দীর্ঘ নির্বাচন প্রক্রিয়ার পর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ভারতের নির্বাচনের ভোট গণনা। সকাল থেকে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন ‘এনডিএ’ জোট এগিয়ে। তবে একেবারে পিছিয়েও নেই ‘ইন্ডিয়া’ জোট। লড়াই করে যাচ্ছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ‘ইন্ডিয়া’। যদিও বুথফেরত জরিপে ছিল ভিন্ন কথা।
বুথফেরত জরিপে ‘এনডিএ’কে ৪০০ আসনের কাছাকাছি রাখা হয়েছিল। অন্যদিকে ‘ইন্ডিয়া’কে ১৫০-১৬১ আসনে দেখছিল অনেকে। তবে বুথফেরত জরিপ ভুল প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। হিন্দুস্তান টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত (২টা ৪৫ মিনিট) পর্যন্ত ‘এনডিএ’ এগিয়ে ২৮৬ আসনে, অন্যদিকে ‘ইন্ডিয়া’ এগিয়ে ২৩৬ আসনে।
সকালের পরিস্থিতির অনেকটা ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে। কে জিতবে, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ভোট গণনার শেষ অবধি পর্যন্ত।
উত্তর প্রদেশে এখনো এগিয়ে ‘ইন্ডিয়া’ জোট। ভারতের রাজনীতিতে একটি কথা আছে, ‘উত্তর প্রদেশ যার, দিল্লির মসনদ তারই’। এখানে ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে রয়েছে ৪২ আসনে। উত্তর প্রদেশকে এখন বিজেপি’র ঘাঁটিও বলা হয়। সেখানে এমন পরিস্থিতি হবে তা কেউ ধারণা করেনি।
একমাত্র অন্ধ্র প্রদেশ ছাড়া বিজেপি ও তার শরিকেরা ততটা ভালো ফল করতে পারেনি অন্য পাঁচ ‘ব্যাটেল গ্রাউন্ড’ প্রদেশে। কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, বিহার, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গে আশানুরূপ ফল আসেনি বিজেপির।
এদিকে, বুথফেরত জরিপে বিজেপির জয়ের খবর দেওয়ার পর শেয়ারবাজার চাঙা হলেও ভোট গণনা শুরু হতেই পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে সেনসেক্সের সূচক ৬০০০ পয়েন্ট কমেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
সোমবার শেয়ারবাজার উঠেছিল নজিরবিহীনভাবে। ৭৬ হাজারের ঘরে শেষ করেছিল দৌড়। নিফটিও নজির গড়ে ২৩ হাজারে পা রেখেছিল। উঠেছে ৭৩৩। দুই সূচকই তিন বছরের মধ্যে এক দিনে সব থেকে বেশি উত্থান দেখেছে। শেয়ারবাজারে অর্থলগ্নিকারীরা ঘরে তুলেছেন ১৪ লাখ কোটি টাকার শেয়ার সম্পদ।
লোকসভা নির্বাচন সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
দীর্ঘ নির্বাচন প্রক্রিয়ার পর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ভারতের নির্বাচনের ভোট গণনা। সকাল থেকে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন ‘এনডিএ’ জোট এগিয়ে। তবে একেবারে পিছিয়েও নেই ‘ইন্ডিয়া’ জোট। লড়াই করে যাচ্ছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ‘ইন্ডিয়া’। যদিও বুথফেরত জরিপে ছিল ভিন্ন কথা।
বুথফেরত জরিপে ‘এনডিএ’কে ৪০০ আসনের কাছাকাছি রাখা হয়েছিল। অন্যদিকে ‘ইন্ডিয়া’কে ১৫০-১৬১ আসনে দেখছিল অনেকে। তবে বুথফেরত জরিপ ভুল প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। হিন্দুস্তান টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত (২টা ৪৫ মিনিট) পর্যন্ত ‘এনডিএ’ এগিয়ে ২৮৬ আসনে, অন্যদিকে ‘ইন্ডিয়া’ এগিয়ে ২৩৬ আসনে।
সকালের পরিস্থিতির অনেকটা ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে। কে জিতবে, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ভোট গণনার শেষ অবধি পর্যন্ত।
উত্তর প্রদেশে এখনো এগিয়ে ‘ইন্ডিয়া’ জোট। ভারতের রাজনীতিতে একটি কথা আছে, ‘উত্তর প্রদেশ যার, দিল্লির মসনদ তারই’। এখানে ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে রয়েছে ৪২ আসনে। উত্তর প্রদেশকে এখন বিজেপি’র ঘাঁটিও বলা হয়। সেখানে এমন পরিস্থিতি হবে তা কেউ ধারণা করেনি।
একমাত্র অন্ধ্র প্রদেশ ছাড়া বিজেপি ও তার শরিকেরা ততটা ভালো ফল করতে পারেনি অন্য পাঁচ ‘ব্যাটেল গ্রাউন্ড’ প্রদেশে। কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, বিহার, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গে আশানুরূপ ফল আসেনি বিজেপির।
এদিকে, বুথফেরত জরিপে বিজেপির জয়ের খবর দেওয়ার পর শেয়ারবাজার চাঙা হলেও ভোট গণনা শুরু হতেই পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে সেনসেক্সের সূচক ৬০০০ পয়েন্ট কমেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
সোমবার শেয়ারবাজার উঠেছিল নজিরবিহীনভাবে। ৭৬ হাজারের ঘরে শেষ করেছিল দৌড়। নিফটিও নজির গড়ে ২৩ হাজারে পা রেখেছিল। উঠেছে ৭৩৩। দুই সূচকই তিন বছরের মধ্যে এক দিনে সব থেকে বেশি উত্থান দেখেছে। শেয়ারবাজারে অর্থলগ্নিকারীরা ঘরে তুলেছেন ১৪ লাখ কোটি টাকার শেয়ার সম্পদ।
লোকসভা নির্বাচন সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
৩৩ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে