ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের জোশিমঠ শহরে একসঙ্গে পাঁচ শতাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। উদ্ধার ও পুনর্বাসনের দাবিতে আন্দোলন করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস।
জেলা কর্মকর্তারা বলছেন, ধীরে ধীরে মাটি সরে যাওয়ায় বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। মাটি ধীরে ধীরে দেবে যাচ্ছে।
ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি যে শুধু সাম্প্রতিক সময়েই দেখা দিয়েছে এমনটি নয়। এর আগে ১৯৭৬ সালে জোশিমঠ শহরের ভূমি ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছিল সরকারি কমিটি। সেই সময়েও বাসিন্দারা বাড়িতে ফাটলের অভিযোগ তুলেছিলেন। তখন ওই অঞ্চলে ভারী নির্মাণকাজের বিরুদ্ধে সতর্কও করা হয়। কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণকাজ কমার পরিবর্তে বেড়েছে বহুগুণ। হিমালয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় পরিবেশগতভাবেই এখানকার মাটি বেশ দুর্বল।
ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গতকাল হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভের মুখে রাস্তা প্রশস্তকরণসহ কয়েকটি নির্মাণ প্রকল্পের কাজ স্থগিত ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি পর্যালোচনা করতে আজ শুক্রবার বৈঠকে বসছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। এরই মধ্যে কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নির্মাণকাজ ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকায় এই অঞ্চলের পরিবেশগত ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে এখানে ভূমিকম্প ও ভূমিধসের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।
এর আগে গত অক্টোবরে বিবিসির এক সাংবাদিক জোশিমঠ শহর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানকার বাসিন্দারা তখন বিবিসিকে বলেন, ‘বৃষ্টি শুরু হলেই আমরা ভয়ে থাকি। আমরা বাড়ি ছেড়ে চলে যাই।’
উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আর কয়েক দিনের মধ্যেই আমি জোশিমঠে যাব। উদ্যোগ নেব যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায়। সব রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেওয়া হবে। আমি এ বিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি।’
পুরসভার চেয়ারম্যান সৈলেন্দ্র পাওয়ার বলেন, ‘জোশিমঠের ৫৬১টি বাড়িতে ফাটল ধরেছে, পাশাপাশি সিংধর ও মারওয়াড়ি অঞ্চলের বাড়িগুলোতেও ফাটল ধরতে শুরু করেছে। বদ্রিনাথ জাতীয় সড়কের কাছে সিংধর জৈন এলাকা ও বন বিভাগের চেকপোস্টের কাছে জেপি কোম্পানি গেট অঞ্চলে ক্রমাগত ফাটল বাড়ছে।’
ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের জোশিমঠ শহরে একসঙ্গে পাঁচ শতাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। উদ্ধার ও পুনর্বাসনের দাবিতে আন্দোলন করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস।
জেলা কর্মকর্তারা বলছেন, ধীরে ধীরে মাটি সরে যাওয়ায় বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। মাটি ধীরে ধীরে দেবে যাচ্ছে।
ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এটি যে শুধু সাম্প্রতিক সময়েই দেখা দিয়েছে এমনটি নয়। এর আগে ১৯৭৬ সালে জোশিমঠ শহরের ভূমি ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছিল সরকারি কমিটি। সেই সময়েও বাসিন্দারা বাড়িতে ফাটলের অভিযোগ তুলেছিলেন। তখন ওই অঞ্চলে ভারী নির্মাণকাজের বিরুদ্ধে সতর্কও করা হয়। কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণকাজ কমার পরিবর্তে বেড়েছে বহুগুণ। হিমালয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় পরিবেশগতভাবেই এখানকার মাটি বেশ দুর্বল।
ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গতকাল হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভের মুখে রাস্তা প্রশস্তকরণসহ কয়েকটি নির্মাণ প্রকল্পের কাজ স্থগিত ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি পর্যালোচনা করতে আজ শুক্রবার বৈঠকে বসছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। এরই মধ্যে কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নির্মাণকাজ ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকায় এই অঞ্চলের পরিবেশগত ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে এখানে ভূমিকম্প ও ভূমিধসের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।
এর আগে গত অক্টোবরে বিবিসির এক সাংবাদিক জোশিমঠ শহর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানকার বাসিন্দারা তখন বিবিসিকে বলেন, ‘বৃষ্টি শুরু হলেই আমরা ভয়ে থাকি। আমরা বাড়ি ছেড়ে চলে যাই।’
উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আর কয়েক দিনের মধ্যেই আমি জোশিমঠে যাব। উদ্যোগ নেব যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায়। সব রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেওয়া হবে। আমি এ বিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি।’
পুরসভার চেয়ারম্যান সৈলেন্দ্র পাওয়ার বলেন, ‘জোশিমঠের ৫৬১টি বাড়িতে ফাটল ধরেছে, পাশাপাশি সিংধর ও মারওয়াড়ি অঞ্চলের বাড়িগুলোতেও ফাটল ধরতে শুরু করেছে। বদ্রিনাথ জাতীয় সড়কের কাছে সিংধর জৈন এলাকা ও বন বিভাগের চেকপোস্টের কাছে জেপি কোম্পানি গেট অঞ্চলে ক্রমাগত ফাটল বাড়ছে।’
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে