বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৭ জন বন্দীর শাস্তি কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর এই সিদ্ধান্তের পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আমেরিকার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক পোস্টের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দুটি পোস্ট করেন। এসব পোস্টে তিনি বাইডেন ও ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, ‘৩৭ জন হিংস্র অপরাধীর শাস্তি কমানো হয়েছে। যারা হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ ও লুটপাটে লিপ্ত ছিল। আমার তরফ থেকে তাদের জন্য কোনো শুভেচ্ছা নেই। আমি বলব, তোমরা নরকে যাও!’
বাইডেনের এই সিদ্ধান্তের জন্য তাকে ব্যঙ্গ করে ট্রাম্প তাঁকে ব্যঙ্গ করেন। তিনি বলেন, ‘ঘুমন্ত জো বাইডেন’ এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তিনি উল্লেখ করেন, এই ক্ষমাপ্রাপ্তদের মধ্যে শিশু হত্যাকারী ও গণহত্যাকারীও রয়েছে।
নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদন অনুসারে, বাইডেন ৪০ জন ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীর মধ্যে ৩৭ জনের শাস্তি কমানোর সিদ্ধান্ত নেন। এই সিদ্ধান্তে আমেরিকান জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
ট্রাম্প শুধু বন্দীদের নয়, ডেমোক্র্যাটদেরও আক্রমণ করেন। তাদের ‘উগ্র বামপন্থী পাগল’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা আমাদের আদালত এবং নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। তারা সব সময় আমেরিকার নাগরিক ও দেশপ্রেমিকদের বিরোধিতা করছে।’
ট্রাম্প তার সমর্থকদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আর মাত্র ২৬ দিন, তারপর আমরা আমেরিকাকে আবার মহান করব। একটি উজ্জ্বল আলো এখন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর জ্বলছে। সবাইকে শুভ বড়দিন!’
উল্লেখ্য, এর আগে জো বাইডেন এক দিনে ৩৯ জন আমেরিকানকে নির্বাহী আদেশে ক্ষমা করেন এবং প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনের সাজা কমান। যা দেশটির ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ‘প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা’ দৃষ্টান্ত।
বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৭ জন বন্দীর শাস্তি কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর এই সিদ্ধান্তের পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আমেরিকার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক পোস্টের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দুটি পোস্ট করেন। এসব পোস্টে তিনি বাইডেন ও ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, ‘৩৭ জন হিংস্র অপরাধীর শাস্তি কমানো হয়েছে। যারা হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ ও লুটপাটে লিপ্ত ছিল। আমার তরফ থেকে তাদের জন্য কোনো শুভেচ্ছা নেই। আমি বলব, তোমরা নরকে যাও!’
বাইডেনের এই সিদ্ধান্তের জন্য তাকে ব্যঙ্গ করে ট্রাম্প তাঁকে ব্যঙ্গ করেন। তিনি বলেন, ‘ঘুমন্ত জো বাইডেন’ এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তিনি উল্লেখ করেন, এই ক্ষমাপ্রাপ্তদের মধ্যে শিশু হত্যাকারী ও গণহত্যাকারীও রয়েছে।
নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদন অনুসারে, বাইডেন ৪০ জন ফেডারেল মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীর মধ্যে ৩৭ জনের শাস্তি কমানোর সিদ্ধান্ত নেন। এই সিদ্ধান্তে আমেরিকান জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
ট্রাম্প শুধু বন্দীদের নয়, ডেমোক্র্যাটদেরও আক্রমণ করেন। তাদের ‘উগ্র বামপন্থী পাগল’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা আমাদের আদালত এবং নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। তারা সব সময় আমেরিকার নাগরিক ও দেশপ্রেমিকদের বিরোধিতা করছে।’
ট্রাম্প তার সমর্থকদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আর মাত্র ২৬ দিন, তারপর আমরা আমেরিকাকে আবার মহান করব। একটি উজ্জ্বল আলো এখন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর জ্বলছে। সবাইকে শুভ বড়দিন!’
উল্লেখ্য, এর আগে জো বাইডেন এক দিনে ৩৯ জন আমেরিকানকে নির্বাহী আদেশে ক্ষমা করেন এবং প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনের সাজা কমান। যা দেশটির ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ‘প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা’ দৃষ্টান্ত।
সাম্প্রতিক সামরিক উত্তেজনার কয়েক সপ্তাহ পরই ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশ আরব সাগরে পৃথক নৌ মহড়া শুরু করেছে। প্রতিরক্ষা সূত্রের খবর অনুযায়ী, আজ থেকে এই মহড়া শুরু হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেঅ্যান্টার্কটিকার বরফ গলার ফলে ১৯৫৯ সালে দুর্ঘটনায় নিহত এক ব্রিটিশ অভিযাত্রীর দেহাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে ৬৫ বছর পর। সোমবার (১১ আগস্ট) বিবিসি জানিয়েছে, গত জানুয়ারি মাসে পোল্যান্ডের একটি অভিযাত্রী দল অ্যান্টার্কটিকার কিং জর্জ দ্বীপের ইকোলজি গ্লেসিয়ারে কিছু হাড়, একটি হাতঘড়ি, রেডিও ও পাইপ খুঁজে পেয়েছিল।
২১ মিনিট আগেসম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে