স্টকপোর্টের আসনে লেবার পার্টির হয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন কার্ল মার্ক্স। লেবার পার্টির এই রাজনীতিবিদের পুরো নাম কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। গত বৃহস্পতিবারের যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে ব্রিনিংটন ও স্টকপোর্ট সেন্ট্রাল অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রখ্যাত জার্মান চিন্তাবিদ, দার্শনিক, সমাজবিজ্ঞানী ও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা কার্ল মার্ক্সের সঙ্গে নামের ব্যাপক মিল রয়েছে নির্বাচিত এই কাউন্সিলরের। ১ হাজার ৬৯ ভোট পেয়ে ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন তিনি। মার্ক্স পেয়েছেন মোট ভোটের ৬১ শতাংশ।
সারা দেশে স্থানীয় নির্বাচনে সাফল্য পাওয়া কয়েক ডজন লেবার পার্টির প্রার্থীর মধ্যে একজন এই কার্ল মার্ক্স। তবে স্টকপোর্ট কাউন্সিলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কারও হাতেই নেই। কারণ, সেখানে লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন।
নিজের সাবেক দল গ্রিন পার্টির চেয়ে বর্তমান দল লেবার পার্টির হয়েই বেশি সাফল্য পেয়েছেন কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। গ্রিন পার্টির হয়ে ২০১৯ সালে কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশ নিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশ ভোট পেয়ে লেবার পার্টির তৎকালীন প্রার্থী কেরি ওয়াটার্সের কাছে পরাজিত হন মার্ক্স।
নির্বাচনী প্রচারণায় স্থানীয় এমপি নভেন্দু মিশ্র এবং বৃহত্তর ম্যানচেস্টারের মেয়র অ্যান্ডি বার্নহামের সঙ্গে কাউন্সিলর মার্ক্সকে ছবি তুলতে দেখা গেছে।
স্টকপোর্টে সামগ্রিকভাবে দুটি আসন হারিয়েছে লেবার পার্টি এবং লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা দুটি আসন পেয়েছে। স্বতন্ত্র ও গ্রিন পার্টির কাউন্সিলরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ইউনাইটেড ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলোর জয়ের খবরটি এসেছে কনজারভেটিভ পার্টির জন্য হতাশার রাতে। দলটির পোলিং বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক স্যার জন কার্টিস ৫০০ আসনে পরাজয়ের অনুমান করেছিলেন।
ব্ল্যাকপুল সাউথের সংসদীয় উপনির্বাচনেও জয়লাভ করেছে লেবার পার্টি। লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারের ভাষায়, এই জয় ছিল ‘কাঁপিয়ে দেওয়ার মতো’।
স্টকপোর্টের আসনে লেবার পার্টির হয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন কার্ল মার্ক্স। লেবার পার্টির এই রাজনীতিবিদের পুরো নাম কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। গত বৃহস্পতিবারের যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে ব্রিনিংটন ও স্টকপোর্ট সেন্ট্রাল অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রখ্যাত জার্মান চিন্তাবিদ, দার্শনিক, সমাজবিজ্ঞানী ও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা কার্ল মার্ক্সের সঙ্গে নামের ব্যাপক মিল রয়েছে নির্বাচিত এই কাউন্সিলরের। ১ হাজার ৬৯ ভোট পেয়ে ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন তিনি। মার্ক্স পেয়েছেন মোট ভোটের ৬১ শতাংশ।
সারা দেশে স্থানীয় নির্বাচনে সাফল্য পাওয়া কয়েক ডজন লেবার পার্টির প্রার্থীর মধ্যে একজন এই কার্ল মার্ক্স। তবে স্টকপোর্ট কাউন্সিলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কারও হাতেই নেই। কারণ, সেখানে লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন।
নিজের সাবেক দল গ্রিন পার্টির চেয়ে বর্তমান দল লেবার পার্টির হয়েই বেশি সাফল্য পেয়েছেন কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। গ্রিন পার্টির হয়ে ২০১৯ সালে কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশ নিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশ ভোট পেয়ে লেবার পার্টির তৎকালীন প্রার্থী কেরি ওয়াটার্সের কাছে পরাজিত হন মার্ক্স।
নির্বাচনী প্রচারণায় স্থানীয় এমপি নভেন্দু মিশ্র এবং বৃহত্তর ম্যানচেস্টারের মেয়র অ্যান্ডি বার্নহামের সঙ্গে কাউন্সিলর মার্ক্সকে ছবি তুলতে দেখা গেছে।
স্টকপোর্টে সামগ্রিকভাবে দুটি আসন হারিয়েছে লেবার পার্টি এবং লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা দুটি আসন পেয়েছে। স্বতন্ত্র ও গ্রিন পার্টির কাউন্সিলরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ইউনাইটেড ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলোর জয়ের খবরটি এসেছে কনজারভেটিভ পার্টির জন্য হতাশার রাতে। দলটির পোলিং বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক স্যার জন কার্টিস ৫০০ আসনে পরাজয়ের অনুমান করেছিলেন।
ব্ল্যাকপুল সাউথের সংসদীয় উপনির্বাচনেও জয়লাভ করেছে লেবার পার্টি। লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারের ভাষায়, এই জয় ছিল ‘কাঁপিয়ে দেওয়ার মতো’।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৪১ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে