অবকাশে গিয়ে প্রেম সাধারণত রোমান্টিক সিনেমা বা গল্পের বিষয়বস্তু হলেও ১৮ বছরের মার্কাসের জন্য এটি এক বছরের কারাদণ্ডের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রোববার সিএনএন জানিয়েছে, লন্ডনের কনস্ট্রাকশন অ্যাপ্রেন্টিস মার্কাস ফাকানা গত সেপ্টেম্বরে পরিবারের সঙ্গে দুবাই ভ্রমণে গিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি একটি হোটেলে এক ব্রিটিশ কিশোরীর সঙ্গে দেখা করেন। পরে তাদের মধ্যে একটি রোমান্টিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কটি যৌনতায়ও গড়ায়।
দুবাইয়ের এই প্রেম লন্ডনে চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন তারা। তবে মেয়েটি যুক্তরাজ্যে ফিরে যাওয়ার পর তার মা বিষয়টি জানতে পেরে দুবাই পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। এই অভিযোগের সূত্র ধরে মার্কাসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে মার্কাস বলেন, ‘আমাকে হোটেল থেকে কোনো কারণ না জানিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কারও সঙ্গে যোগাযোগের অনুমতি দেওয়া হয়নি, এমনকি আমার বাবা-মায়ের সঙ্গেও নয়। সবকিছু আরবিতে ছিল এবং আমি জানতাম না কখন মুক্তি পাব।’
জানা গেছে, দুবাইয়ে যৌন সম্পর্কের জন্য ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর। ফলে মেয়েটি তখন আইনত নাবালিকা ছিল। মার্কাস বলেন, ‘আমি কোনো আইন ভাঙার উদ্দেশ্যে এটি করিনি। আমি জানতাম তার ১৮ বছর হতে আরও এক মাস বাকি আছে।’
মার্কাস তার এক বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে দুবাইয়ের প্রধানমন্ত্রী ও শাসকের কাছে আবেদন করেছেন। তিনি দোষ স্বীকার করে বলেছেন, ‘আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমি চাই আমার পরিবারকে নিয়ে ক্রিসমাস কাটাতে।’
আধুনিক ও উদার পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে দুবাই। কিন্তু এর কঠোর আইনি ব্যবস্থা অনেক সময় পর্যটকদের বিপদের কারণ হতে পারে। কারণ নাগরিক ও পর্যটকদের সুরক্ষার জন্য দুবাইয়ের আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হয়।
মার্কাসের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আইনি জটিলতার কারণে অনেক পর্যটকই দুবাইয়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়েন। উদাহরণস্বরূপ—এক আইরিশ নারীকে আত্মহত্যার চেষ্টার জন্য ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া, এক আইরিশ ব্যক্তি একটি ‘হুমকিমূলক ইমোজি’ পাঠানোর জন্য তিন মাস ধরে আটক ছিলেন।
এদিকে চার মাস আগেই মার্কাসের পরিবার দুবাই থেকে যুক্তরাজ্যে ফিরে গিয়েছিল। তাই মার্কাস এখন দুবাইয়ে একা অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, ‘চার মাস ধরে এখানে আছি। পরিবার ছাড়া সময় কাটানো মানসিকভাবে কষ্টকর।’
মার্কাস ও তার আইনজীবীরা এখন সাজা কমানোর চেষ্টা করছেন। তারা আশা করছেন, কারাদণ্ডের বদলে মার্কাসকে জরিমানা ও দেশ থেকে বহিষ্কারের শাস্তি দেওয়া হবে।
অবকাশে গিয়ে প্রেম সাধারণত রোমান্টিক সিনেমা বা গল্পের বিষয়বস্তু হলেও ১৮ বছরের মার্কাসের জন্য এটি এক বছরের কারাদণ্ডের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রোববার সিএনএন জানিয়েছে, লন্ডনের কনস্ট্রাকশন অ্যাপ্রেন্টিস মার্কাস ফাকানা গত সেপ্টেম্বরে পরিবারের সঙ্গে দুবাই ভ্রমণে গিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি একটি হোটেলে এক ব্রিটিশ কিশোরীর সঙ্গে দেখা করেন। পরে তাদের মধ্যে একটি রোমান্টিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কটি যৌনতায়ও গড়ায়।
দুবাইয়ের এই প্রেম লন্ডনে চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন তারা। তবে মেয়েটি যুক্তরাজ্যে ফিরে যাওয়ার পর তার মা বিষয়টি জানতে পেরে দুবাই পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। এই অভিযোগের সূত্র ধরে মার্কাসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে মার্কাস বলেন, ‘আমাকে হোটেল থেকে কোনো কারণ না জানিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কারও সঙ্গে যোগাযোগের অনুমতি দেওয়া হয়নি, এমনকি আমার বাবা-মায়ের সঙ্গেও নয়। সবকিছু আরবিতে ছিল এবং আমি জানতাম না কখন মুক্তি পাব।’
জানা গেছে, দুবাইয়ে যৌন সম্পর্কের জন্য ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর। ফলে মেয়েটি তখন আইনত নাবালিকা ছিল। মার্কাস বলেন, ‘আমি কোনো আইন ভাঙার উদ্দেশ্যে এটি করিনি। আমি জানতাম তার ১৮ বছর হতে আরও এক মাস বাকি আছে।’
মার্কাস তার এক বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে দুবাইয়ের প্রধানমন্ত্রী ও শাসকের কাছে আবেদন করেছেন। তিনি দোষ স্বীকার করে বলেছেন, ‘আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমি চাই আমার পরিবারকে নিয়ে ক্রিসমাস কাটাতে।’
আধুনিক ও উদার পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে দুবাই। কিন্তু এর কঠোর আইনি ব্যবস্থা অনেক সময় পর্যটকদের বিপদের কারণ হতে পারে। কারণ নাগরিক ও পর্যটকদের সুরক্ষার জন্য দুবাইয়ের আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হয়।
মার্কাসের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আইনি জটিলতার কারণে অনেক পর্যটকই দুবাইয়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়েন। উদাহরণস্বরূপ—এক আইরিশ নারীকে আত্মহত্যার চেষ্টার জন্য ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া, এক আইরিশ ব্যক্তি একটি ‘হুমকিমূলক ইমোজি’ পাঠানোর জন্য তিন মাস ধরে আটক ছিলেন।
এদিকে চার মাস আগেই মার্কাসের পরিবার দুবাই থেকে যুক্তরাজ্যে ফিরে গিয়েছিল। তাই মার্কাস এখন দুবাইয়ে একা অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, ‘চার মাস ধরে এখানে আছি। পরিবার ছাড়া সময় কাটানো মানসিকভাবে কষ্টকর।’
মার্কাস ও তার আইনজীবীরা এখন সাজা কমানোর চেষ্টা করছেন। তারা আশা করছেন, কারাদণ্ডের বদলে মার্কাসকে জরিমানা ও দেশ থেকে বহিষ্কারের শাস্তি দেওয়া হবে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে