দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা এবং সবার জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ লোকসভা নির্বাচনের আগে ছয়টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কারাগারে থাকা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষে তাঁর লেখা চিঠি পড়ে শোনান স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। দিল্লির রামলীলা ময়দানে আজ রোববার আয়োজিত বিরোধী রাজনৈতিক জোট ইন্ডিয়ার একটি বিশাল সমাবেশে প্রতিশ্রুতিগুলো বলা হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। ‘লোকতন্ত্র বাঁচাও’ বা ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ নামের এই সমাবেশে রাহুল গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং ফারুক আবদুল্লাহসহ অন্য বিরোধী নেতারা একত্রিত হয়েছেন। সমাবেশে কেজরিওয়ালের দেওয়া প্রধান ছয় নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হচ্ছে—
১. সারা দেশে ২৪ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা।
২. দরিদ্রদের জন্য বিনা মূল্যে বিদ্যুৎ।
৩. প্রতিটি গ্রাম ও পাড়ায় মানসম্মত সরকারি বিদ্যালয় নির্মাণ।
৪. প্রতিটি গ্রাম ও পাড়ায়-মহল্লা ক্লিনিক স্থাপন।
৫. স্বামীনাথন কমিশনের রিপোর্ট অনুসারে কৃষকদের ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা এবং
৬. দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া।
অরবিন্দ কেজরিওয়ালের চিঠি পড়ে শোনান তাঁর স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। চিঠিতে লেখা ছিল—
‘আমার প্রিয় ভারতীয়রা, আপনারা সবাই দয়া করে আপনাদের এই ছেলের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আমি ভোট চাইছি না। আমি নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য কাউকে পরাজিত করার কথা বলছি না। আমি ভারতকে একটি নতুন ভারত করার কথা বলছি। আমাদের দেশের সব আছে। আমি এখন জেলে। এখানে আমি ভাবার অনেক সময় পাই। আমি ভারতমাতার কথা ভাবি। যখন মানুষ ভালো শিক্ষা পায় না, সঠিক চিকিৎসা পায় না, বিদ্যুৎ চলে যায়, রাস্তাঘাট ভেঙে যায়—তখন কষ্ট পায় ভারতমাতা।’
দিল্লির পূর্ববর্তী আবগারি নীতির সঙ্গে যুক্ত একটি মানি লন্ডারিং মামলায় এখন কারাবন্দী দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তাই পৌঁছে দেন তাঁর স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। তিনি ঘোষণা দেন, ‘ভারতমাতা বেদনায় কাতর, এই অত্যাচার চলবে না।’
সমাবেশে উপস্থিত বেশ কয়েকজন উল্লেখযোগ্য বিরোধী নেতাদের মধ্যে ছিলেন—এনসিপির শরদ পাওয়ার, শিবসেনার (ইউবিটি) প্রতিনিধিত্বকারী উদ্ধব ঠাকরে, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব, সিপিআই (এম)-এর সীতারাম ইয়েচুরি, সিপিআইর ডি রাজা, পিডিপির মেহবুবা মুফতি এবং ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সরেন।
দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা এবং সবার জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ লোকসভা নির্বাচনের আগে ছয়টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কারাগারে থাকা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষে তাঁর লেখা চিঠি পড়ে শোনান স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। দিল্লির রামলীলা ময়দানে আজ রোববার আয়োজিত বিরোধী রাজনৈতিক জোট ইন্ডিয়ার একটি বিশাল সমাবেশে প্রতিশ্রুতিগুলো বলা হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। ‘লোকতন্ত্র বাঁচাও’ বা ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ নামের এই সমাবেশে রাহুল গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং ফারুক আবদুল্লাহসহ অন্য বিরোধী নেতারা একত্রিত হয়েছেন। সমাবেশে কেজরিওয়ালের দেওয়া প্রধান ছয় নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হচ্ছে—
১. সারা দেশে ২৪ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা।
২. দরিদ্রদের জন্য বিনা মূল্যে বিদ্যুৎ।
৩. প্রতিটি গ্রাম ও পাড়ায় মানসম্মত সরকারি বিদ্যালয় নির্মাণ।
৪. প্রতিটি গ্রাম ও পাড়ায়-মহল্লা ক্লিনিক স্থাপন।
৫. স্বামীনাথন কমিশনের রিপোর্ট অনুসারে কৃষকদের ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা এবং
৬. দিল্লিকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া।
অরবিন্দ কেজরিওয়ালের চিঠি পড়ে শোনান তাঁর স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। চিঠিতে লেখা ছিল—
‘আমার প্রিয় ভারতীয়রা, আপনারা সবাই দয়া করে আপনাদের এই ছেলের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আমি ভোট চাইছি না। আমি নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য কাউকে পরাজিত করার কথা বলছি না। আমি ভারতকে একটি নতুন ভারত করার কথা বলছি। আমাদের দেশের সব আছে। আমি এখন জেলে। এখানে আমি ভাবার অনেক সময় পাই। আমি ভারতমাতার কথা ভাবি। যখন মানুষ ভালো শিক্ষা পায় না, সঠিক চিকিৎসা পায় না, বিদ্যুৎ চলে যায়, রাস্তাঘাট ভেঙে যায়—তখন কষ্ট পায় ভারতমাতা।’
দিল্লির পূর্ববর্তী আবগারি নীতির সঙ্গে যুক্ত একটি মানি লন্ডারিং মামলায় এখন কারাবন্দী দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তাই পৌঁছে দেন তাঁর স্ত্রী সুনিতা কেজরিওয়াল। তিনি ঘোষণা দেন, ‘ভারতমাতা বেদনায় কাতর, এই অত্যাচার চলবে না।’
সমাবেশে উপস্থিত বেশ কয়েকজন উল্লেখযোগ্য বিরোধী নেতাদের মধ্যে ছিলেন—এনসিপির শরদ পাওয়ার, শিবসেনার (ইউবিটি) প্রতিনিধিত্বকারী উদ্ধব ঠাকরে, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব, সিপিআই (এম)-এর সীতারাম ইয়েচুরি, সিপিআইর ডি রাজা, পিডিপির মেহবুবা মুফতি এবং ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সরেন।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৫ ঘণ্টা আগে