ঢাকা : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলা ভাষায় ভিডিও পোস্ট করে কোভিডের টিকা নিয়ে নানা গুজবের বিরুদ্ধে লড়ছেন এক তরুণ চিকিৎসক। সহকর্মীদের কাছ থেকে করোনার টিকা নিয়ে যেসব শঙ্কার কথা শুনছেন, সেগুলোর জবাবই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেন তিনি। জনপ্রিয় এই মানুষটির নাম ডা. তাসনিম জারা। তিনি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির একজন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী। ২৬ বছর বয়সী জারা যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা খাতেও (এনএইচএস) কর্মরত।
ডা. তাসনিম জারার ভিডিওগুলো ২৮ কোটিরও বেশিবার দেখা হয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটকে তাঁর অনুসারী ১৬ লাখ।
করোনা মহামারিতে সম্মুখসারির কর্মী হিসেবে তাসনিম জারা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়মিত রোগীদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেন।
এ নিয়ে তাসনিম জারা ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড অক্সফোর্ড মেইলকে বলেন, আমি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে পৌঁছাতে চেষ্টা করছি। আমার বেশির ভাগ অনুসারী ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী।
তাসনিম আরও বলেন, আমি করোনার টিকাবিরোধী অনেককেই ভ্যাকসিন নিতে আগ্রহী করতে পেরেছি। এদের মধ্যে অনেকেই যুবক। তাঁরা আমাকে টিকা প্রয়োগের অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। অনেকেই মনে করছেন, গণপরীক্ষার অংশ হিসেবেই টিকা দেওয়া হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন, টিকার কারণে করোনায় মৃত্যু বেড়েছে। অনেকেই আবার মনে করেন, টিকা নিলে প্রজননক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। কোভিডের টিকা নিয়ে এ রকম আরও অনেক গুজব রয়েছে, যেগুলো আমাদের প্রতিরোধ করা উচিত।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে যাঁদের ভাষা ইংরেজি নয় তাঁরা বেশি টিকা নিয়েছেন। দপ্তরটির আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডে শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে বাংলাদেশিদের করোনায় মৃত্যুর হার কম।
ডা. তাসনিম জারা বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের অনুপ্রেরণামূলক গ্রুপ ‘টিম হ্যালো’র সদস্য। এই গ্রুপের সদস্যরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করোনার টিকা নিয়ে বিভিন্ন গুজব খণ্ডন করে যাচ্ছেন।
এ নিয়ে ডা. তাসনিম বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম দিয়ে প্রাথমিকভাবে গুজবগুলো ছড়ায়। সুতরাং ওই একই প্ল্যাটফর্ম দিয়ে বিশ্বস্ত তথ্য ছড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকা : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলা ভাষায় ভিডিও পোস্ট করে কোভিডের টিকা নিয়ে নানা গুজবের বিরুদ্ধে লড়ছেন এক তরুণ চিকিৎসক। সহকর্মীদের কাছ থেকে করোনার টিকা নিয়ে যেসব শঙ্কার কথা শুনছেন, সেগুলোর জবাবই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেন তিনি। জনপ্রিয় এই মানুষটির নাম ডা. তাসনিম জারা। তিনি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির একজন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী। ২৬ বছর বয়সী জারা যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা খাতেও (এনএইচএস) কর্মরত।
ডা. তাসনিম জারার ভিডিওগুলো ২৮ কোটিরও বেশিবার দেখা হয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটকে তাঁর অনুসারী ১৬ লাখ।
করোনা মহামারিতে সম্মুখসারির কর্মী হিসেবে তাসনিম জারা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়মিত রোগীদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেন।
এ নিয়ে তাসনিম জারা ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড অক্সফোর্ড মেইলকে বলেন, আমি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে পৌঁছাতে চেষ্টা করছি। আমার বেশির ভাগ অনুসারী ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী।
তাসনিম আরও বলেন, আমি করোনার টিকাবিরোধী অনেককেই ভ্যাকসিন নিতে আগ্রহী করতে পেরেছি। এদের মধ্যে অনেকেই যুবক। তাঁরা আমাকে টিকা প্রয়োগের অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। অনেকেই মনে করছেন, গণপরীক্ষার অংশ হিসেবেই টিকা দেওয়া হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন, টিকার কারণে করোনায় মৃত্যু বেড়েছে। অনেকেই আবার মনে করেন, টিকা নিলে প্রজননক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। কোভিডের টিকা নিয়ে এ রকম আরও অনেক গুজব রয়েছে, যেগুলো আমাদের প্রতিরোধ করা উচিত।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে যাঁদের ভাষা ইংরেজি নয় তাঁরা বেশি টিকা নিয়েছেন। দপ্তরটির আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডে শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে বাংলাদেশিদের করোনায় মৃত্যুর হার কম।
ডা. তাসনিম জারা বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের অনুপ্রেরণামূলক গ্রুপ ‘টিম হ্যালো’র সদস্য। এই গ্রুপের সদস্যরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করোনার টিকা নিয়ে বিভিন্ন গুজব খণ্ডন করে যাচ্ছেন।
এ নিয়ে ডা. তাসনিম বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম দিয়ে প্রাথমিকভাবে গুজবগুলো ছড়ায়। সুতরাং ওই একই প্ল্যাটফর্ম দিয়ে বিশ্বস্ত তথ্য ছড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
২ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
৩২ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
২ ঘণ্টা আগে