনকে শক্তিশালী ও যোগ্য বলে মনে করেছেন।
নেতা হিসেবে বাইডেনের আলোচনার ক্ষেত্রে ২৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট সমর্থক মনে করেন তাঁর বয়স হয়ে গেছে। জরিপ থেকে দেখা গেছে, মার্কিনিদের মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশ চান বাইডেন আবারও নির্বাচনে প্রার্থী হন। বিপরীতে ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এমন সমর্থনের সংখ্যা ৩০ শতাংশ। বিপরীতে ৫২ শতাংশ মার্কিনিই চান না বাইডেন আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন, ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৬২ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে নিজ নিজ দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিতের লড়াইয়ে রয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই দুজন নিজেদের মনোনয়নের ব্যাপারে নিশ্চিত থাকলেও অধিকাংশ মার্কিন নাগরিকই মনে করেন—প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্প অসৎ ও দুর্নীতিবাজ এবং জো বাইডেন বুড়ো ও দিশেহারা।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাশনাল ওপিনিয়ন রিসার্চ সেন্টার এবং বার্তা সংস্থা এপির যৌথ জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। মোটাদাগে মার্কিনিদের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তারা ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বাইডেন ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পকে চিহ্নিত করতে তারা কোন ধরনের শব্দ ব্যবহার করবেন। এমন প্রশ্নের জবাবেই উঠে আসে প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্প অসৎ ও দুর্নীতিবাজ এবং জো বাইডেন বুড়ো ও দিশেহারা।
জরিপে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের সমর্থকেরা মনে করেন, ৮০ বছর বয়সী বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে মাত্র তিন বছরের বড় হলেও তাঁর প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রকৃত সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
বিপরীতে মোট ৯১টি মামলার মধ্যে ৪টি মামলায় অভিযুক্ত ট্রাম্প ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ও ‘অসৎ’। আবার উত্তরদাতাদের ১৫ শতাংশ ট্রাম্পকে ‘কুটিল’ বলে অভিহিত করেছেন। ‘খারাপ লোক’সহ অন্যান্য নেতিবাচক বিশেষণে অভিহিত করেছেন আরও ১১ শতাংশ উত্তরদাতা। আরও ৮ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে মিথ্যাবাদী ও ‘অসৎ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। মাত্র ৮ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে ভালো লোক বলেছেন।
ট্রাম্প বাইডেনের চেয়ে মাত্র তিন বছরের ছোট হলেও কেউই তাঁর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। তবে অধিকাংশ উত্তরদাতাই তাঁর নৈতিক অবস্থান ও যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। যেমন ৬ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পকে বাগাড়ম্বরকারী এবং রাগী বলে মত দিয়েছেন। আরও ৬ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, ট্রাম্প উন্মাদ ও বিপজ্জনক। এমনকি তাঁকে নার্সিসিস্টও বলেছেন ৬ শতাংশ উত্তরদাতা। বিপরীতে মাত্র ৫ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের সক্ষমতায় আস্থা রেখেছেন। তাঁরা ট্রাম্পকে শক্তিশালী ও সক্ষম বলে মত দিয়েছেন।
এদিকে, জরিপে ২৬ শতাংশ উত্তরদাতা একবাক্যে বাইডেনকে বুড়ো ও সেকেলে বলে মত দিয়েছেন। আরও ১৫ শতাংশ উত্তরদাতা বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ধীর ও দিশেহারা বলে আখ্যা দিয়েছেন। আবার ১০ শতাংশ লোক নির্দিষ্ট কোনো শব্দ উল্লেখ করা ছাড়াই বাইডেনের বিষয়ে নিজেদের নেতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। আবার ৬ শতাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের মতো বাইডেনকেও দুর্নীতিগ্রস্ত ও কুটিল বলে মত দিয়েছেন। মাত্র ৬ শতাংশ উত্তরদাতা বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট ও নেতা বলে উল্লেখ করেছেন এবং ৫ শতাংশ উত্তরদাতা বাইডেনকে শক্তিশালী ও যোগ্য বলে মনে করেছেন।
নেতা হিসেবে বাইডেনের আলোচনার ক্ষেত্রে ২৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট সমর্থক মনে করেন তাঁর বয়স হয়ে গেছে। জরিপ থেকে দেখা গেছে, মার্কিনিদের মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশ চান বাইডেন আবারও নির্বাচনে প্রার্থী হন। বিপরীতে ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এমন সমর্থনের সংখ্যা ৩০ শতাংশ। বিপরীতে ৫২ শতাংশ মার্কিনিই চান না বাইডেন আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হন, ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৬২ শতাংশ।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
২৫ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
২ ঘণ্টা আগে