বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি ও নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের মধ্যে জোট সরকার গঠনে ঐকমত্য হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে পিপিপির নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন। নতুন ঐকমত্য অনুসারে, প্রধানমন্ত্রিত্ব পাচ্ছে নওয়াজ শরিফের দল।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইসলামাবাদে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়—পিএমএল-এনের নেতা শাহবাজ শরিফ আবারও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। তবে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদে পিপিপি ও পিএমএল-এনের পক্ষ থেকে যৌথভাবে বিলাওয়ালের বাবা আসিফ আলী জারদারিকে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পিপিপির একটি সূত্র জানিয়েছে, অন্যান্য সাংবিধানিক পদগুলো নিয়েও ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দল। ঐকমত্য অনুসারে, জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটি যাবে নওয়াজের দলের কাছে এবং সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পাবে পিপিপি। ধারণা করা হচ্ছে, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিপিপি নেতা সৈয়দ ইউসুফ রাজা গিলানি সিনেটের চেয়ারম্যান হবেন।
সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পিপিপি পেলেও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হবে নওয়াজের দল থেকে। আবার নিম্নকক্ষে ডেপুটি স্পিকারের পদ যাবে পিপিপির দখলে। এর বাইরে, খাইবার পাখতুনখাওয়া ও পাঞ্জাবের গভর্নর নির্বাচিত হবে পিপিপি থেকে। এ ছাড়া, বেলুচিস্তানেও যৌথভাবে সরকার গঠন করবে পিপিপি এবং সেখানে পিপিপি নেতা সরফরাজ বুগতি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন।
পাকিস্তানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেরি হওয়ায় এবং তাঁর কোনো উত্তরাধিকারী নির্বাচিত না হওয়ায় তিনি বর্ধিত মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকার গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গেলে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই পাকিস্তান পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পেয়ে যাবে।
মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন সাংবিধানিক পদ নিয়ে দেন দরবার করলেও কেন্দ্রীয় সরকারে কোনো মন্ত্রিত্ব নিচ্ছে না পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তার বদলে তাঁরা বিভিন্ন সাংবিধানিক পদের প্রতিই বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে। অবশ্য এর আগে, পিপিপির দাবি ছিল—জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটিও তাদের দিতে হবে।
বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপি ও নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের মধ্যে জোট সরকার গঠনে ঐকমত্য হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে পিপিপির নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন। নতুন ঐকমত্য অনুসারে, প্রধানমন্ত্রিত্ব পাচ্ছে নওয়াজ শরিফের দল।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইসলামাবাদে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়—পিএমএল-এনের নেতা শাহবাজ শরিফ আবারও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। তবে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদে পিপিপি ও পিএমএল-এনের পক্ষ থেকে যৌথভাবে বিলাওয়ালের বাবা আসিফ আলী জারদারিকে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পিপিপির একটি সূত্র জানিয়েছে, অন্যান্য সাংবিধানিক পদগুলো নিয়েও ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দল। ঐকমত্য অনুসারে, জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটি যাবে নওয়াজের দলের কাছে এবং সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পাবে পিপিপি। ধারণা করা হচ্ছে, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিপিপি নেতা সৈয়দ ইউসুফ রাজা গিলানি সিনেটের চেয়ারম্যান হবেন।
সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পিপিপি পেলেও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হবে নওয়াজের দল থেকে। আবার নিম্নকক্ষে ডেপুটি স্পিকারের পদ যাবে পিপিপির দখলে। এর বাইরে, খাইবার পাখতুনখাওয়া ও পাঞ্জাবের গভর্নর নির্বাচিত হবে পিপিপি থেকে। এ ছাড়া, বেলুচিস্তানেও যৌথভাবে সরকার গঠন করবে পিপিপি এবং সেখানে পিপিপি নেতা সরফরাজ বুগতি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন।
পাকিস্তানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেরি হওয়ায় এবং তাঁর কোনো উত্তরাধিকারী নির্বাচিত না হওয়ায় তিনি বর্ধিত মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকার গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গেলে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই পাকিস্তান পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পেয়ে যাবে।
মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন সাংবিধানিক পদ নিয়ে দেন দরবার করলেও কেন্দ্রীয় সরকারে কোনো মন্ত্রিত্ব নিচ্ছে না পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তার বদলে তাঁরা বিভিন্ন সাংবিধানিক পদের প্রতিই বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে। অবশ্য এর আগে, পিপিপির দাবি ছিল—জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটিও তাদের দিতে হবে।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩২ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৪০ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৪৪ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে