হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) মতাদর্শ ভারতজুড়ে সহিংসতা ও ঘৃণা ছড়াচ্ছে। গতকাল সোমবার বিহারে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রার’ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে এক জনসভায় দেওয়া ভাষণে এ মন্তব্য করেছেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছেন, কেন্দ্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সরকার ক্ষমতায় থাকার সময়কালে ভারতের বিভিন্ন ধর্ম ও জাতের লোকেরা নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছেন। ২০২০ সালে বিহার বিধানসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম রাজ্যটিতে সফরে গেলেন রাহুল।
রাহুল গান্ধী এমন এক সময়ে বিহার সফরে গেলেন, যার মাত্র এক দিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁর পুরোনো জোট ‘ইন্ডিয়া’ ছেড়ে ফের বিজেপির জোট এনডিএতে যোগ দিয়েছেন এবং ইন্ডিয়া জোট ও কংগ্রেসের রাজনৈতিক কৌশলকে একহাত নিয়েছেন।
গতকাল সোমবার আসাম থেকে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে রাহুলের ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ বিহারের কিষাণগঞ্জে প্রবেশ করে। সেখানে এক জনসভায় রাহুল গান্ধী বলেন, ‘আরএসএস ও বিজেপির মতাদর্শ দেশে হিংসা ও সহিংসতা ছড়াচ্ছে। তারা (আরএসএস ও বিজেপি) মানুষকে ধর্ম, বর্ণ ও ভাষার নামে নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে উসকে দেয়।’
কংগ্রেসের এই নেতা আরও বলেন, ‘তাঁরা (আরএসএস ও বিজেপি) দেশে এমন পরিবেশ তৈরি করেছে, যেখানে ভাই ভাইয়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জনগণকে একত্রিত করতে কাজ করছি। আমরা নফরতের বাজারে মহব্বতের দোকান খুলতে চাই।’
কংগ্রেস বিধায়ক দলের নেতা শাকিল আহমেদ খান জানিয়েছেন, রাহুল গান্ধী আজ মঙ্গলবার পূর্ণিয়ার পার্শ্ববর্তী জেলা এবং এক দিন পর কাটিহারে আরেকটি বড় সমাবেশে ভাষণ দেবেন। পরে আগামী বৃহস্পতিবার তিনি আরারিয়া জেলা হয়ে ফের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করবেন। কিছুদিন পর আবারও ঝাড়খণ্ড হয়ে বিহারে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন বিহার কংগ্রেস সভাপতি অখিলেশ প্রসাদ সিং।
বিহার রাজ্য কংগ্রেসের নেতাদের মতে, বিহারে ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলগুলোকেও রাহুলের সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) মতাদর্শ ভারতজুড়ে সহিংসতা ও ঘৃণা ছড়াচ্ছে। গতকাল সোমবার বিহারে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রার’ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে এক জনসভায় দেওয়া ভাষণে এ মন্তব্য করেছেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছেন, কেন্দ্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সরকার ক্ষমতায় থাকার সময়কালে ভারতের বিভিন্ন ধর্ম ও জাতের লোকেরা নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছেন। ২০২০ সালে বিহার বিধানসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম রাজ্যটিতে সফরে গেলেন রাহুল।
রাহুল গান্ধী এমন এক সময়ে বিহার সফরে গেলেন, যার মাত্র এক দিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁর পুরোনো জোট ‘ইন্ডিয়া’ ছেড়ে ফের বিজেপির জোট এনডিএতে যোগ দিয়েছেন এবং ইন্ডিয়া জোট ও কংগ্রেসের রাজনৈতিক কৌশলকে একহাত নিয়েছেন।
গতকাল সোমবার আসাম থেকে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে রাহুলের ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ বিহারের কিষাণগঞ্জে প্রবেশ করে। সেখানে এক জনসভায় রাহুল গান্ধী বলেন, ‘আরএসএস ও বিজেপির মতাদর্শ দেশে হিংসা ও সহিংসতা ছড়াচ্ছে। তারা (আরএসএস ও বিজেপি) মানুষকে ধর্ম, বর্ণ ও ভাষার নামে নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে উসকে দেয়।’
কংগ্রেসের এই নেতা আরও বলেন, ‘তাঁরা (আরএসএস ও বিজেপি) দেশে এমন পরিবেশ তৈরি করেছে, যেখানে ভাই ভাইয়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জনগণকে একত্রিত করতে কাজ করছি। আমরা নফরতের বাজারে মহব্বতের দোকান খুলতে চাই।’
কংগ্রেস বিধায়ক দলের নেতা শাকিল আহমেদ খান জানিয়েছেন, রাহুল গান্ধী আজ মঙ্গলবার পূর্ণিয়ার পার্শ্ববর্তী জেলা এবং এক দিন পর কাটিহারে আরেকটি বড় সমাবেশে ভাষণ দেবেন। পরে আগামী বৃহস্পতিবার তিনি আরারিয়া জেলা হয়ে ফের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করবেন। কিছুদিন পর আবারও ঝাড়খণ্ড হয়ে বিহারে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন বিহার কংগ্রেস সভাপতি অখিলেশ প্রসাদ সিং।
বিহার রাজ্য কংগ্রেসের নেতাদের মতে, বিহারে ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলগুলোকেও রাহুলের সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
৬ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে