কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্ট আজ বৃহস্পতিবার একটি যুগান্তকারী রায়ে বলেছে, বিশেষ আদালত বিবেচনা করার পরে ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি) এবং এর কর্মকর্তারা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৯ ধারার অধীনে অর্থ পাচারের অভিযোগে কোনো অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে পারে না।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অজয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভূয়ানের বেঞ্চ যোগ করেছে যে, ইডি যদি এই ধরনের অভিযুক্তকে হেফাজতে রাখতে চায়, তাহলে বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে।
আইনে ধারা ৪৪-এর অধীনে একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ ধারা ৪-এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে, ইডি এবং ইডির কর্মকর্তারা অভিযোগে অভিযুক্ত হিসাবে দেখানো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার জন্য ১৯ ধারার অধীনে ক্ষমতা প্রয়োগ করার ক্ষমতাহীন।
একই অপরাধের আরও তদন্ত পরিচালনার জন্য সমন জারির পরে হাজির হওয়া অভিযুক্তের হেফাজত ইডি যদি চায় তাহলে বিশেষ আদালত আবেদন করে ইডিকে অভিযুক্তের হেফাজত চাইতে হবে।
অভিযুক্তের শুনানি শেষে বিশেষ আদালতকে সংক্ষিপ্ত কারণ রেকর্ড করে আবেদনের ওপর আদেশ দিতে হবে। আবেদনের শুনানির সময়, আদালত কেবল তখনই হেফাজতের অনুমতি দিতে পারে যদি আদালত এ বিষয়ে সন্তুষ্ট হয় যে হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করার প্রয়োজন রয়েছে।
যদিও অভিযুক্তকে ১৯ ধারার অধীনে গ্রেপ্তার করা না হয়। এদিন আদালত লাইভ ল বেঞ্চকে উদ্ধৃত করে এ কথা বলেছে।
একবার পিএমএলএর ধারা ৪৪ (১) (বি)-এর অধীনে একটি অভিযোগ দায়ের করা হলে এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ২০০ থেকে ২০৫ ধারা দ্বারা পরিচালিত হবে। এই বিধানগুলোর কোনটিই পিএম এল এ এর সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ নয়।
অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত যদি অভিযুক্তকে ইডি গ্রেপ্তার না করে তবে বিশেষ আদালত অভিযোগটি আমলে নেওয়ার সময় একটি স্বাভাবিক নিয়ম হিসেবে অভিযুক্তকে সমন জারি করতে হবে, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নয়।
অভিযুক্ত যদি সমন অনুসারে বিশেষ আদালতে হাজির হয়, তাহলে তাঁকে হেফাজতে রাখা যাবে না। তাই আসামিদের জামিনের আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
ধারা ৪৪-এর অধীনে বন্ড গ্রহণের আদেশটি জামিন মঞ্জুর করার পরিমাণ নয় এবং তাই বন্ড গ্রহণ করার জন্য পিএম এল এ-এর ধারা ৪৫ এর জোড়া শর্ত পূর্ণ করা আবশ্যক নয়।
ভারতের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্ট আজ বৃহস্পতিবার একটি যুগান্তকারী রায়ে বলেছে, বিশেষ আদালত বিবেচনা করার পরে ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি) এবং এর কর্মকর্তারা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৯ ধারার অধীনে অর্থ পাচারের অভিযোগে কোনো অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে পারে না।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অজয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভূয়ানের বেঞ্চ যোগ করেছে যে, ইডি যদি এই ধরনের অভিযুক্তকে হেফাজতে রাখতে চায়, তাহলে বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে।
আইনে ধারা ৪৪-এর অধীনে একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ ধারা ৪-এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে, ইডি এবং ইডির কর্মকর্তারা অভিযোগে অভিযুক্ত হিসাবে দেখানো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার জন্য ১৯ ধারার অধীনে ক্ষমতা প্রয়োগ করার ক্ষমতাহীন।
একই অপরাধের আরও তদন্ত পরিচালনার জন্য সমন জারির পরে হাজির হওয়া অভিযুক্তের হেফাজত ইডি যদি চায় তাহলে বিশেষ আদালত আবেদন করে ইডিকে অভিযুক্তের হেফাজত চাইতে হবে।
অভিযুক্তের শুনানি শেষে বিশেষ আদালতকে সংক্ষিপ্ত কারণ রেকর্ড করে আবেদনের ওপর আদেশ দিতে হবে। আবেদনের শুনানির সময়, আদালত কেবল তখনই হেফাজতের অনুমতি দিতে পারে যদি আদালত এ বিষয়ে সন্তুষ্ট হয় যে হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করার প্রয়োজন রয়েছে।
যদিও অভিযুক্তকে ১৯ ধারার অধীনে গ্রেপ্তার করা না হয়। এদিন আদালত লাইভ ল বেঞ্চকে উদ্ধৃত করে এ কথা বলেছে।
একবার পিএমএলএর ধারা ৪৪ (১) (বি)-এর অধীনে একটি অভিযোগ দায়ের করা হলে এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ২০০ থেকে ২০৫ ধারা দ্বারা পরিচালিত হবে। এই বিধানগুলোর কোনটিই পিএম এল এ এর সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ নয়।
অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত যদি অভিযুক্তকে ইডি গ্রেপ্তার না করে তবে বিশেষ আদালত অভিযোগটি আমলে নেওয়ার সময় একটি স্বাভাবিক নিয়ম হিসেবে অভিযুক্তকে সমন জারি করতে হবে, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নয়।
অভিযুক্ত যদি সমন অনুসারে বিশেষ আদালতে হাজির হয়, তাহলে তাঁকে হেফাজতে রাখা যাবে না। তাই আসামিদের জামিনের আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
ধারা ৪৪-এর অধীনে বন্ড গ্রহণের আদেশটি জামিন মঞ্জুর করার পরিমাণ নয় এবং তাই বন্ড গ্রহণ করার জন্য পিএম এল এ-এর ধারা ৪৫ এর জোড়া শর্ত পূর্ণ করা আবশ্যক নয়।
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং এই কর্মসূচি পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পারমাণবিক সংস্থা প্রধান মোহাম্মদ ইসলামি। ইরানের আধা-সরকারি সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
১০ মিনিট আগেইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
৩২ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১ ঘণ্টা আগেএরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
১ ঘণ্টা আগে