ক্রিসমাসের আগে ইংল্যান্ডে বুস্টার ডোজ নিয়ে বেশ তোড়জোড় চলছিল। কিন্তু জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের (এনএইচএস) ফাঁস হওয়া একটি মেমো থেকে জানা যাচ্ছে, সাধারণ মানুষের অনাগ্রহের কারণে অনেকগুলো টিকা ফেলে দিতে হয়েছে। ঠিক কত ডোজ টিকা নষ্ট হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া না গেলেও একাধিক সূত্রের মতে, এ সংখ্যা কয়েক হাজার তো হবেই।
এনএইচএসের মেমোটি হাতে পেয়েছে হেলথ সার্ভিস জার্নাল (এইচএসজে)। তাদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার এনএইচএস ইংল্যান্ডের টিকাদান দল থেকে সারা দেশের ৩ হাজার টিকাদান জোন পরিচালনাকারী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো মেমোতে বলা হয়েছে, কিছু টিকা ব্যবহার না হওয়ায় মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। সেগুলো ফেলে দেওয়ার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষকে টিকা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
মেমোতে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে জানানো হয়েছিল, বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য কিছু টিকা মজুত আছে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। টিকাদান কর্মসূচিতে এই টিকাগুলো ব্যবহারে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ অব্যবহৃত টিকাগুলো সঠিক তাপমাত্রায় ‘উপযুক্ত মেডিকেল ফ্রিজে কোয়ারেন্টিন’ করার নির্দেশনাও মেমোতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ডে শুরু হওয়া বুস্টার ক্যাম্পেইনে ফাইজার/বায়োএনটেক এবং মডার্নার মিশ্র ডোজ ব্যবহার করা হচ্ছে।
টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বলছেন, প্রাথমিকভাবে তাঁরা মনে করছেন, ৩০ শতাংশ লোক বুস্টার নেওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়ে টিকা কেন্দ্রে না আসার কারণে এই অপচয় হয়েছে।
এনএইচএস কনফেডারেশনের প্রাথমিক পরিচর্যার পরিচালক রুথ র্যাঙ্কাইন বলেন, প্রাথমিক পরিচর্যা টিমগুলো ৩ কোটিরও বেশি বুস্টার ডোজ দিয়েছে। তাঁরা সব সময় চেষ্টা করছেন যাতে টিকা নষ্ট হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি না হয়। এই ঝুঁকি কমানোর জন্য স্থানীয় সাইট এবং কমিশনারদের সেভাবে নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু এনএইচএস কর্মকর্তারা তাঁদের বলছেন, প্রায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ লোকের মধ্যে টিকা নেওয়ার কোনো আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। এটি একটি সত্যিকারের উদ্বেগের বিষয়।
অবশ্য টিকা নেওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট মিস করার একাধিক কারণ থাকতে পারে: যদি ওই ব্যক্তি সেলফ আইসোলেশনে থাকেন বা অতিসম্প্রতি আক্রান্ত হয়েছেন অথবা অন্য কোথাও টিকা নেওয়ার বা বুস্টার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কথা কর্তৃপক্ষকে না জানালে টিকা কর্মীদের কিছু করার থাকে না বলেও উল্লেখ করেন র্যাঙ্কাইন।
বুস্টার ডোজের সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাজ্যজুড়ে দৈনিক বুস্টার ডোজ গ্রহণকারীর সংখ্যা ২১ ডিসেম্বর ছিল রেকর্ড ৯ লাখ ৬৮ হাজার ৬৬৫। সেটি গত বৃহস্পতিবার কমে ১ লাখ ১১ হাজার ৮৪৯-এ নেমে আসে।
ক্রিসমাসের আগে ইংল্যান্ডে বুস্টার ডোজ নিয়ে বেশ তোড়জোড় চলছিল। কিন্তু জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের (এনএইচএস) ফাঁস হওয়া একটি মেমো থেকে জানা যাচ্ছে, সাধারণ মানুষের অনাগ্রহের কারণে অনেকগুলো টিকা ফেলে দিতে হয়েছে। ঠিক কত ডোজ টিকা নষ্ট হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া না গেলেও একাধিক সূত্রের মতে, এ সংখ্যা কয়েক হাজার তো হবেই।
এনএইচএসের মেমোটি হাতে পেয়েছে হেলথ সার্ভিস জার্নাল (এইচএসজে)। তাদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার এনএইচএস ইংল্যান্ডের টিকাদান দল থেকে সারা দেশের ৩ হাজার টিকাদান জোন পরিচালনাকারী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো মেমোতে বলা হয়েছে, কিছু টিকা ব্যবহার না হওয়ায় মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। সেগুলো ফেলে দেওয়ার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষকে টিকা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
মেমোতে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে জানানো হয়েছিল, বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য কিছু টিকা মজুত আছে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। টিকাদান কর্মসূচিতে এই টিকাগুলো ব্যবহারে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ অব্যবহৃত টিকাগুলো সঠিক তাপমাত্রায় ‘উপযুক্ত মেডিকেল ফ্রিজে কোয়ারেন্টিন’ করার নির্দেশনাও মেমোতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ডে শুরু হওয়া বুস্টার ক্যাম্পেইনে ফাইজার/বায়োএনটেক এবং মডার্নার মিশ্র ডোজ ব্যবহার করা হচ্ছে।
টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বলছেন, প্রাথমিকভাবে তাঁরা মনে করছেন, ৩০ শতাংশ লোক বুস্টার নেওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়ে টিকা কেন্দ্রে না আসার কারণে এই অপচয় হয়েছে।
এনএইচএস কনফেডারেশনের প্রাথমিক পরিচর্যার পরিচালক রুথ র্যাঙ্কাইন বলেন, প্রাথমিক পরিচর্যা টিমগুলো ৩ কোটিরও বেশি বুস্টার ডোজ দিয়েছে। তাঁরা সব সময় চেষ্টা করছেন যাতে টিকা নষ্ট হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি না হয়। এই ঝুঁকি কমানোর জন্য স্থানীয় সাইট এবং কমিশনারদের সেভাবে নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু এনএইচএস কর্মকর্তারা তাঁদের বলছেন, প্রায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ লোকের মধ্যে টিকা নেওয়ার কোনো আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। এটি একটি সত্যিকারের উদ্বেগের বিষয়।
অবশ্য টিকা নেওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট মিস করার একাধিক কারণ থাকতে পারে: যদি ওই ব্যক্তি সেলফ আইসোলেশনে থাকেন বা অতিসম্প্রতি আক্রান্ত হয়েছেন অথবা অন্য কোথাও টিকা নেওয়ার বা বুস্টার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কথা কর্তৃপক্ষকে না জানালে টিকা কর্মীদের কিছু করার থাকে না বলেও উল্লেখ করেন র্যাঙ্কাইন।
বুস্টার ডোজের সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাজ্যজুড়ে দৈনিক বুস্টার ডোজ গ্রহণকারীর সংখ্যা ২১ ডিসেম্বর ছিল রেকর্ড ৯ লাখ ৬৮ হাজার ৬৬৫। সেটি গত বৃহস্পতিবার কমে ১ লাখ ১১ হাজার ৮৪৯-এ নেমে আসে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে