প্রতিনিধি, কলকাতা
ভারতের আসাম ও মিজোরাম সীমান্ত সংঘর্ষে ৬ পুলিশ কর্মী-সহ ৭ জনের মৃত্যুর পরও এলাকায় উত্তেজনা কমেনি। পরিস্থিতি সামাল দিতে নিয়োগ করা হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনী।
গত সোমবার ভারতের আসাম ও মিজোরাম রাজ্যের পুলিশ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে আজ বুধবারও উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরাম থাঙ্গার অভিযোগ, রাজ্যের মানুষকে ভাতে মারার চেষ্টা করছে আসাম।
পাহাড়ি রাজ্য মিজোরাম ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জন্য আসামের ওপর নির্ভরশীল। আসামের সাধারণ মানুষ সড়ক ও রেল পথ অবরোধ করায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষের অভাব দেখা দিয়েছে।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার অভিযোগ, সীমান্তে হিংসার জন্য মাদক ও গরুব পাচারকারীরাই দায়ী। সেইসঙ্গে থেকে তিনি মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক দুই রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের নিয়ে ইতিমধ্যেই বৈঠক করেছে। দুই রাজ্যকেই স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে সীমান্তে।
এদিকে, কংগ্রেস এই ঘটনার পিছনে চীনের যোগ থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। কারণ গত বছর মিজোরামে নাগরিকত্ব সংশোধন আইন বিরোধী মিছিলে বিক্ষোভকারীরা শ্লোগান তোলেন, বাই বাই ইন্ডিয়া, হ্যালো চায়না!
কংগ্রেস নেতা পার্থরঞ্জন চক্রবর্তীর অভিযোগ, 'আসাম ও কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতার কারণেই সীমান্তে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। মানুষের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ বিজেপি মানুষের নজর ঘোরাতেই উত্তেজনার সৃষ্টি করছে'।
আসামের নাগরিক অধিকার সুরক্ষা সমন্বয় সমিতির কো-চেয়ারম্যান সাধন পুরকায়স্থের অভিযোগ, 'বাঙালি অধ্যুষিত বরাক উপত্যকার বাঙালিদের নিরাপত্তা নেই আসামে। মিজোরা এসে নিরীহ বাঙালিদের ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে'।
এদিকে, মিজোরামের এমপি ভানলালভেনা দিল্লিতে সাংবাদিকদের কাছে মন্তব্য করেন, 'ওদের ভাগ্য ভালো, বাকিরা প্রাণে বেঁচে গিয়েছে। ফের এলে কাউকে বেঁচে ফিরতে দেবোনা।' ফলে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
আসাম পুলিশের ডিজি জিপি সিং জানিয়েছেন, তাঁরা এমপির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছেন। রাজ্য পুলিশের একটি দল দিল্লি গিয়েছে। এমপি-র বক্তব্য ষরযন্ত্রমূলক কিনা সেটা তাঁরা তদন্ত করে দেখবেন।
এছাড়াও আসাম পুলিশের তরফে সেদিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছে ভিডিও ফুটেজ চাওয়া হয়েছে। মিজো পুলিশ-সহ ঘাতকদের খুঁজে বার করতে চান আসাম পুলিশের কর্তারা। ভিডিও ফুটেজের জন্য ৫ লাখ রুপি পুরস্কারও ঘোষিত হয়েছে।
ভারতের আসাম ও মিজোরাম সীমান্ত সংঘর্ষে ৬ পুলিশ কর্মী-সহ ৭ জনের মৃত্যুর পরও এলাকায় উত্তেজনা কমেনি। পরিস্থিতি সামাল দিতে নিয়োগ করা হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনী।
গত সোমবার ভারতের আসাম ও মিজোরাম রাজ্যের পুলিশ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে আজ বুধবারও উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরাম থাঙ্গার অভিযোগ, রাজ্যের মানুষকে ভাতে মারার চেষ্টা করছে আসাম।
পাহাড়ি রাজ্য মিজোরাম ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জন্য আসামের ওপর নির্ভরশীল। আসামের সাধারণ মানুষ সড়ক ও রেল পথ অবরোধ করায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষের অভাব দেখা দিয়েছে।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার অভিযোগ, সীমান্তে হিংসার জন্য মাদক ও গরুব পাচারকারীরাই দায়ী। সেইসঙ্গে থেকে তিনি মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক দুই রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের নিয়ে ইতিমধ্যেই বৈঠক করেছে। দুই রাজ্যকেই স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে সীমান্তে।
এদিকে, কংগ্রেস এই ঘটনার পিছনে চীনের যোগ থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। কারণ গত বছর মিজোরামে নাগরিকত্ব সংশোধন আইন বিরোধী মিছিলে বিক্ষোভকারীরা শ্লোগান তোলেন, বাই বাই ইন্ডিয়া, হ্যালো চায়না!
কংগ্রেস নেতা পার্থরঞ্জন চক্রবর্তীর অভিযোগ, 'আসাম ও কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতার কারণেই সীমান্তে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। মানুষের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ বিজেপি মানুষের নজর ঘোরাতেই উত্তেজনার সৃষ্টি করছে'।
আসামের নাগরিক অধিকার সুরক্ষা সমন্বয় সমিতির কো-চেয়ারম্যান সাধন পুরকায়স্থের অভিযোগ, 'বাঙালি অধ্যুষিত বরাক উপত্যকার বাঙালিদের নিরাপত্তা নেই আসামে। মিজোরা এসে নিরীহ বাঙালিদের ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে'।
এদিকে, মিজোরামের এমপি ভানলালভেনা দিল্লিতে সাংবাদিকদের কাছে মন্তব্য করেন, 'ওদের ভাগ্য ভালো, বাকিরা প্রাণে বেঁচে গিয়েছে। ফের এলে কাউকে বেঁচে ফিরতে দেবোনা।' ফলে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
আসাম পুলিশের ডিজি জিপি সিং জানিয়েছেন, তাঁরা এমপির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছেন। রাজ্য পুলিশের একটি দল দিল্লি গিয়েছে। এমপি-র বক্তব্য ষরযন্ত্রমূলক কিনা সেটা তাঁরা তদন্ত করে দেখবেন।
এছাড়াও আসাম পুলিশের তরফে সেদিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছে ভিডিও ফুটেজ চাওয়া হয়েছে। মিজো পুলিশ-সহ ঘাতকদের খুঁজে বার করতে চান আসাম পুলিশের কর্তারা। ভিডিও ফুটেজের জন্য ৫ লাখ রুপি পুরস্কারও ঘোষিত হয়েছে।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৪ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে