পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে কেন্দ্র, পাঞ্জাব প্রদেশ ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে ব্যাপক সফলতা পেয়েছে ইমরান খানের দল। তবে কেন্দ্রে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির (পিটিআই) সমর্থিত প্রার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও সরকার গঠনের মতো অবস্থানে নেই। পাঞ্জাব প্রদেশে নওয়াজ শরিফের দলের চেয়ে মাত্র একটি আসন কম পেয়েও একটু পিছিয়ে আছেন দলটির প্রার্থীরা। এই অবস্থায় সরকার গঠন নয়, বিরোধী দলেই বসবে পিটিআই।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিটিআই নেতা ব্যারিস্টার আলী সাইফ বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইমরান খানের নির্দেশে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা আলোচনার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থাৎ পিটিআই কেন্দ্র ও পাঞ্জাবে সরকার গঠন নয়, বিরোধী দলে বসবে।
ইসলামাবাদে কওমি ওয়াতান পার্টির নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান ব্যারিস্টার আলী সাইফ। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা বিরোধী দলে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা যদি ভোট অনুযায়ী আসন পেতাম এবং ফল পরিবর্তন না করা হতো, তাহলে হয়তো আজ আমরা ১৮০টি আসন নিয়ে কেন্দ্রে সরকার গঠন করতাম। ফরম-৪৫ প্রমাণ করে যে, আমাদের প্রার্থীরা জিতেছে।’
এদিকে, রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অংশ হিসেবে ইমরান খানের দল পিটিআইয়ে প্রতিনিধিরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছেন। গতকাল শুক্রবার তাঁরা জামায়াত-ই-ইসলামির (জেআই) নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এই বৈঠকে ভোট ডাকাতির অভিযোগে দুই দলই একসঙ্গে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। আগামীকাল শনিবার দেশজুড়ে পিটিআইয়ের বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও থাকবে জামায়াত।
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দেখা করা পিটিআই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার আসাদ কায়সার। বৈঠকের পর গণমাধ্যমকে তিনি জানান, উদ্ভূত পরিস্থিতির মধ্যে দুই দলের একটাই এজেন্ডা। আর তা হলো ‘ভোট ডাকাতির’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। কায়সার দাবি করেন, গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে যে মাত্রার কারচুপির অভিযোগ উঠেছে, তা নজিরবিহীন। এ অবস্থায় যে দলগুলো এই কারচুপির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদের সম্মিলিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।
পিটিআই নেতা বলেন, ‘এই কারচুপির বিরুদ্ধে যারা আওয়াজ তুলেছে, আমরা তাদের সঙ্গে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা একসঙ্গে বসে পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে ভাবব। সিদ্ধান্ত বন্ধ ঘরে হবে না। দেশ অস্থিতিশীলতার দিকে যাচ্ছে এবং আমরা আইনি লড়াইও করব।’
এ সময় শনিবারের দেশব্যাপী বিক্ষোভে জনগণকে শান্তিপূর্ণভাবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান আসাদ কায়সার। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকারের ওপর জোর দিয়ে তিনি আশ্বাস দেন, কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
বৈঠকের পর জামায়াত নেতা লিয়াকত বালুচ বক্তব্য দেন। পিটিআই প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনী ফলাফলের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থানকে তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন। এর আগে দলটি নির্বাচনের পরদিনই ভোট ডাকাতির অভিযোগ তুলেছিল। পিটিআইয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর পাকিস্তানের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগও দাবি করেছেন বালুচ।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমরা সব দিক নিয়ে আলোচনা করেছি এবং পাকিস্তানের নির্বাচন যাতে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত হয়, তা নিশ্চিত করা রাজনৈতিক শক্তির দায়িত্ব। জামায়াত-ই-ইসলামী তার নীতি ও কৌশল স্পষ্ট করেছে।’
পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে কেন্দ্র, পাঞ্জাব প্রদেশ ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে ব্যাপক সফলতা পেয়েছে ইমরান খানের দল। তবে কেন্দ্রে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির (পিটিআই) সমর্থিত প্রার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও সরকার গঠনের মতো অবস্থানে নেই। পাঞ্জাব প্রদেশে নওয়াজ শরিফের দলের চেয়ে মাত্র একটি আসন কম পেয়েও একটু পিছিয়ে আছেন দলটির প্রার্থীরা। এই অবস্থায় সরকার গঠন নয়, বিরোধী দলেই বসবে পিটিআই।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিটিআই নেতা ব্যারিস্টার আলী সাইফ বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইমরান খানের নির্দেশে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা আলোচনার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থাৎ পিটিআই কেন্দ্র ও পাঞ্জাবে সরকার গঠন নয়, বিরোধী দলে বসবে।
ইসলামাবাদে কওমি ওয়াতান পার্টির নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান ব্যারিস্টার আলী সাইফ। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা বিরোধী দলে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা যদি ভোট অনুযায়ী আসন পেতাম এবং ফল পরিবর্তন না করা হতো, তাহলে হয়তো আজ আমরা ১৮০টি আসন নিয়ে কেন্দ্রে সরকার গঠন করতাম। ফরম-৪৫ প্রমাণ করে যে, আমাদের প্রার্থীরা জিতেছে।’
এদিকে, রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অংশ হিসেবে ইমরান খানের দল পিটিআইয়ে প্রতিনিধিরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছেন। গতকাল শুক্রবার তাঁরা জামায়াত-ই-ইসলামির (জেআই) নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এই বৈঠকে ভোট ডাকাতির অভিযোগে দুই দলই একসঙ্গে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। আগামীকাল শনিবার দেশজুড়ে পিটিআইয়ের বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও থাকবে জামায়াত।
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দেখা করা পিটিআই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার আসাদ কায়সার। বৈঠকের পর গণমাধ্যমকে তিনি জানান, উদ্ভূত পরিস্থিতির মধ্যে দুই দলের একটাই এজেন্ডা। আর তা হলো ‘ভোট ডাকাতির’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। কায়সার দাবি করেন, গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে যে মাত্রার কারচুপির অভিযোগ উঠেছে, তা নজিরবিহীন। এ অবস্থায় যে দলগুলো এই কারচুপির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদের সম্মিলিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।
পিটিআই নেতা বলেন, ‘এই কারচুপির বিরুদ্ধে যারা আওয়াজ তুলেছে, আমরা তাদের সঙ্গে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা একসঙ্গে বসে পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে ভাবব। সিদ্ধান্ত বন্ধ ঘরে হবে না। দেশ অস্থিতিশীলতার দিকে যাচ্ছে এবং আমরা আইনি লড়াইও করব।’
এ সময় শনিবারের দেশব্যাপী বিক্ষোভে জনগণকে শান্তিপূর্ণভাবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান আসাদ কায়সার। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকারের ওপর জোর দিয়ে তিনি আশ্বাস দেন, কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
বৈঠকের পর জামায়াত নেতা লিয়াকত বালুচ বক্তব্য দেন। পিটিআই প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনী ফলাফলের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থানকে তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন। এর আগে দলটি নির্বাচনের পরদিনই ভোট ডাকাতির অভিযোগ তুলেছিল। পিটিআইয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর পাকিস্তানের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগও দাবি করেছেন বালুচ।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমরা সব দিক নিয়ে আলোচনা করেছি এবং পাকিস্তানের নির্বাচন যাতে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত হয়, তা নিশ্চিত করা রাজনৈতিক শক্তির দায়িত্ব। জামায়াত-ই-ইসলামী তার নীতি ও কৌশল স্পষ্ট করেছে।’
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৩৬ মিনিট আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে