ইউক্রেন সংকট নিরসনে প্যারিস জো বাইডেন ও ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে যে বৈঠকের কথা ঘোষণা করেছে তার জবাব দিয়েছে ক্রেমলিন। রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন থেকে বলা হয়েছে, রাশিয়া ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিদের মধ্যে সম্মেলন আয়োজনের বিষয়টি নিয়ে ‘তাড়াহুড়ো’ করা হয়েছে।
সোমবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে ‘নীতিগতভাবে’ সম্মত হয়েছেন। তবে মস্কো যদি ইউক্রেন আক্রমণ থেকে বিরত থাকে।
এই বিষয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, “এই সময়ে এ ধরনের যেকোনো সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা ‘অপরিপক্ব’ সিদ্ধান্ত। এখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বোঝাপড়া হয়েছে এবং সেই স্তরেই সংলাপ চালিয়ে যাওয়া উচিত।’
পেসকভ বলেছেন, “প্রেসিডেন্ট পর্যায়ে এমন শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে ক্রেমলিনের ‘কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা নেই’। ”
ক্রেমলিনের মুখপাত্র আরও বলেছেন, ‘প্রয়োজনে অবশ্যই, রাশিয়া ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিরা টেলিফোন কল বা অন্য কোনো পদ্ধতির মাধ্যমে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।’
ফ্রান্সের পক্ষ থেকে এই বৈঠকের প্রস্তাব করা হয়। গত রোববার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টে ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যকার প্রায় ৩ ঘণ্টাব্যাপী ফোনালাপের পর ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই প্রস্তাব দেন। ওই ফোনালাপের পর মাখোঁ বাইডেনকেও ফোন দেন। প্রায় ১৫ মিনিটের ওই ফোনালাপের একপর্যায়ে মাঁখো বাইডেন কাছে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দেন।
মাখোঁর প্রস্তাবের সূত্র ধরেই হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাইডেন পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, এই সম্মেলন যুগ যুগ ধরে চলা ইউরোপের নিরাপত্তা সংকট কাটিয়ে উঠতে একটি কূটনৈতিক পথ খুঁজে বের করতে সমর্থ হবে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হচ্ছে তাঁদের গোয়েন্দা তথ্য বলছে, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণে প্রস্তুত। তবে রাশিয়ার পক্ষ থেকে এ ধরনের অভিযোগ বারবার নাকচ করা হয়েছে।
ইউক্রেন সংকট নিরসনে প্যারিস জো বাইডেন ও ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে যে বৈঠকের কথা ঘোষণা করেছে তার জবাব দিয়েছে ক্রেমলিন। রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন থেকে বলা হয়েছে, রাশিয়া ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিদের মধ্যে সম্মেলন আয়োজনের বিষয়টি নিয়ে ‘তাড়াহুড়ো’ করা হয়েছে।
সোমবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে ‘নীতিগতভাবে’ সম্মত হয়েছেন। তবে মস্কো যদি ইউক্রেন আক্রমণ থেকে বিরত থাকে।
এই বিষয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, “এই সময়ে এ ধরনের যেকোনো সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা ‘অপরিপক্ব’ সিদ্ধান্ত। এখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বোঝাপড়া হয়েছে এবং সেই স্তরেই সংলাপ চালিয়ে যাওয়া উচিত।’
পেসকভ বলেছেন, “প্রেসিডেন্ট পর্যায়ে এমন শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে ক্রেমলিনের ‘কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা নেই’। ”
ক্রেমলিনের মুখপাত্র আরও বলেছেন, ‘প্রয়োজনে অবশ্যই, রাশিয়া ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিরা টেলিফোন কল বা অন্য কোনো পদ্ধতির মাধ্যমে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।’
ফ্রান্সের পক্ষ থেকে এই বৈঠকের প্রস্তাব করা হয়। গত রোববার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টে ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যকার প্রায় ৩ ঘণ্টাব্যাপী ফোনালাপের পর ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই প্রস্তাব দেন। ওই ফোনালাপের পর মাখোঁ বাইডেনকেও ফোন দেন। প্রায় ১৫ মিনিটের ওই ফোনালাপের একপর্যায়ে মাঁখো বাইডেন কাছে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দেন।
মাখোঁর প্রস্তাবের সূত্র ধরেই হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাইডেন পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, এই সম্মেলন যুগ যুগ ধরে চলা ইউরোপের নিরাপত্তা সংকট কাটিয়ে উঠতে একটি কূটনৈতিক পথ খুঁজে বের করতে সমর্থ হবে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হচ্ছে তাঁদের গোয়েন্দা তথ্য বলছে, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণে প্রস্তুত। তবে রাশিয়ার পক্ষ থেকে এ ধরনের অভিযোগ বারবার নাকচ করা হয়েছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে