মস্কো কখনো ভারতের স্বার্থে আঘাত করেনি বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। জার্মান দৈনিক হ্যান্ডেসব্লাটকে চলতি সপ্তাহে তিনি বলেছেন, ‘ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই একটি স্থিতিশীল ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। মস্কো কখনো আমাদের স্বার্থে আঘাত করেনি।’
ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধের মধ্যেই এমন মন্তব্য করলেন জয়শঙ্কর। যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব যুদ্ধ বন্ধের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, সব সময় অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে একটি সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের ইতিহাসের দিকে লক্ষ্য রাখলে দেখা যায়, রাশিয়া কখনোই আমাদের স্বার্থে আঘাত করেনি। আমাদের সব সময় একটি স্থিতিশীল ও অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আর আমাদের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্কটি আমাদের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেন পুতিন। এরপর থেকে পাশ্চাত্যের একাধিক দেশ রাশিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে শুরু করে। আর সেই সময় থেকেই ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে কোথাও ফাটল ধরছে কি না, সম্পর্ক কেমন রয়েছে সেদিকে নজর ছিল আন্তর্জাতিক মহলের। তবে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে তেমন কোনো চিড় ধরেনি বলেই জানালেন জয়শঙ্কর।
জার্মানির মিউনিখে সফররত ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সেখানকার দৈনিক হ্যান্ডেসব্লাটের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেছেন। ওই সাক্ষাৎকার থেকে জানা গেছে, সামগ্রিক পরিস্থিতির পরেও ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই তেল কিনেছে। পাশ্চাত্যের একাধিক দেশ যখন রাশিয়ার ওপর চাপ তৈরি করেছে, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছিল তখনো দিল্লি বরাবরের মতোই মস্কোর কাছ থেকে তেল কিনেছে।
তিনি জার্মান দৈনিককে জানিয়েছেন, যদি রাশিয়া থেকে কেউ তেল না কেনে, যদি সকলেই অন্য দেশ থেকে তেল কেনে তাহলে তেলের দাম আরও বাড়ত। এ ছাড়া ভারতের পক্ষে মধ্যপ্রাচ্য থেকে চড়া মূল্যে তেল কেনা সম্ভব নয়, তাই তেলের জন্য নয়াদিল্লির কাছে মস্কো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
এদিকে এস জয়শঙ্কর আগে অবশ্য জানিয়েছিলেন যে, ভারত যে পরিমাণ তেল রাশিয়ার কাছ থেকে কেনে সেটা খুবই কম। ইউরোপিয়ান দেশগুলো যে পরিমাণ তেল রাশিয়ার কাছ থেকে কিনত, তার তুলনায় ভারতের কেনা তেলের পরিমাণ বেশ কম।
ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই ভালো সম্পর্ক। বহু ঘটনাপ্রবাহের মধ্যেও দেখা যায় ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্কে সেভাবে চিড় ধরে না। তবে এটা আজকের সম্পর্ক নয়। দীর্ঘদিন ধরেই দু দেশের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। এমনটাই মনে করেন অনেকে।
মস্কো কখনো ভারতের স্বার্থে আঘাত করেনি বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। জার্মান দৈনিক হ্যান্ডেসব্লাটকে চলতি সপ্তাহে তিনি বলেছেন, ‘ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই একটি স্থিতিশীল ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। মস্কো কখনো আমাদের স্বার্থে আঘাত করেনি।’
ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধের মধ্যেই এমন মন্তব্য করলেন জয়শঙ্কর। যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব যুদ্ধ বন্ধের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, সব সময় অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে একটি সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের ইতিহাসের দিকে লক্ষ্য রাখলে দেখা যায়, রাশিয়া কখনোই আমাদের স্বার্থে আঘাত করেনি। আমাদের সব সময় একটি স্থিতিশীল ও অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আর আমাদের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্কটি আমাদের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেন পুতিন। এরপর থেকে পাশ্চাত্যের একাধিক দেশ রাশিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে শুরু করে। আর সেই সময় থেকেই ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে কোথাও ফাটল ধরছে কি না, সম্পর্ক কেমন রয়েছে সেদিকে নজর ছিল আন্তর্জাতিক মহলের। তবে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কে তেমন কোনো চিড় ধরেনি বলেই জানালেন জয়শঙ্কর।
জার্মানির মিউনিখে সফররত ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সেখানকার দৈনিক হ্যান্ডেসব্লাটের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেছেন। ওই সাক্ষাৎকার থেকে জানা গেছে, সামগ্রিক পরিস্থিতির পরেও ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই তেল কিনেছে। পাশ্চাত্যের একাধিক দেশ যখন রাশিয়ার ওপর চাপ তৈরি করেছে, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছিল তখনো দিল্লি বরাবরের মতোই মস্কোর কাছ থেকে তেল কিনেছে।
তিনি জার্মান দৈনিককে জানিয়েছেন, যদি রাশিয়া থেকে কেউ তেল না কেনে, যদি সকলেই অন্য দেশ থেকে তেল কেনে তাহলে তেলের দাম আরও বাড়ত। এ ছাড়া ভারতের পক্ষে মধ্যপ্রাচ্য থেকে চড়া মূল্যে তেল কেনা সম্ভব নয়, তাই তেলের জন্য নয়াদিল্লির কাছে মস্কো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
এদিকে এস জয়শঙ্কর আগে অবশ্য জানিয়েছিলেন যে, ভারত যে পরিমাণ তেল রাশিয়ার কাছ থেকে কেনে সেটা খুবই কম। ইউরোপিয়ান দেশগুলো যে পরিমাণ তেল রাশিয়ার কাছ থেকে কিনত, তার তুলনায় ভারতের কেনা তেলের পরিমাণ বেশ কম।
ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই ভালো সম্পর্ক। বহু ঘটনাপ্রবাহের মধ্যেও দেখা যায় ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্কে সেভাবে চিড় ধরে না। তবে এটা আজকের সম্পর্ক নয়। দীর্ঘদিন ধরেই দু দেশের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। এমনটাই মনে করেন অনেকে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বয়কটের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ড্যানিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বয়কট করছেন।
১৭ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৪৩ মিনিট আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে